আপডেট :

        ব্রাজিলে বন্যায় ৭০ হাজার মানুষব্রাজিলে বন্যায় ৭০ হাজার মানুষ বাড়ি ছাড়া

        দুবাইয়ে সারা বছর লেগে থাকে পর্যটকদের ভিড়

        উচ্চ আদালতের নির্দেশে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের (জিআই) তালিকা প্রস্তুত

        সৌদি আরবে তেলের দাম বৃদ্ধি

        রাশিয়ায় বিমান হামলা, নিহত ৭

        শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে বয়সসীমা বাড়ানোর একটি পত্র পেয়েছেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী

        ৫ মে বৈশ্বিক এই আসরের সূচি প্রকাশ করেছে আইসিসি

        বিলাসবহুল রেল স্টেশন পরিণত হয়েছে বিনোদনকেন্দ্রে, চলে গেছে টিকটকাদের দখলে

        ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন-স্টপ জেনোসাইড’ স্লোগানে ছাত্রলীগ

        ধান কাটার সময় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

        নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর

        অফিস শেষে নিমন্ত্রণ রক্ষায় করনীয়

        আওয়ামী লীগ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো সংঘাতে নেই

        একইসঙ্গে গাছ লাগানো এবং কাটার ক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধব নীতিমালা

        ইউরোপীয় ইউনিয়ন সফর করছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং

        সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও জেলা পরিষদের মতো ইউনিয়ন পরিষদেও প্রশাসক নিয়োগের বিধান

        সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও জেলা পরিষদের মতো ইউনিয়ন পরিষদেও প্রশাসক নিয়োগের বিধান

        কৃষি খাতে ভর্তুকি ৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে

        নেতা আমানকে বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দিলেন আদালত

        ঝোড়ো বাতাসের সঙ্গে বজ্রসহ শিলাবৃষ্টি

১০ বছরে অর্থমন্ত্রীর সম্পদ বেড়ে দ্বিগুণ

১০ বছরে অর্থমন্ত্রীর সম্পদ বেড়ে দ্বিগুণ

গত ১০ বছরে অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের সম্পদের পরিমাণ বেড়ে দ্বিগুণ হয়েছে। সোমবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে ২০১৮-১৯ অর্থবছরের আয়কর বিবরণী দাখিলের পর অর্থমন্ত্রী নিজেই সাংবাদিকদের এ কথা জানান।

অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০০৮ সালে যখন ক্ষমতায় আসি, তখন সম্পত্তি ছিল ১ কোটি ১৪ লাখ ৮৩ হাজার ৩৬ টাকা। তা বেড়ে ২০১৮ সালে দাঁড়িয়েছে ২ কোটি ২৮ লাখ ১৫ হাজার ৪৯৭ টাকা। গত দশ বছরে আমার মোট সম্পত্তি হয়েছে ৩ কোটি ৬৮ লাখ ২৯ হাজার ৪৫৫ টাকা।

‘২০১৮-১৯ অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ২৭ হাজার ৯২১ টাকার কর বিবরণী অনলাইনে দিলাম। এর মধ্যে বেতন থেকে নেয়া হয়েছে ১ লাখ ৫৪ হাজার ৪৪৩ টাকা। আজ (গতকাল) পে অর্ডারের মাধ্যমে দিলাম ৬৮ হাজার ৪৭৮ টাকা। গত বছর আমার মোট আয় ছিল ৩৪ লাখ ২৮ হাজার ৩৪১ টাকা।’

মন্ত্রীরা সবাই জনসমক্ষে ট্যাক্স রিটার্ন জমা দিলে ভালো হতো কিনা- এমন প্রশ্নে অর্থমন্ত্রী বলেন, মিনিস্টাররা প্রধানমন্ত্রীর কাছে জমা দেন। সেক্ষেত্রে ওই প্রক্রিয়াটাও স্বচ্ছ। সেটা যদি কেউ জানতে চান, আমার ধারণা তারা তা জানতে পারবেন। তবে ট্যাক্স রিটার্নটা গোপনীয়। এটা ব্যক্তিগত।

নির্বাচনের আগে খেলাপি ঋণের রিশিডিউল নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, নির্বাচনের আগে এটা হলে সরকারের আয় বাড়ে। এছাড়া বিষয়টি ব্যাংক ও গ্রাহকের মধ্যকার ব্যাপার। এ ব্যাপারে আমার কাছে কোনও অভিযোগ আসেনি।

নির্বাচন নিয়ে বলেন, আমি তো নির্বাচন করছি না। সুতরাং আমি রিলাক্সড। ৮৫ বছরে চাকরি করছেন এমন কয়জন আছেন? মাহাথির মোহাম্মদ বোধহয় আছেন।

দেশের মানুষ এখন আর ট্যাক্স দিতে ভয় পায় না মন্তব্য করে অর্থমন্ত্রী বলেন, ২০০৭-০৮ সালে মানুষ ট্যাক্স দিতে ভয় পেত। এখন আর সে অবস্থা নেই। এ জন্য ট্যাক্স অফিসারদের ধন্যবাদ দিতে হয়। তাদের অ্যাটিচিউড চেঞ্জ হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, তরুণরা এখন আনন্দের সঙ্গে ট্যাক্স দেয়। এটা সম্ভব হয়েছে ট্যাক্স মেলার জন্য। এ জন্য ট্যাক্স মেলা আমার কাছে ভালো লাগে। তরুণরা মনে করে, দেশ আমাদের জন্য কাজ করছে। সে কাজে নিজেদের অংশগ্রহণকে নিশ্চিত করতে তরুণরা কর দেয়।

তিন বছরে করদাতার সংখ্যা তিনগুণ বেড়েছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, আমরা যখন ক্ষমতায় আসি, তখন করদাতার সংখ্যা ছিল ৭ লাখ। এর পর ২০১৫ সালে দাঁড়ায় ১৫ লাখে। আর সেটা গত তিন বছরে দাঁড়িয়েছে ৩৮ লাখে। এটা শিগগিরই এক কোটি ছাড়াবে। এটা দেশের জন্য খুব ভালো। দেশের জন্য খুব গৌরবের বিষয়।

এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত