আপডেট :

        চুক্তিতে যেতে আগ্রহ নন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন

        গণহত্যার প্রতিবাদে চীন বর্জনের ডাক

        রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগে মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির আশা

        টানা তাপপ্রবাহের মধ্যে আবহাওয়ায় ব্যপক পরিবর্তন

        হানিফ ফ্লাইওভারের উপরের যানজটকে সহনীয় পর্যায়ে আনার জন্য সমন্বয় সভা

        মালদায় দেবের হেলিকপ্টারে আগুন

        প্যারিসের সায়েন্সেস পো ইউনিভার্সিটি থেকে গাজাপন্থী কিছু শিক্ষার্থীকে সরিয়েছে পুলিশ

        চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা পাকিস্তানের স্যাটেলাইট

        চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা পাকিস্তানের স্যাটেলাইট

        এজলাস কক্ষে এসি স্থাপন সময়ের দাবি

        জিম্বাবুয়ের দেওয়া ১২৫ রানের টার্গেটে ব্যাট করছে বাংলাদেশ

        জিম্বাবুয়ের দেওয়া ১২৫ রানের টার্গেটে ব্যাট করছে বাংলাদেশ

        ট্রেনে গুনতে হবে বাড়তি ভাড়া

        রাজশাহীর গোদাগাড়ির ছেলে রাফায়েল টুডু ১২ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা

        রাজশাহীর গোদাগাড়ির ছেলে রাফায়েল টুডু ১২ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা

        স্বাধীন সাংবাদিকতাকে নিরুদ্দেশ করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব

        কেজরিওয়াল ও রাহুলকে ঘিরে চড়ছে ভোটের পার

        রাজধানী ঢাকায় ঝুম বৃষ্টির সম্ভাবনা

        এক টেবিলে গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা দিলেন ১৮ জন!

        এক টেবিলে গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা দিলেন ১৮ জন!

রাখাইনে আরও ৬ লাখ রোহিঙ্গা গণহত্যার চরম ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ

রাখাইনে আরও ৬ লাখ রোহিঙ্গা গণহত্যার চরম ঝুঁকিতে : জাতিসংঘ

 মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে এখনো ছয় লাখের মতো রোহিঙ্গা মুসলিম গণহত্যার চরম ঝুঁকিতে বলে আশঙ্কা করছে জাতিসংঘ। সংস্থাটির তদন্তকারী একটি মিশন গতকাল সোমবার এক প্রতিবেদনে তাদের এ আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন।

জাতিসংঘের তদন্তকারী দল বলছে, বর্তমানে মিয়ানমারের যে পরিস্থিতি, তাতে বিতাড়িত হওয়া ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গার প্রত্যাবাসনের বিষয়টি অসম্ভবই হয়ে আছে। জাতিসংঘের ওই ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশন যে চূড়ান্ত প্রতিবেদনে তৈরি করেছে তা মঙ্গলবার জেনেভায় উপস্থাপন করার কথা রয়েছে।

রোহিঙ্গা নিধন অভিযান নিয়ে জাতিসংঘের মানবাধিকার কাউন্সিল গত বছর একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে। তাতে ২০১৭ সালে রাখাইনে পরিচালিত দেশটির সেনাবাহিনীর নিধন অভিযানকে গণহত্যা বলে উল্লেখ করে সেনাপ্রধানসহ দেশটির সামরিক কর্মকর্তাদের বিচারের আহ্বান জানায়।

জাতিসংঘের ওই তিন সদস্যের ফ্যাক্ট-ফাইন্ডিং মিশনের চেয়ারম্যান মারজুকি দারুশম্যান গত বছরের প্রতিবেদনের কথা উল্লেখ করেন। যেখানে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধ এবং যুদ্ধাপরাধের প্রমাণ পাওয়ার কথা জানানো হয়।

মিশনের চেয়ারম্যান মারজুকি দারুশম্যান বলেন, রাখাইনে দেশটির সেনাবাহিনীর একই রকম অপরাধী কর্মকাণ্ড অব্যাহত রয়েছে। ২০১৭ সালের আগস্টে রাখাইনে রোহিঙ্গাদের নিধন অভিযান শুরু করে সেনাবাহিনী। তারপর প্রাণ বাঁচাতে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে ৭ লাখ ৪০ হাজারের বেশি রোহিঙ্গা।

মারজুকি দারুশম্যান বলেন, ‘আমরা মিয়ানমার সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর ওপর গণহত্যা ও গণহত্যা চালানোর মতো সব অভিপ্রায়ের প্রমাণ পেয়েছি। যুগ যুগ ধরে তারা (মিয়ানমারের নিরাপত্তাবাহিনী) পাশবিক এই অপরাধ করে এলেও তাদের কোনো বিচার হচ্ছে না।’

মিয়ানমার সেনাবাহিনী ও তাদের সহযোগী হিসেবে স্থানীয় উগ্রপন্থী রাখাইন বৌদ্ধরা রোহিঙ্গাদের ওপর ব্যাপক হত্যাকাণ্ড, ধর্ষণ, নির্যাতন, তাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেয়। বাংলাদেশে এখন মোট রোহিঙ্গা শরণার্থীর সংখ্যা ১১ লাখ ৫০ হাজারেরও বেশি।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত