আপডেট :

        দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছয় দিন ধরে হতে পারে ঝড়-বৃষ্টি

        দীর্ঘ সময় পর ঢাকা-জয়দেবপুরে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

        জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পারফর্ম বিবেচনা করে বিশ্বকাপ ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে

        জবিতে আন্ত:বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাড মেকিং প্রতিযোগিতা

        মিয়ানমারের আরও ৪০ সীমান্তরক্ষী টেকনাফে

        রাজউকের প্লট-ফ্ল্যাট বরাদ্দ এলো নতুন বিধিমালা

        সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু

        চুক্তিতে যেতে আগ্রহ নন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন

        গণহত্যার প্রতিবাদে চীন বর্জনের ডাক

        রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগে মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির আশা

        টানা তাপপ্রবাহের মধ্যে আবহাওয়ায় ব্যপক পরিবর্তন

        হানিফ ফ্লাইওভারের উপরের যানজটকে সহনীয় পর্যায়ে আনার জন্য সমন্বয় সভা

        মালদায় দেবের হেলিকপ্টারে আগুন

        প্যারিসের সায়েন্সেস পো ইউনিভার্সিটি থেকে গাজাপন্থী কিছু শিক্ষার্থীকে সরিয়েছে পুলিশ

        চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা পাকিস্তানের স্যাটেলাইট

        চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা পাকিস্তানের স্যাটেলাইট

        এজলাস কক্ষে এসি স্থাপন সময়ের দাবি

        জিম্বাবুয়ের দেওয়া ১২৫ রানের টার্গেটে ব্যাট করছে বাংলাদেশ

        জিম্বাবুয়ের দেওয়া ১২৫ রানের টার্গেটে ব্যাট করছে বাংলাদেশ

        ট্রেনে গুনতে হবে বাড়তি ভাড়া

৪৫ বছর ধরে বিশাল পাতিলে রান্না হচ্ছে স্যুপ

৪৫ বছর ধরে বিশাল পাতিলে রান্না হচ্ছে স্যুপ

কথায় আছে ওয়াইন যত পুরনো হয়, তার স্বাদও তত বাড়ে। বাড়ে দামও। দামি পুরনো জিনিসের তালিকায় এতদিন মদের একচেটিয়া অধিকার রইলেও এবার সেই তালিকায় যোগ হয়েছে আরেক পানীয়। সেটি হচ্ছে- স্যুপ।

থাইল্যান্ডের ব্যাংককে একটি রেস্তোরাঁয় ৪৫ বছর ধরে রান্না করা হচ্ছে একই স্যুপ। পরিবার পরিচালিত ওই রেস্তোরাঁটি ঘিরে গ্রাহকদের আনাগোনা লেগেই আছে। এই স্যুপ খেতেই দেশ-বিদেশ থেকে বহু পর্যটক গিয়ে হাজির হয় ওই রেস্তোরাঁয়।

৪৫ বছর ধরে একই স্যুপ সরবরাহ করে আসছে রেস্তোরাঁটি। এর নাম ওয়াত্তানা পানিচ। রেস্তোরাঁটি বিশাল পাত্রে স্যুপ রান্না করে। দিনশেষে অবশিষ্ট স্যুপটুকু সংরক্ষণ করে রাখে। পরের দিন একই পাত্রে আবার সেই স্যুপ দিয়েই নতুন স্যুপ বানানো হয়। ৪৫ বছর ধরে একই নিয়মে রান্না হচ্ছে স্যুপ। প্রতিদিন একই স্যুপে টাটকা মাংস, মিটবল এবং অন্যান্য নানা উপাদান জুড়ে নতুন করে রান্না করা হয়। ফলে এই স্যুপের স্বাদই আলাদা। কদরও বেশি।

নিউইয়র্ক পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রেস্তোরাঁর মালিক নাট্টাপং কৌওয়েনানতাওয়ং। তিনি তার মা ও স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে এই বিশেষ স্যুপটি রান্না করেন। স্যুপটির স্থানীয় নাম নিউয়া টিউন।

নাট্টাপং জানান, ৪৫ বছর ধরে আমাদের স্যুপের ঝোল কোনো দিন রান্নার পরে ফেলে দেয়া হয়নি। এই ঝোল ৪৫ বছর ধরে সংরক্ষণ করা হয়ে আসছে এবং রান্না করা হয়েছে।

তিনি আরও জানান, প্রাচীন এই রন্ধন পদ্ধতিটি স্যুপে একটি স্বতন্ত্র স্বাদ ও গন্ধ যোগ করেছে।

তবে শুধু ব্যাংকক নয়, নিউয়া টিউন স্যুপটি এখন বিশ্বজুড়ে বিখ্যাত। সোশ্যাল মিডিয়াতে অভিনব এই স্যুপের প্রশংসা করে অনেকেই পোস্ট করেছেন।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত