আপডেট :

        আটককেন্দ্রে মেক্সিকান অভিবাসীর মৃত্যু, চলতি বছরে আইসিই হেফাজতে ১৪তম প্রাণহানি

        অরেঞ্জ সিটি কাউন্সিলের অনুমোদন: দুর্ঘটনাপ্রবণ ট্রাফিক সার্কেলে নতুন নিরাপত্তা ব্যবস্থা

        লস এঞ্জেলেসে ২.৬২ বিলিয়ন ডলারে কনভেনশন সেন্টার সম্প্রসারণ, লক্ষ্য ২০২৮ অলিম্পিক

        "৫জি প্রযুক্তিতে আফ্রিকার ধীরগতি: কভারেজ সীমিত ১.২ শতাংশ"

        "কষ্ট আমারই বেশি": তাহসানের বিদায়ী বার্তায় উঠে এলো কী রহস্য?

        ডেম্বেলের সোনার বল জয়ের মাঝে পিএসজির কান্না

        কাল নিউইয়র্কে: প্রধান উপদেষ্টা জাতিসংঘ অধিবেশনের উদ্বোধনে অংশ নেবেন

        প্যালেস্টাইন স্বীকৃতির তালিকায় ১৫৬ নাম, বাংলাদেশের ৩৭ বছরের অটুট বন্ধুত্ব

        আর্জেন্টাইন পর্বতারোহী ক্যালিফোর্নিয়ায় ২,০০০ ফুট নিচে পড়ে নিহত

        স্টাইভেসান্ট কেলেঙ্কারি: এক বাংলাদেশি ছেলের হাতে নকলের সাম্রাজ্য

        “যা আমরা কল্পনাও করতে পারছি না, তা ঘটবে আগামী ৫ মাসে”: মান্না

        দক্ষ কর্মী ভিসার জন্য বছরে ১ লাখ ডলার ফি আরোপ

        নিয়মিত ভাতের সঙ্গে লেবু খেলে কী কী পরিবর্তন হয়?

        কর আইনজীবী কর ফাঁকির অভিযোগে সমালোচনার মুখে

        ছবির শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় জুনিয়র এনটিআর আহত

        ‘জুঁইফুল: সাবিনা ইয়াসমিন’ এবার ঘরে বসে দেখা যাবে

        দশ বছর পর চাকসুর অনার বোর্ডে ফিরল মান্নার নাম

        ৩০ টাকার পটোল এখন কারওয়ান বাজারে ৭০ টাকায় বিক্রি

        কানাডা ঘোষণা: বাংলাদেশে যাত্রীদের জন্য বাড়তি সতর্কতা

        গাজায় নিহত ১৬ জনের মধ্যে ১৫ জন বেসামরিক নাগরিক

বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ঘূর্ণিঝড়ের কারণ

বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ঘূর্ণিঝড়ের কারণ

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

বিশ্বের কয়েকটি অঞ্চলে বিধ্বংসী ঝড় নিয়মিত আছড়ে পড়ে এবং ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি ঘটায়। বিজ্ঞানীরা আঞ্চলিক প্রবণতা ও ঝড়ের গতি প্রকৃতি বিশ্লেষণ করে এর চরিত্র বোঝার চেষ্টা করছেন।

যুক্তরাষ্ট্রে কেন এত হারিকেন ঝড় দেখা যায়,ভৌগলিক অবস্থানই এমন বিপর্যয়ের কারণ। হারিকেন ক্রান্তীমণ্ডলীয় অঞ্চলের ঘূর্ণিঝড়গুলোর অন্যতম৷ বাতাসের চরম গতি ও প্রবল বৃষ্টিপাতের কারণে এমন ঝড় বিশাল ক্ষয়ক্ষতি ঘটায়। ফলে হারিকেন মানুষের ভয়ের কারণ। এমন ঘূর্ণিঝড় কয়েকশো কিলোমিটার আকার ধারণ করতে পারে এবং কয়েক ঘণ্টা ধরে একটি জায়গায় ধ্বংসলীলা চালাতে পারে। বিষুব রেখার চারিদিকে পানির বিস্তৃত অংশে এমন ঝড় দানা বাঁধে।

তবে সেখানকার তাপমাত্রা কমপক্ষে ২৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস হতে হবে। একমাত্র অ্যাটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরের পূর্ব দিকে যে ঘুর্ণিঝড় সৃষ্টি হয়, সেগুলিকে হারিকেন বলা চলে। জুন থেকে নভেম্বর মাস হারিকেনের মরসুম হিসেবে পরিচিত। সে সময়ে প্রচুর পরিমাণ পানি বাষ্পীভূত হয় এবং উষ্ণ বাতাসের সঙ্গে উপরে উঠে যায়। আমাদের পৃথিবী ঘুর্ণীয়মান গোলক হওয়ায় বাতাস বিষুবরেখার উত্তর ও দক্ষিণে ধেয়ে যায়। বাতাস ঘুরতে থাকে, দৈত্যাকার ঘূর্ণির সৃষ্টি হয়। ঘূর্ণির মাঝে তথাকথিত ‘আই' বা চোখ থাকে।

হারিকেনের সেই কেন্দ্রস্থলে বাতাস বা বৃষ্টির কোনো চিহ্ন থাকে না। ক্রান্তিমণ্ডলীয় ও উপক্রান্তীয় অক্ষরেখা বরাবর এমন ঘুর্ণিঝড় সৃষ্টি হলে সেগুলো সাধারণত পশ্চিম থেকে উত্তর পশ্চিম দিকে ধেয়ে যায়। অ্যাটলান্টিক মহাসাগরে হারিকেন প্রায়ই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব উপকূলের কাছে এসে পড়ে।

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায়ও ঘুর্ণিঝড় দেখা যায়। সেখানে ঘূর্ণিঝড়ের নাম হারিকেন নয়, টাইফুন রাখা হয়েছে। প্রায় এক তৃতীয়াংশ ঘূর্ণিঝড় সেখানেই সৃষ্টি হয়। বিশ্বের অন্য কোনো অঞ্চলকে ঝড়ের এমন ধাক্কা সামলাতে হয় না।

এলএবাংলাটাইমস/এজেড

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত