আপডেট :

        প্রাইজবন্ডে প্রথম পুরস্কার

        পাউবোর ৩৭০ বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন

        সিলেট বিভাগের বেশিরভাগ জায়গায় বিদ্যুৎহীন

        সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা সন্ধ্যায়

        সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা সন্ধ্যায়

        ভিসা অব্যাহতি ও বাণিজ্য সম্প্রসারণ

        সুন্দরবনে সন্ধ্যায়ও বিক্ষিপ্তভাবে অর্ধশতাধিক স্থানে আগুন জ্বলতে দেখা যায়

        সুন্দরবনে সন্ধ্যায়ও বিক্ষিপ্তভাবে অর্ধশতাধিক স্থানে আগুন জ্বলতে দেখা যায়

        উচ্চশিক্ষাকে ডিজিটালাইজেশনে আওতায় আনার সিদ্ধান্ত

        কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ওপরে ড্রোন, পাহারায় পুলিশ’

        বাংলাদেশের গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয় বরং উন্মুক্ত

        বাংলাদেশের গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয় বরং উন্মুক্ত

        দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছয় দিন ধরে হতে পারে ঝড়-বৃষ্টি

        দীর্ঘ সময় পর ঢাকা-জয়দেবপুরে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

        জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পারফর্ম বিবেচনা করে বিশ্বকাপ ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে

        জবিতে আন্ত:বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাড মেকিং প্রতিযোগিতা

        মিয়ানমারের আরও ৪০ সীমান্তরক্ষী টেকনাফে

        রাজউকের প্লট-ফ্ল্যাট বরাদ্দ এলো নতুন বিধিমালা

        সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু

        চুক্তিতে যেতে আগ্রহ নন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন

মানুষ হত্যা জিহাদ নয়: আল্লামা শফী

মানুষ হত্যা জিহাদ নয়: আল্লামা শফী

 মানুষ হত্যা জিহাদ নয় বলে মন্তব্য করেছেন হেফাজতে ইসলামের আমির আল্লামা শাহ আহমদ শফী। তিনি বলেন, “কোনো সন্ত্রাসী ইসলামের নামে ‘আল্লাহু আকবার’ বলে মানুষ হত্যার মতো জঘন্য কাজ করলে, সেটাকে ‘জিহাদ’ ভাবার অবকাশ নেই।”

বৃহস্পতিবার বিকেলে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলেন আল্লামা শফী।

শান্তির ধর্ম ইসলামের সঠিক শিক্ষা সর্বত্র পৌঁছে দিতে দেশের আলেম সমাজকে আরো সক্রিয় ভূমিকার রাখতে এবং এ কাজে আলেমদের সহযোগিতা দিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানান শাহ আহমদ শফী। একই সঙ্গে ইমাম-খতিবদের খুতবা নজরদারি করতে সরকার ও প্রশাসন যে উদ্যোগ নিয়েছে, তারও বিরোধিতা করেন তিনি।

আল্লামা শফী বলেন, “সন্ত্রাস, নৈরাজ্য, কাউকে বিনা কারণে হত্যা ও সমাজে ভীতি তৈরির নাম কখনোই জিহাদ নয়; বরং ইসলামের জিহাদ হচ্ছে অন্যায় আগ্রাসন ও সন্ত্রাস-নৈরাজ্য দমনের জন্য। জিহাদের এই প্রকৃত ব্যাখ্যা সুন্দরভাবে তুলে ধরতে হবে।”

হেফাজতে ইসলামের আমির বলেন, “শক্তিশালী কোনো পক্ষের ইন্ধন ছাড়া বিচ্ছিন্ন গুটিকয়েক অপরাধীর পক্ষে এমন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করা অসম্ভব।”

বিবৃতিতে তিনি বলেন, “বেছে বেছে বিদেশি নাগরিক, অমুসলিম ও ধর্মীয় ব্যক্তিত্বদের হত্যা, হত্যার হুমকি, মসজিদ, মন্দির ও গির্জায় হামলার প্রচেষ্টা চরম উদ্বেগজনক। সঠিক ও নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে এসব সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের পেছনের ইন্ধনদাতাদের খুঁজে বের করা জরুরি।”

আহমদ শফী বলেন, “বাংলাদেশের উন্নয়ন ও জাতীয় ঐক্যকে ধ্বংস করার জন্য বিভিন্ন অপশক্তি গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। তারা দেশ থেকে ইসলামকে উচ্ছেদ করে আধিপত্য ও শোষণের রাজত্ব প্রতিষ্ঠা করতে চায়। এ কাজে তারা উচ্চশিক্ষিত সরলমনা কিছু মুসলিম যুবককে ইসলামের ভুল ব্যাখ্যায় প্রভাবিত করে ব্যবহার করতে সক্ষম হচ্ছে বলে ধারণা করা যাচ্ছে।”

তিনি বলেন, “রাজনৈতিক বিবাদ ও অসন্তোষ জিইয়ে রেখে দেশে স্থিতিশীলতা কীভাবে প্রতিষ্ঠা হবে? রাজনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য ক্ষমতাসীন দলেরই উদ্যোগ নেয়ার দায়দায়িত্ব বেশি।”

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত