আপডেট :

        নোবেল জয়ী বিজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস

        নাফ নদীতে মাছ শিকাররত ১০জন বাংলাদেশি জেলেকে অপহরণ

        টি-টোয়েন্টি সিরিজ শেষে বিশ্বকাপের উদ্দেশে যাত্রা করবে টাইগাররা

        রাজধানীতে সন্ধ্যার মধ্যে বৃষ্টির পূর্বাভাস

        রাঙ্গামাটিতে স্বস্তির বৃষ্টি নামলেও এসময় বজ্রপাতে ৩জন নিহত

        কেউ কেউ আন্দোলন করে যাচ্ছে ফিজিক্যালি এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে, আমরা কাউকে বাধা দিচ্ছি না

        কেউ কেউ আন্দোলন করে যাচ্ছে ফিজিক্যালি এবং ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে, আমরা কাউকে বাধা দিচ্ছি না

        অতি বামদের কাছে আমার প্রশ্ন, তারা আমাকে উৎখাত করে কাকে ক্ষমতায় আনবে?

        মিয়ানমারের পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বিগ্ন প্রধানমন্ত্রী

        শ্রম অধিকার রক্ষায় বাংলাদেশের অগ্রগতির পর্যায়

        কক্সবাজারের পেকুয়ায় বজ্রপাতে নিহত হলেন দিদারুল ইসলাম

        ৬০ কিলোমিটার বেগে ঝড় বয়ে যেতে পারে

        ফিরছে নিহত আট বাংলাদেশির কফিনবন্দি লাশ

        বন্যহাতির আক্রমণে কিশোরের মৃত্যু হলো

        চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় গুয়াংডং প্রদেশে একটি মহাসড়কের অংশ ধস

        চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় গুয়াংডং প্রদেশে একটি মহাসড়কের অংশ ধস

        আদালতে হাজির হবেন ইউনূসসহ সকল আসামি

        রাজবাড়ীতে ট্রেন চলাচল বন্ধ

        ডিজাব’র নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক

        দেশের শাসন কাঠামোর সব জায়গায় শ্রমিকদের অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করার দাবি

শরণার্থীকে লাথি মারা সেই ফটোগ্রাফারের জেল

শরণার্থীকে লাথি মারা সেই ফটোগ্রাফারের জেল

সার্বিয়া সীমান্তে শরণার্থীকে লাথি মারা সেই হাঙ্গেরিয়ান নারী ফটোগ্রাফারকে তিন বছরের জেল দিয়েছেন হাঙ্গেরির একটি আদালত।

শরণার্থীকে লাথি মেরে তাদের ছবি তোলার সময় ভিডিওতে ধরা পড়েন ফটোগ্রাফার পেত্রা লাজলো। নিজেকে নিরপরাধ প্রমাণের জোর প্রচেষ্টা চালালেও আদালত তাকে ক্ষমা করেননি। তবে লাজলো বলেছেন, রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করবেন তিনি।

লাজলো আদালতকে বলেন, তার ওপর হামলা হয়েছিল। তিনি যন্ত্রণায় কাতর ছিলেন। সব মিলে দুই সেকেন্ডের ব্যাপার। সবাই চিৎকার করছিল, পরিস্থিতি খুবই ভীতিজনক ছিল।

২০১৫ সালের সেপ্টেম্বর মাসে হাঙ্গেরির সার্বিয়া সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনার ভিডিও ফেসবুকে আপলোড করলে সমালোচনার ঝড় ওঠে। লাজলোকে শাস্তি দেওয়ার দাবি ওঠে।

সীমান্তে পুলিশের ধাওয়া খেয়ে পালানোর সময় সময় এক প্রবীণ শরণার্থীকে লাথি মারেন লাজলো। এ সময় প্রবীণ এই শরণার্থীর সঙ্গে এক কিশোর ছিল। লাজলোর লাথি মারার দৃশ্য ফ্রেম থেকে ফ্রেমে আলাদা করে দেখানো হয় আদালতকে। এর ভিত্তিতে রায় দেন আদালত।

লাথি খেয়ে হুমড়ি খেয়ে পড়া প্রবীণ লোকটি ছিলেন সিরিয়ার নাগরিক। পড়ে গিয়ে হাউমাউ করে কাঁদছিলেন তিনি। তখন তার ছবি তুলতে থাকেন লাজলো।

উল্লেখ্য, সিরিয়া গৃহযুদ্ধে জীবন বিপন্ন হওয়ায় দেশ ছেড়ে ইউরোপে পাড়ি জমানোর পথে শরণার্থীরা অনেক লাঞ্ছনা ও নির্যাতনের শিকার হয়ে থাকে।


এলএবাংলাটাইমস/আই/এলআরটি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত