ওয়ার্ক পারমিটে ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ আসছে আবার। আগামী বছর থেকে এ নিয়ম কার্যকর হবার কথা রয়েছে। জানা গেছে, ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যারা ব্রিটেনে স্থায়ীভাবে বসবাস করতে চান তাদের বার্ষিক ৩৫ হাজার পাউন্ড দেখাতে হবে। এছাড়াও এখন থেকে ৫ বছর ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় কাজ করার পর স্থায়ীভাবে বসবাসের আবেদনের যোগ্য হবেন।
হোম সেক্রেটারী তেরেসা জানায়, ২০১৬ সালের এপ্রিল থেকে এই নিয়ম চালু হবে। এ নিয়মের ফলে নন ইউরোপিয়ানরা ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় এসে সেটেল্টমেন্টের আবেদন উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাবে (বিবিসি)।
তিনি বলেন, অতীতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় এসে ৫ বছর থাকার পরই স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য আবেদনকরার সুযোগ ছিল। ২০১০ সালে এ সুযোগ কম করে দেয়া হয়। নতুন করে আবার ২০১৬ সাল থেকে এই নিয়ম চালু করা হচ্ছে।
তবে, এবার ৫ বছর বসবাসের পাশাপাশি বাধ্যতামূলকভাবে বছরে ৩৫ হাজার পাউন্ড আয় দেখাতে হবে। এ নিয়মের পর ওয়ার্কপরমিট ভিসায় ব্রিটেনে যাওয়ার সুযোগ বাড়লেও স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ কমে যাবে।
উল্লেখ্য, ব্রিটিশ কোয়ালিশন সরকার ক্ষমতায় এসেই ঘোষণা দিয়েছিলো, গণহারে অভিবাসী আগমন ঠেকাতে। এ লক্ষ্যে লিবডেম-কনজারভেটিভ জোট সরকার বেশকিছু পদক্ষেপও গ্রহন করে। সরকারের এই পদক্ষেপ ফলপ্রসূ হয়েছে বলে সমপ্রতি দাবী করেছেন, দেশটির হোম সেক্রেটারী থেরেসা মে এমপি।
হোম সেক্রেটারী তেরেসা জানায়, ২০১৬ সালের এপ্রিল থেকে এই নিয়ম চালু হবে। এ নিয়মের ফলে নন ইউরোপিয়ানরা ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় এসে সেটেল্টমেন্টের আবেদন উল্লেখযোগ্য হারে কমে যাবে (বিবিসি)।
তিনি বলেন, অতীতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় এসে ৫ বছর থাকার পরই স্থায়ীভাবে বসবাসের জন্য আবেদনকরার সুযোগ ছিল। ২০১০ সালে এ সুযোগ কম করে দেয়া হয়। নতুন করে আবার ২০১৬ সাল থেকে এই নিয়ম চালু করা হচ্ছে।
তবে, এবার ৫ বছর বসবাসের পাশাপাশি বাধ্যতামূলকভাবে বছরে ৩৫ হাজার পাউন্ড আয় দেখাতে হবে। এ নিয়মের পর ওয়ার্কপরমিট ভিসায় ব্রিটেনে যাওয়ার সুযোগ বাড়লেও স্থায়ীভাবে বসবাসের সুযোগ কমে যাবে।
উল্লেখ্য, ব্রিটিশ কোয়ালিশন সরকার ক্ষমতায় এসেই ঘোষণা দিয়েছিলো, গণহারে অভিবাসী আগমন ঠেকাতে। এ লক্ষ্যে লিবডেম-কনজারভেটিভ জোট সরকার বেশকিছু পদক্ষেপও গ্রহন করে। সরকারের এই পদক্ষেপ ফলপ্রসূ হয়েছে বলে সমপ্রতি দাবী করেছেন, দেশটির হোম সেক্রেটারী থেরেসা মে এমপি।