আপডেট :

        ভারতের উত্তরাখণ্ডে ভয়াবহ দাবানল, ৫ জনের মৃত্যু

        গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তিতে রাজি হয়েছে হামাস

        ইসরায়েলে মার্কিন গোলাবারুদের একটি চালান থামাল বাইডেন প্রশাসন

        জো বাইডেন ‘গেস্টাপো প্রশাসন’ চালাচ্ছেন, অভিযোগ ট্রাম্পের

        বাংলাদেশি তরুণ উইন নিহতের ভিডিও প্রকাশ

        টাইটানিক সিনেমার অভিনেতা বার্নার্ড হিল মারা গেছেন

        অধ্যাপকের পাঁজরের ৯টি হাড় ও হাত ভেঙে দিয়েছে পুলিশ

        ব্রাজিলে বন্যায় ৭০ হাজার মানুষব্রাজিলে বন্যায় ৭০ হাজার মানুষ বাড়ি ছাড়া

        দুবাইয়ে সারা বছর লেগে থাকে পর্যটকদের ভিড়

        উচ্চ আদালতের নির্দেশে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্যের (জিআই) তালিকা প্রস্তুত

        সৌদি আরবে তেলের দাম বৃদ্ধি

        রাশিয়ায় বিমান হামলা, নিহত ৭

        শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে বয়সসীমা বাড়ানোর একটি পত্র পেয়েছেন জনপ্রশাসনমন্ত্রী

        ৫ মে বৈশ্বিক এই আসরের সূচি প্রকাশ করেছে আইসিসি

        বিলাসবহুল রেল স্টেশন পরিণত হয়েছে বিনোদনকেন্দ্রে, চলে গেছে টিকটকাদের দখলে

        ‘ফ্রি ফ্রি প্যালেস্টাইন-স্টপ জেনোসাইড’ স্লোগানে ছাত্রলীগ

        ধান কাটার সময় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

        নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর

        অফিস শেষে নিমন্ত্রণ রক্ষায় করনীয়

        আওয়ামী লীগ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো সংঘাতে নেই

সাইবার নিরাপত্তা আইনে নাগরিকদের মতামত নেওয়ার আহ্বান

সাইবার নিরাপত্তা আইনে নাগরিকদের মতামত নেওয়ার আহ্বান

ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তন করে সরকার নতুন সাইবার নিরাপত্তা আইন প্রণয়নের উদ্যোগ নিয়েছে। কেবল নাম পরিবর্তন করে নতুন মোড়কে পুরানো আইন প্রণয়ণ করা হবে কিনা তা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে সুশাসনের জন্য নাগরিক (সুজন)।

সুজনের সভাপতি এম. হাফিজউদ্দিন খান ও সম্পাদক ড. বদিউল আলম মজুমদারের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ‘নতুন আইনে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনের প্রায় সব বিধানই থাকছে, শুধু কিছু ক্ষেত্রে শাস্তির পরিমাণ কমানো হয়েছে বলে গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানা গেছে। এমনকি বিনা পরোয়ানায় গ্রেপ্তারের বিধানও থাকছে। এর ফলে নতুন আইনটি আগের আইনের মতো নাগরিকদের জন্য নিবর্তনমূলকই রয়ে যাবে বলে আমরা মনে করি। আমরা অতিসত্বর নতুন আইনের খসড়া জনসমক্ষে প্রকাশ করে নাগরিকদের মতামত গ্রহণের জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।’

এতে বলা হয়, এর আগে নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইনের ক্ষেত্রেও বিষয়টি আমরা প্রত্যক্ষ করেছি। নাগরিক সমাজ দীর্ঘদিন থেকে নির্বাচন কমিশনে নিয়োগের জন্য একটি যুগোপযোগী আইন প্রণয়নের দাবি জানিয়ে আসছিল। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছিল আইন করা সম্ভব নয়। কিন্তু হঠাৎ একদিন জানা গেল আইনের খসড়া সংসদে পাসের জন্য প্রস্তুত। বস্তুত পুরানো প্রজ্ঞপনই একটি দায়মুক্তির বিধান যুক্ত করে কমিশনে নিয়োগের এ আইন করা হয়েছে। এখন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের ক্ষেত্রেও সেটি হচ্ছে কি না তাই আমাদের আশঙ্কা।’

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নতুন আইনে বিভিন্ন ধারার সাজা কমানো হবে বলে আইনমন্ত্রী সাংবাদিকদের জানিয়েছেন। কিন্তু সাজা প্রদান করা হয় বিচারিক প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ শেষ হয়ে যাওয়ার পর কেউ দোষী প্রমাণিত হলে। বিচারিক প্রক্রিয়া চলমান থাকার এই দীর্ঘ সময়ে যে হয়রানির শিকার হতে হয়, সেটি কমবে কিনা তা নিয়ে আমাদের সংশয় রয়েছে। তাই ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন নিয়ে কাজ করা বিশেষজ্ঞদের সম্পৃক্ত করে নতুন আইনে নাগরিক হয়রানি কীভাবে কমানো যায় তা নিশ্চিত করার জন্য আমরা সরকারের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি।

এতে আরও বলা হয়, এ ধরনের আইন প্রয়োজন আছে কিনা, নাকি প্রচলিত বিভিন্ন আইনের আওতায় বিষয়টি সুরাহা করা সম্ভব, তাও নাগরিক সমাজ, আইন বিশেষজ্ঞ এবং সংশ্লিষ্ট অংশীজনদের সঙ্গে বসে আলোচনার মাধ্যমে ঠিক করা দরকার বলে আমরা মনে করি।

 

 


এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত