আপডেট :

        মোদির প্রশংসা করলেন পুতিন

        নৌকা স্বাধীনতা ও উন্নয়নের প্রতীক: পরিকল্পনামন্ত্রী

        শাহজাহান ওমর শান্তির পক্ষে: ড. রাজ্জাক

        বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দ্বিগুণ খরচ

        পরীক্ষা শেষ হওয়ার আনন্দে ভাগিনা-ভাগিনীকে নিয়ে মামার এক হাস্যকর আগমন

        শতভাগ ন্যায়বিচারের আশ্বাস

        মার্কিন প্রতিবেদনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশংসা

        শেষ হচ্ছে না কিনব্রিজের সংস্কার কাজ

        'নির্বাচনে একটি অপশক্তি বিশৃঙ্খলা করতে চেষ্টা করবে:প্রধানমন্ত্রী

        পুতিনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা হবেন প্রেসিডেন্ট প্রার্থী

        ১২শ দৌড়বিদের হাফ ম্যারাথন

        আমরা নির্বাচনকে একটি শৃঙ্খলার মধ্যে নিয়ে এসেছি: প্রধানমন্ত্রী

        আ.লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির জরুরি সভা

        গার্মেন্টস সেক্টর নিয়ে বিভিন্ন ষড়যন্ত্র চলছে: ওবায়দুল কাদের

        আরও ১৪ ইউএনও বদলি

        বাংলাদেশের যে কোনো নিষেধাজ্ঞার বিরদ্ধে রাশিয়া অবস্থান নেবে

        প্রায় ৩৪ কেজি স্বর্ণের বার উদ্ধার

        স্বার্থান্বেষী রাজনৈতিক চাপের সম্মুখীন হচ্ছি

        সংলাপের জন্য প্রস্তুত মস্কো

        আমার বইয়ে গীতিকবি গোপীচাঁদ সিংহের কবিতা সংযুক্ত করেছি

মরক্কোয় একসঙ্গে ৩২ সহপাঠীর মৃত্যু

মরক্কোয় একসঙ্গে ৩২ সহপাঠীর মৃত্যু

সম্প্রতি মরক্কোয় শক্তিশালী ভূমিকম্পে প্রায় ৩ হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ভূমিকম্পে মারাকেশের দক্ষিণে যেসব গ্রাম একেবারে ধ্বংস হয়েছে, সেগুলোরই একটি আদাসিল। সেই গ্রামের একটি স্কুলে আরবি ও ফরাসি ভাষা পড়াতেন শিক্ষক নাসরিন আল- ফাদেল। ভূমিকম্পের পর স্কুলে ছুটে গিয়ে জানতে পারেন তার ১২ বছর বয়সী ৩২ শিক্ষার্থীর সবাই মারা গেছে।

গ্রামের সেদিনের পরিস্থিতির বর্ণনা দিয়ে নাসরিন বলেন, ‘ভূমিকম্পের পরই ছুটে গেলাম গ্রামে। সবার কাছে আমার বাচ্চাগুলোর ব্যাপারে জানতে চাই, সৌম্য কোথায়? ইউসুফ কোথায়? কোথায় আমার মেয়ে আর ছেলেগুলো? এর কয়েক ঘণ্টা পর উত্তর আসে, তাদের কেউই নাকি বেঁচে নেই।’

নাসরিনের শিক্ষার্থীদের একজন খাদিজা। ভূমিকম্পে কীভাবে তার মৃত্যু হয়, স্বজনদের কাছে এ সম্পর্কে জানতে পারেন নাসরিন। তিনি বলেন, ‘খাদিজাকে আমি অনেক পছন্দ করতাম। দারুণ চটপটে একটা মেয়ে ছিল সে। গান গাইতে খুবই ভালোবাসত। মাঝেমধ্যে আমার বাড়িতে আসত।

একসঙ্গে ৩২ শিক্ষার্থীকে হারিয়ে মুষড়ে পড়েছেন নাসরিন। তিনি বলেন, ‘গত শুক্রবার (৮ সেপ্টেম্বর) রাতে আমি শেষবার তাদের ক্লাস নিই। এর ঠিক পাঁচ ঘণ্টা পরই ভূমিকম্প আঘাত হানে। শুধু কল্পনায় ভাসছে, উপস্থিতির খাতাটি হাতে দাঁড়িয়ে একে একে ৩২ শিক্ষার্থীর নাম ধরে ডাকছি।

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস  

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত