আপডেট :

        ‘রাজা চাই না, গণতন্ত্র চাই’ স্লোগানে তোলপাড় যুক্তরাষ্ট্র

        "সময়ের খেলা: সন্ধ্যা থামে, বছর ছোটে"

        দুর্নীতির ছায়ায় বাংলাদেশ ফুটবল: বিনিয়োগের অভাবে লিগের পতন ও খেলোয়াড়দের হতাশা

        সেন্টমার্টিন দ্বীপ উন্মুক্ত হচ্ছে নভেম্বর থেকে, পর্যটকদের জন্য সুসংবাদ দিলেন উপদেষ্টা

        রিয়াদের প্রত্যাশা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে 'আক্রমণ-সমান' চুক্তি

        জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচারে রোববার থেকে সাইট ব্লক

        নিউইয়র্কে সিলেটিদের প্রতিবাদ: উন্নয়ন বঞ্চনায় ক্ষোভ

        নিউইয়র্কে ডমেস্টিক সহিংসতা রোধে নতুন বিশেষ ইউনিট

        জুলাই সনদ সই শেষ, বাস্তবায়ন পদ্ধতি এখনও অনিশ্চিত

        ‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক মাইলফলক: ইইউ

        জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগে সং ঘ র্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মা ম লা

        দেড় মাস পর আবার খুলছে সুপ্রিম কোর্ট

        ২৫ আনসার সদস্য আহত, ১০ জন সিএমএইচে ভর্তি

        রাজনাথ সিংয়ের হুঁশিয়ারি: ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের নাগালে পাকিস্তান

        সালমার তিন বিয়ে ও বিতর্ক: ফিরে দেখা জীবনের গল্প

        চায়ের দোকান থেকে বলিউড: ওম পুরির সিনেমার মতো জীবন

        বলিউড অভিনেত্রীর গর্ভপাতের পর কঠিন অভিজ্ঞতার বর্ণনা

        হোপের দাপটে বাংলাদেশের জয়ের আশা ঝুঁকিতে

        রিশাদের দাপটে বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানো জয়

        বর্ধিত মাশুল স্থগিতে ব্যবসায়ীদের আন্দোলন, ৭ দিনের আল্টিমেটাম

বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪৬ লাখ ৩০ হাজার ডলার ফেরত দিতে চান ফিলিপাইনের ব্যবসায়ী

বাংলাদেশ ব্যাংকের ৪৬ লাখ ৩০ হাজার ডলার ফেরত দিতে চান ফিলিপাইনের ব্যবসায়ী

বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে লুট হওয়া অর্থের মধ্যে ৪৬ লাখ ৩০ হাজার ডলার ফেরত দিতে রাজি হয়েছে ফিলিপাইনের ব্যবসায়ী কিম অং। বাংলাদেশি মুদ্রায় যার পরিমাণ হচ্ছে ৩৭ কোটি ৪ লাখ টাকা। এ ঘটনায় ১০১ মিলিয়নের মধ্যে ফিলিপাইনে গিয়েছে ৮১ মিলিয়ন মার্কিন ডলার।

মঙ্গলবার ফিলিপাইনের সিনেটর ব্লু রিবন কমিটির শুনানিতে এ কথা জানিয়েছে অর্থ লুটের সন্দেহভাজন ব্যাবসায়ী কিম অং। ফিলিপাইনের সংবাদমাধ্যমগুলো এ তথ্য জানায়।

অং জানান, এই পরিমাণ অর্থ সোলেয়ার রিসোর্ট ও ক্যাসিনোতে জমা আছে।

এসময় রিজাল কমার্শিয়াল ব্যাংকিং করপোরেশনের (আরসিবিসি) জুপিটার শাখার বরখাস্ত হওয়া জ্যেষ্ঠ কাস্টমার রিলেশনস অফিসার অ্যাঞ্জেলা তোরেসও উপস্থিত ছিলেন।

রিজাল ব্যাংকের জুপিটার মাকাতি শাখার ছয়টি সন্দেহভাজন হিসাবের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল রিজার্ভ ব্যাংকে রাখা বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮ কোটি ১০ লাখ ডলার চুরি হয়।

শুনানিতে সন্দেহভাজন কিম অং দাবি করেন, সোলেয়া ক্যাসিনো রিসোর্টস হোটেলের হিসাবে ৪৬ লাখ ৩০ হাজার ডলার আছে। তিনি বাংলাদেশ কর্তৃপক্ষের কাছে ওই অর্থ ফেরত দিতে চান।

অং রিজেল ব্যাংকের জুপিটার মাকাতি শাখার ব্যবস্থাপক মায়া দেগুইতোর দিকে অভিযোগের আঙুল তোলেন। অর্থ চুরির ঘটনার সঙ্গে তার জড়িত থাকার অভিযোগ আছে। তিনি আগেই সিনেট শুনানির মুখোমুখি হয়েছিলেন। এ ছাড়া অং ঘটনার সঙ্গে জড়িত থাকতে পারেন, এমন দুই সন্দেহভাজনের নাম উল্লেখ করেন। তারা হলেন সুয়া হুয়া গাও ও দিং। তার দাবি, যেসব রাঘব-বোয়াল এই অর্থ হাতিয়ে নিয়েছেন, তাদের মধ্যে এই দুজনও আছেন।

প্রসঙ্গত, অর্থ চুরির ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে মায়া দিগুইতিকে রিজাল ব্যাংক বরখাস্ত করে। তিনি ১৭ মার্চের শুনানিতে অংয়ের বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছিলেন।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত