আপডেট :

        সুন্দরবনে সন্ধ্যায়ও বিক্ষিপ্তভাবে অর্ধশতাধিক স্থানে আগুন জ্বলতে দেখা যায়

        উচ্চশিক্ষাকে ডিজিটালাইজেশনে আওতায় আনার সিদ্ধান্ত

        কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ওপরে ড্রোন, পাহারায় পুলিশ’

        বাংলাদেশের গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয় বরং উন্মুক্ত

        বাংলাদেশের গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয় বরং উন্মুক্ত

        দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছয় দিন ধরে হতে পারে ঝড়-বৃষ্টি

        দীর্ঘ সময় পর ঢাকা-জয়দেবপুরে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

        জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পারফর্ম বিবেচনা করে বিশ্বকাপ ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে

        জবিতে আন্ত:বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাড মেকিং প্রতিযোগিতা

        মিয়ানমারের আরও ৪০ সীমান্তরক্ষী টেকনাফে

        রাজউকের প্লট-ফ্ল্যাট বরাদ্দ এলো নতুন বিধিমালা

        সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু

        চুক্তিতে যেতে আগ্রহ নন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন

        গণহত্যার প্রতিবাদে চীন বর্জনের ডাক

        রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগে মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির আশা

        টানা তাপপ্রবাহের মধ্যে আবহাওয়ায় ব্যপক পরিবর্তন

        হানিফ ফ্লাইওভারের উপরের যানজটকে সহনীয় পর্যায়ে আনার জন্য সমন্বয় সভা

        মালদায় দেবের হেলিকপ্টারে আগুন

        প্যারিসের সায়েন্সেস পো ইউনিভার্সিটি থেকে গাজাপন্থী কিছু শিক্ষার্থীকে সরিয়েছে পুলিশ

        চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা পাকিস্তানের স্যাটেলাইট

কঙ্গোতে বিদ্রোহীদের হামলায় ২২ সেনা নিহত

কঙ্গোতে বিদ্রোহীদের হামলায় ২২ সেনা নিহত

আফ্রিকার দেশ ডিআর কঙ্গোতে উগান্ডার ইসলামি বিদ্রোহীদের সঙ্গে সংঘর্ষে কমপক্ষে ২২ সেনা নিহত হয়েছে। শুক্রবার কঙ্গোর নিরাপত্তা বাহিনী ও কূটনৈতিক সূত্র এ তথ্য জানিয়েছে।

গত ৮ ডিসেম্বর কঙ্গোতে জাতিসংঘের ঘাঁটিতে বিদ্রোহীদের হামলায় তাঞ্জানিয়ার ১৫ শান্তিরক্ষী নিহত হয়। এরপরই কঙ্গো ও উগান্ডার সেনাবাহিনী যৌথভাবে অ্যালায়েড ডেমোক্র্যাটিক ফোর্স নামের ওই বিদ্রোহী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে।

এক জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার রাতে নর্থ কিভু প্রদেশের এরিংয়েটি শহরে বন্দুকধারীরা হামলা চালায়। শুক্রবার সকাল পর্যন্ত লড়াই অব্যাহত ছিল। এতে আরো ২০ সেনা আহত হয়েছে।

হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে আরেক সেনা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ২২ সেনা নিহত হয়েছে বলে তিনি তথ্য পেয়েছেন।

কঙ্গোর প্রতিরক্ষামন্ত্রী ক্রিসপিন আতামা বলেছেন, ‘আমরা যুদ্ধের মধ্যে রয়েছি। যখন আপনি যু্দ্ধাবস্থায় থাকবেন তখন গুপ্তহত্যা সম্ভব। এটা আমাকে বিস্মিত করেনি।’

প্রসঙ্গত, ১৯৯৮ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত চলা যুদ্ধের অবসানের পর কঙ্গোর পূর্বাঞ্চল বিদ্রোহীদের দখলে চলে যায়। ওই যুদ্ধে অনাহার ও রোগাক্রান্ত হয়ে মারা যায় কয়েক লাখ লোক।


এলএবাংলাটাইমস/এএল/এলআরটি 

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত