আপডেট :

        ভারতে ভোটারদের আগ্রহ বাড়াতে বিনামূল্যে খাবার

        থাইল্যান্ডের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা প্রধানমন্ত্রীর

        বাজারে বেড়েই চলছে অস্থিরতা

        ইংরেজ গায়ক, গীতিকার ও সঙ্গীতজ্ঞ জন লেননের গিটার

        ইংরেজ গায়ক, গীতিকার ও সঙ্গীতজ্ঞ জন লেননের গিটার

        ভারতে আজ চলছে ৭ দফা নির্বাচনের দ্বিতীয় দফা

        উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল

        মানবাধিকারের উল্লেখযোগ্য উন্নতি

        প্রচণ্ড এই গরম থেকে মুক্তি পেতে বৃষ্টির জন্য বিভিন্ন জায়গায় নামাজ পড়ে দোয়া

        যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ, শতাধিক শিক্ষার্থী গ্রেফতার

        এফডিসিতে মারামারি: যৌথ বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

        মার্কিন বিমান আটকে দিলো ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির!

        চিতাবাঘের আক্রমণে আহত জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেটার হুইটাল

        যুক্তরাষ্ট্রে গরুর দুধেও বার্ড ফ্লু শনাক্ত

        পবিত্র হজ পালনের অনুমতি দেওয়া শুরু করেছে সৌদি আরব

        গোপনে ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

        পার্লামেন্টে জুতা চুরি, খালি পায়ে ঘরে ফিরলেন পাকিস্তানের এমপিরা

        অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা

        কুড়িগ্রামে হিটস্ট্রোকে মৃত্যু

        চীন সফর করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন

দেউলিয়া হয়ে পড়েছে রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকগুলো

দেউলিয়া হয়ে পড়েছে রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকগুলো

রাষ্ট্রায়ত্ব ব্যাংকগুলো দেউলিয়া হয়ে মূলধন সংকটে পড়েছে। ব্যাংকগুলো সরকারের কাছে ২০ হাজার কোটি টাকা মূলধন সহায়তা চেয়েছে, যা নিয়ে হতাশা প্রকাশ করেছেন জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ সদস্য ফখরুল ইমাম (ময়মনসিংহ-৮)।

বৃহষ্পতিবার জাতীয় সংসদে অনির্ধারিত আলোচনায় অংশ নিয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত রিপোর্টের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘ব্যাংক তার মূলধন হারিয়ে ফেলেছে। এজন্য সরকারের কাছে ২০ হাজার কোটি টাকা মূলধন সহায়তা চেয়েছে। এটা আশ্চর্যজনক! সরকার কীভাবে এ টাকা দেবে। এটি তো জনগণের টাকা। সরকার কার টাকা কাকে দিচ্ছে?’

তিনি বলেন, ‘গত পাঁচ বছরে সরকার ব্যাংকগুলোকে ১০ হাজার কোটি টাকা সহায়তা দিয়েছে। এবার ২০ হাজার কোটি টাকা চেয়েছে। এর মধ্যে কৃষি ব্যাংক সাড়ে ৭ হাজার কোটি, সোনালী ব্যাংক ৬ হাজার কোটি এবং বিভিন্ন ব্যাংক বিভিন্ন অঙ্কের টাকা চেয়েছে।’

তিনি আরো বলেন, ‘বেসিক ব্যাংককে ৪ হাজার কোটি টাকা লুট, ফারমার্স ব্যাংকের খবর নেই। বাংলাদেশ ব্যাংকের ৮০০ কোটি টাকা চুরি হয়েছিল তার কোন কূলকিনারা নেই। আমরা শুনেছি রিপোর্ট হয়েছে কিন্তু রিপোর্টের বিষয়বস্তু জানতে পারিনি। অপসোর ব্যাংকের কেলেঙ্কারি কথা জানি। এখন নতুন করে শুরু হয়েছে এজেন্ট ব্যাংক। কম খরচ করার জন্য এজেন্ট ব্যাংক করেছে। বিভিন্ন জায়গায় এজেন্ট ব্যাংকের শাখা ছড়িয়ে আছে। বিকাশের মাধ্যমে ব্যাংকের যে টাকা লেনদেন হয় সেখানেও অনিয়ম হয়। এজেন্ট ব্যাংকের নিয়ন্ত্রণ নেই। এজেন্ট ব্যাংক আগে শুধু টাকা জমা নিতো এখন টাকা উত্তোলনসহ অনেক কর্মকাণ্ড করছে, যা ভয়াবহ ব্যাপার। এসব নিয়ে মনিটরিং নেই সরকারের।


এলএবাংলাটাইমস/এন/এলআরটি 

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত

এ বিভাগের আরো খবর