আপডেট :

        মঈন খান আ’লীগকে ‘পলায়নকারী শক্তি’ বললেন

        কাদের গনি চৌধুরী: ভারতের পুশ-ইন কৌশল বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বের জন্য হুমকি

        নাহিদ ইসলাম বলছেন—বিচার ও সংস্কার শেষ, তারপরই নির্বাচন সম্ভব

        মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে

        টেলিগ্রাফ উদ্ধৃত করে: ইরানের হামলায় পাঁচটি সামরিক স্থাপনে ক্ষতি, ইসরায়েল কিছুই বলেনি

        সালাহউদ্দিন: যারা জামানত হারাবে, তাদেরই দরকার সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন

        বাঁধন ভালো কিছু প্রত্যাশা করেছিলেন

        ১০ জনের দলে যৌন হয়রানি: রুমিন ফারহানা

        রাগ কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়? _ ১১ উপায়

        ওড়না কেড়ে নিয়ে হাত বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতো

        ৮ জুলাই ঢাকায় আসছেন তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্পপ্রধান হালুক গরগুন

        জাদুঘরে জুলাই আন্দোলনের স্থিরচিত্র

        আবু সাঈদের রক্তই খুলল আমার কারাগার কেল্লা: রংপুরে এটিএম আজহার

        ‘মব’ সৃষ্টির অভিযোগ

        মোব কালচারে’ নির্বাচনের চেতনা নষ্ট: জামায়াত আমির শফিকুর রহমান

        রেডিয়াল সিদ্ধান্ত: নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগে আইএইএ কর্মকর্তাদের তেহরান ত্যাগ

        রেডিয়াল সিদ্ধান্ত: নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগে আইএইএ কর্মকর্তাদের তেহরান ত্যাগ

        কারা কফি থেকে বিরত থাকবেন, জেনে নিন—

        পশ্চিমা সমর্থন ছাড়া কি ইসরায়েলের অস্তিত্ব টিকবে? বিশ্লেষকদের মতামত

        নারী ও শিশু নির্যাতন মহামারি পর্যায়েঃ শারমীন মুরশিদ

রাজনৈতিক প্রচারণায় ফের ‘বিতর্কিত’ জবি ভিসি

রাজনৈতিক প্রচারণায় ফের ‘বিতর্কিত’ জবি ভিসি


‘ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের পক্ষে স্বতঃস্ফূর্ত প্রচারণা’ ক্যাপশন দিয়ে ফেসবুকে ছবিটি শেয়ার করা হয়।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের পক্ষে প্রচারণা চালিয়ে ফের আলোচনায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমান।

গত রবিবার বিশ্ববিদ্যালয়ের দর্শন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ হাফিজুল ইসলাম তার ফেসবুকে ‘ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপসের পক্ষে স্বতঃস্ফূর্ত প্রচারণা’ ক্যাপশন দিয়ে একটি ছবি শেয়ার করেন। এর পরপরই বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়।

ফেসবুকে শেয়ার করা ছবিটিতে দেখা যায়, উপাচার্যের কার্যালয়ে অধ্যাপক ড. মীজানুর রহমানসহ সহকারী প্রক্টর নিউটন হালদার ও আসাদুজ্জামান রিপন পোস্টার হাতে নিয়ে শেখ ফজলে নূর তাপসের পক্ষে প্রচারণা চালান। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন উপাচার্য নির্বাচনে কোনো প্রার্থীর পক্ষে ভোট চাইতে পারেন কি না এমন প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই।

এ বিষয়ে ঢাকা দক্ষিণের রিটার্নিং অফিসার মো. আব্দুল বাতেন বলেন, ‘এটি নির্বাচনী আচরণবিধির লঙ্ঘন। এ ধরনের পদে থেকে কোনো প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী প্রচারে অংশ নেওয়া বা ওই প্রার্থীকে সমর্থন দেওয়া যায় না।’

সমাজতান্ত্রিক ছাত্রফ্রন্ট, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার সভাপতি মোনায়েম হোসেন বলেন, ‘একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য পদে থেকে রাজনৈতিক প্রচারণায় অংশ নিয়ে তিনি সীমা লঙ্ঘন করেছেন। এর আগেও তিনি নানান বিতর্কিত কর্মকাণ্ড করে সমালোচিত হয়েছেন। আমরা তার এমন কর্মকাণ্ডে লজ্জিত।’

এ বিষয়ে জানতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ড. মীজানুর রহমানের মুঠোফোনে বারবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও সংযোগ করা যায়নি।

এদিকে গত ১৫ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয় কর্মরত সাংবাদিকদের ‘মূর্খ’ বলে মন্তব্য করেন তিনি। উপাচার্যের মদদে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে পত্রিকা পোড়ানোর অভিযোগও আছে। এর আগে গত ১৭ অক্টোবর একটি বেসরকারি টেলিভিশনের টকশোতে ‘যুবলীগের চেয়ারম্যান পদ পেলে উপাচার্য পদ ছেড়ে দেবো’ মন্তব্য করে সমালোচনার মুখে পড়েন। তখন তিনি বলেন, ‘আমাকে যদি বলা হয়, আপনি যুবলীগের দায়িত্ব নিতে পারবেন কি না? তবে আমি সঙ্গে সঙ্গে উপাচার্য বা চাকরি ছেড়ে দেব এবং যুবলীগের দায়িত্ব নেব।’

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত

এ বিভাগের আরো খবর