২০২৩ সালের একুশে পদক
ছবি: এলএবাংলাটাইমস
বিভিন্ন ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য দেশের ২১ ব্যাক্তি ও প্রতিষ্ঠানকে ২০২৩ সালের একুশে পদক দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। রোববার (১২ ফেব্রুয়ারি) সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে।
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. বাবুল মিয়ার স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, এবার দেশের ১৯ ব্যাক্তি ও ২ প্রতিষ্ঠানকে একুশে পদকের জন্য মনোনীত হয়েছেন তারা হলেন−ভাষা আন্দোলনে বীর মুক্তিযোদ্ধা এ. কে. এম. শামসুল হক (মরণোত্তর)।
শিল্পকলায়ফজল-এ-খোদা (মরণোত্তর)।
মুক্তিযুদ্ধে মমতাজ উদ্দিন (মরণোত্তর)।
সাংবাদিকতায় মো. শাহ আলমগীর (মরণোত্তর)।
শিক্ষায় প্রফেসর ড. মযহারুল ইসলাম (মরণোত্তর)।
রাজনীতিতে এ্যাড. মঞ্জুরুল ইমাম (মরণোত্তর)।
রাজনীতিতে আকতার উদ্দিন মিয়া (মরণোত্তর)।
ভাষা আন্দোলনে খালেদা খালেদা মনযুর-ই-খুদা (ভাষা আন্দোলন)।
ভাষা আন্দোলনে হাজী মো. মজিবর রহমান (ভাষা আন্দোলন)
অভিনয়ে মাসুদ আলী খান (শিল্পকলা-অভিনয়)।
অভিনয়ে শিমুল ইউসুফ (শিল্পকলা-অভিনয়)।
চিত্রকলায় কনক চাঁপা চাকমা (শিল্পকলা-চিত্রকলা)।
আবৃত্তিতে জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় (শিল্পকলা আবৃত্তি)।
সংগীতে মনোরঞ্জর ঘোষাল (শিল্পকলা সংগীত)।
সংগীতে গাজী আব্দুল হাকিম (শিল্পকলা সংগীত)।
শিল্পকলায়নওয়াজীশ আলী খান (শিল্পকলা)।
গবেষণায় ড. মো. আব্দুল মজিদ (গবেষণা)।
সমাজ সেবায় মো. সাইদুল হক (সমাজ সেবা)।
ভাষা ও সাহিত্যে ড. মনিরুজ্জামান (ভাষা ও সাহিত্য)।
প্রতিষ্ঠান হিসেবে বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘর (শিক্ষা)।
প্রতিষ্ঠান হিসেবে বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন (সমাজ সেবা)।
রাষ্ট্রের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক সম্মাননা ‘একুশে পদক’। মহান ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে ১৯৭৬ সাল থেকে প্রতিবছর বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের জন্য সরকার এ পুরস্কার দিয়ে আসছে। পুরস্কার হিসেবে প্রত্যেককে একটি স্বর্ণপদক, এককালীন অর্থ (চেক) ও একটি সম্মাননাপত্র দেয়া হয়।
এলএবাংলাটাইমস/এজেড
শেয়ার করুন