রেডউড সিটিতে এক লোক এক গ্যাস স্টেশনের কর্মচারীকে তিরস্কার করে সে পুলিশ জবাব দেয় যে লোকটি একজন মেক্সিকানকে আঘাত করতে চেয়েছিল। 
Danvilleর Monte Vista high স্কুলের এক কৃষ্ণাঙ্গ শিক্ষার্থী স্কুলের বিশ্রামাগার দিয়ে হেঁটে যাওয়ার সময় কিছু লোক তাকে ‘colored’ও ‘whites’ বলে গালি দেয়। 
Orange county তে এক রিপাবলিকান অফিসিয়াল তার Facebookএ লেখে যে ‘যে কোন প্রকারের মুসলিম সে আমেরিকাতে চায়’। আর এতে করে সে তার প্রতিপক্ষের নিন্দার মুখে পড়ে। ট্রাম্পকে উল্লেখ করে ক্যালিফোর্নিয়ার তিনটি মসজিদে গালি দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়। 
তারপর, Thanksgiving Dayতে ক্যালিফোর্নিয়ার অনেকগুলো মসজিদে মুসলিমদের গণহত্যার হুমকি দিয়ে এবং সেইসাথে নব নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনালড ট্রাম্পের প্রশংসা করে হস্তলিখিত চিঠি দেওয়া হয়। 
“মসজিদে হুমকি দিয়ে পাঠানো এসব চিঠি শুধু hate crimeই নয়। তাই তারা এগুলোর লেখককে খুঁজছে বলে” বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।  মার্কিন নির্বাচনের দিন থেকেই ক্যালিফোর্নিয়াসহ ও সারা দেশে এসকল hate crime এবং বর্ণবিদ্বেষী শব্দ ব্যবহারের ঘটনা ঘটছে। অবৈধ অভিবাসী,মুসলিম ও নারীদের প্রতি আচরণ ইত্যাদি নানা ইস্যুর কারণে আধুনিক ইতিহাসে সম্প্রতি হওয়া মার্কিন নির্বাচনটি খুবই বিভাজনমূলক। 
সম্প্রতি এসব বড় বড় hate crimeএর ঘটার পরও কর্তৃপক্ষ বলছে নির্বাচন পরবর্তী সময়ে তা বাড়ছে কিনা, সেই বিষয়ে তারা নিশ্চিত নয়। Law enforcement agencie গুলো এসকল hate crime সমাধান করার জন্য অবশ্য কাজ করে যাচ্ছে। তারা hate crime অভিযোগগুলো তদন্ত করার জন্য দ্রুত “Task force” গঠন করছে।  
উদাহরণস্বরূপ, San Francisco তে hate crime এর শিকার হওয়া লোকদের জন্য undercover officer নিয়োগ করেছে। অন্যান্য agencie গুলোও hate crime তদন্ত করার জন্য ব্যাপক প্রস্তুতি গ্রহণ করতে যাচ্ছে। 
Los Angeles Police লস এঞ্জেলেস পুলিশ প্রধান Chief Charlie Beck বলেন, “ hate crime মানবতার জন্য খুবই ভয়ানক। এসকল অপরাধ কখনো অনুমোদন করা যায় না”।  
Hate crime নিয়ে সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে গত সপ্তাহে law enforcement agencie গুলো ক্যালিফোর্নিয়ায় ‘public awareness campaign’ চালু করেছে। 
লস এঞ্জেলেস ও San Francisco কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে করা পোস্টগুলতে নজরদারি রাখছে যাতে করে এসমস্ত অপরাধ দমন কাজ সহজ হয়।