আপডেট :

        ৫ মে বৈশ্বিক এই আসরের সূচি প্রকাশ করেছে আইসিসি

        বিলাসবহুল রেল স্টেশন পরিণত হয়েছে বিনোদনকেন্দ্রে, চলে গেছে টিকটকাদের দখলে

        ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন-স্টপ জেনোসাইড’ স্লোগানে ছাত্রলীগ

        ধান কাটার সময় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

        নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর

        অফিস শেষে নিমন্ত্রণ রক্ষায় করনীয়

        আওয়ামী লীগ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো সংঘাতে নেই

        একইসঙ্গে গাছ লাগানো এবং কাটার ক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধব নীতিমালা

        ইউরোপীয় ইউনিয়ন সফর করছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং

        সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও জেলা পরিষদের মতো ইউনিয়ন পরিষদেও প্রশাসক নিয়োগের বিধান

        সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও জেলা পরিষদের মতো ইউনিয়ন পরিষদেও প্রশাসক নিয়োগের বিধান

        কৃষি খাতে ভর্তুকি ৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে

        নেতা আমানকে বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দিলেন আদালত

        ঝোড়ো বাতাসের সঙ্গে বজ্রসহ শিলাবৃষ্টি

        রাজধানীতে ঝড়ে দেয়াল ভেঙে নারীর মৃত্যু

        মাদারীপুরে গাড়ির ধাক্কায় অজ্ঞাতনামা এক পথচারীর মৃত্যু

        রাজধানীতে শুরু হয়েছে বজ্রসহ বৃষ্টি

        টাইটানিক সিনেমার অভিনেতা মারা গেছেন

        আবারো গাজায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

        দুটি এম্বুলেন্সের একটি নষ্ট গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে

দেউলিয়া হয়ে পড়েছে রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকগুলো

দেউলিয়া হয়ে পড়েছে রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকগুলো

রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকগুলো দেউলিয়া হয়ে মূলধন সংকটে পড়েছে। ব্যাংকগুলো সরকারের কাছে ২০ হাজার কোটি টাকা মূলধন সহায়তা চেয়েছে, যা নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম (ময়মনসিংহ-৮)।

বৃহষ্পতিবার জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্টের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ব্যাংক তার মূলধন হারিয়ে ফেলেছে। এজন্য সরকারের কাছে ২০ হাজার কোটি টাকা মূলধন সহায়তা চেয়েছে। এটা আশ্চর্যজনক! সরকার কীভাবে এ টাকা দেবে। এটি তো জনগণের টাকা। সরকার কার টাকা কাকে দিচ্ছে?’

তিনি বলেন, ‘গত পাঁচ বছরে সরকার ব্যাংকগুলোকে ১০ হাজার কোটি টাকা সহায়তা দিয়েছে। এবার ২০ হাজার কোটি টাকা চেয়েছে। এর মধ্যে কৃষি ব্যাংক সাড়ে ৭ হাজার কোটি, সোনালী ব্যাংক ৬ হাজার কোটি এবং বিভিন্ন ব্যাংক বিভিন্ন অঙ্কের টাকা চেয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘বেসিক ব্যাংককে ৪ হাজার কোটি টাকা লুট, ফারমার্স ব্যাংকের খবর নেই। বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮০০ কোটি টাকা চুরি হয়েছিল তার কোন কূলকিনারা নেই। আমরা শুনেছি রিপোর্ট হয়েছে কিন্তু রিপোর্টের বিষয়বস্তু জানতে পারিনি। অপসোর ব্যাংকের কেলেঙ্কারি কথা জানি। এখন নতুন করে শুরু হয়েছে এজেন্ট ব্যাংক। কম খরচ করার জন্য এজেন্ট ব্যাংক করেছে। বিভিন্ন জায়গায় এজেন্ট ব্যাংকের শাখা ছড়িয়ে আছে। বিকাশের মাধ্যমে ব্যাংকের যে টাকা লেনদেন হয় সেখানেও অনিয়ম হয়। এজেন্ট ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নেই। এজেন্ট ব্যাংক আগে শুধু টাকা জমা নিতো এখন টাকা উত্তোলনসহ অনেক কর্মকাণ্ড করছে, যা ভয়াবহ ব্যাপার। এসব নিয়ে মনিটরিং নেই সরকারের।


এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি 

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত