একুশে পদকপ্রাপ্ত শিক্ষাবিদ অধ্যক্ষ ড. প্রণব কুমার বড়ুয়া শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন
অবকাঠামোগত বিল থেকে মোটা অঙ্কের বরাদ্দ পাচ্ছে ক্যালিফোর্নিয়া ও লস এঞ্জেলেস
ছবি: এলএবাংলাটাইমস
১ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন ডলারের অবকাঠামোগত বিলে স্বাক্ষর করেছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। এই খাত থেকে ট্রানজিট প্রজেক্ট, দাবানল প্রস্তুতি, ব্রিজ ও রাস্তা সংস্কার এবং ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট স্থাপনের জন্য বরাদ্দ পেতে যাচ্ছে ক্যালিফোর্নিয়া।
জো বাইডেন বিলটি স্বাক্ষর করার আগে বলেন, দ্রুতগতির ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য এখন থেকে কাউকে অযথাই পার্কিং বা রেস্তোরাঁয় বসে থাকতে হবে না।
১ দশমিক ২ ট্রিলিয়ন ডলারের অবকাঠামোগত বিল থেকে বরাদ্দ পাবে লস এঞ্জেলেস এবং ক্যালিফোর্নিয়া।
লস এঞ্জেলেস যেসব খাতে বরাদ্দ পেতে যাচ্ছে, সেগুলো জানিয়েছেন মেয়র এরিক গারসেটি।
১) ২০৩০ সালের মধ্যে মেট্রো বাসকে ইলেকট্রিফায়িং করা হবে।
২) মেট্রোলিংক প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করা হবে এবং লিংক ইউনিয়ন স্টেশন প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করা হবে।
৩) ইকোসিস্টেম রিস্টোরেশন প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করা হবে এবং লস এঞ্জেলেসের নদীগুলোর স্বাভাবিকতা বজায় রাখতে অর্থ খরচ করা হবে।
৪) লস এঞ্জেলেস ইন্টারন্যাশলান এয়ারপোর্ট আধুনিকায়ন করা হবে।
৫) লস এঞ্জেলেস পোর্ট থেকে পণ্য খালাসের কার্যক্রম দ্রুতগতি নিশ্চিত করা।
৬) লস এঞ্জেলেসের ইলেক্ট্রিক বাহন চার্জের জন্য স্টেশন স্থাপন।
৭) পরিবেশ সুরক্ষায় কাজ করে যাওয়া।
৮) পানি রিসাইক্লিং ও পুনব্যবহার নিশ্চিত করা।
৯) ২০৩৫ সালের মধ্যে ১০০ শতাংশ পুনব্যবহারযোগ্য জ্বালানি নিশ্চিত করা।
এই বরাদ্দগুলোর প্রেক্ষিতে লস এঞ্জেলেস মেয়র এরিক গারসেটি বলেন, এটি হচ্ছে ওয়ান্স ইন জেনারেশন বিল। এটি আমাদের দেশের ও লস এঞ্জেলেসের অবকাঠামো উন্নয়নের জন্য ব্যয় করা হবে।
ক্যালিফোর্নিয়া অবকাঠামোগত বিল থেকে যেসব খাতে বরাদ্দ পেতে যাচ্ছে, সেগুলো হলো-
১) ফেডারেল এইড হাইওয়ে প্রোগ্রামের জন্য ২৫ দশমিক ৩ বিলিয়ন ডলার।
২) ব্রিজ সংস্কার ও পুননির্মানের জন্য ৪ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার।
৩) গণপরিবহনের উন্নয়নের জন্য ৯ দশমিক ৪৫ বিলিয়ন ডলার।
৪) ইলেট্রিক বাহনের চার্জিং স্টেশন স্থাপনের জন্য ৩৮৪ বিলিয়ন ডলার।
৫) রাজ্যজুড়ে ব্রডব্যান্ড নিশ্চিত করার জন্য ১০০ মিলিয়ন ডলার বরাদ্দ রাখা হয়েছে।
৬) দাবানল নিয়ন্ত্রণের জন্য ৮৪ মিলিয়ন ডলার।
৭) পরিষ্কার ও পানযোগ্য পানি নিশ্চিত করতে ৩ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার।
৮) সাইবার অ্যাটাক নিয়ন্ত্রণে ৪০ মিলিয়ন ডলার।
৯) বিমানবন্দর উন্নয়নের জন্য ১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার।
এলএবাংলাটাইমস/ওএম
শেয়ার করুন