“মুক্তচিন্তার চর্চা”র মোড়কে মুক্তমনা ব্লগে ইসলাম ও মুসলিম বিদ্বেষের মহোৎসব
এগুলোর বিচার হলে সাধারণ মানুষ আইন হাতে তুলে নিবে না ।।
বাংলা অন্তর্জালিক পরিমণ্ডলে
ইসলাম ও
মুসলিম
বিদ্বেষের সূতিকাগার হচ্ছে ‘মুক্তমনা’ ব্লগ,
আর এর
প্রধান পৃষ্ঠপোষক
অভিজিৎ রায়। ‘মুক্তমনা’
সদস্যদের
সক্রিয় অংশগ্রহণেই
গড়ে উঠেছে
‘ধর্মকারী’র মতো
ধর্ম [মূলত
ইসলাম ও
মুসলিম] নিয়ে
রুচিবিকৃত কৌতুকের
সাইট।
অভিজিৎ রায়
নিজে কিছুটা
কৌশলের আশ্রয়
নিয়ে এই
খেলায় লিপ্ত
হলেও মুক্তমনায়
তারই
পৃষ্ঠপোষকতায় চলে ইসলাম ও মুসলিম
বিদ্বেষের
মহোৎসব।
ধূর্ত অভিজিৎ
রায় নিজে
নিরপেক্ষতার
চাদরে মুখ
ঢাকতে গিয়ে
নির্ভেজাল তথ্যের ভিত্তিতে
অন্যান্য ধর্মের
একটু-আধটু
সমালোচনাও কখনো সখনো
করেন বটে;
কিন্তু সাথে
সাথেই বিকৃত
তথ্য আর
মিথ্যার আশ্রয়
নিয়ে ইসলাম
সমালোচনার
বাহানায় ইসলাম-বিদ্বেষের বিষবাষ্প
ছাড়তে ভুল
করেন না
কখনোই।
অভিজিৎ রায়
সঙ্গত কারণে
স্বনামে ‘মুক্তচিন্তার
চর্চা’ বা
‘মুক্তবুদ্ধির চর্চা’ করেন না বললেই
চলে।
‘মুক্তচিন্তার চর্চা’ করার জন্য উনি
মুখোশের
আড়ালে মাথা
গুঁজতেই বেশী
পছন্দ করেন। অসংখ্য
ছদ্মনামে ইসলামবিদ্বেষের
অভিযোগে অভিযুক্ত
অভিজিৎ রায়
হাতেনাতে বেশ
কয়েকবার ধরা
খেয়ে
[ এখানে, এখানে, ও এখানে দেখুন] প্রকাশ্যে নিজের
ভণ্ডামীকে যথাসাধ্য লুকিয়ে রাখতে চেষ্টা
করলেও
শেষ রক্ষা
যে হয়নি,
তার পক্ষে
মাত্র দুটি
নমুনা
নিচে দেওয়া
হলো।
প্রথমত- রাজীব
ওরফে ‘থাবা
বাবা’র
লেখাকে এভাবে
ডিফেন্ড করতে
হলে নিজেকে
‘থাবা বাবা’র চেয়েও
কুৎসিত মানসিকতার
এবং চরম
ধূর্ত হতে
হবে।
এ
প্রসঙ্গে অন্য
কোনো লেখায়
বিস্তারিত আসবে। শুধু
‘থাবা বাবা’কেই নয়,
আসিফ-সহ
বাংলা অন্তর্জালের
সকল ইসলাম
ও মুসলিম
বিদ্বেষীকে ‘মুক্তচিন্তার
চর্চাকারী’ আখ্যা দিয়ে – তাদেরকে পাকিস্তান
আমলের প্রগতিশীল
বুদ্ধিজীবীদের সাথে তুলনা করে –
অভিজিৎ রায়
বিভিন্নভাবে তাদেরকে ডিফেন্ড করার
চেষ্টা করছেন। দেখুন-
দ্বিতীয়ত- অভিজিৎ রায় কীভাবে ইসলামের
সাথে
অন্য দু-একটি ধর্মের
জগাখিচুড়ি পাকিয়ে থাকেন,
উপরের প্রথম
মন্তব্যটি তার একটি নমুনা মাত্র। কোন্
ধর্মগ্রন্থের কোন্ শ্লোকে কাদের পশ্চাৎদেশে
কী গরম
করে ছ্যাকা
দিতে বলা
হয়েছে, সেটা
অভিজিৎ
রায়েরই ভালো
জানার কথা। বাস্তবতার
নিরিখে
সেটা হয়তো
সমালোচনার যোগ্যই বটে, কিন্তু এর
সাথে
ইসলামের কতিপয়
বিষয়কে তথ্যবিকৃতি,
কল্পনাপ্রসূত
অতিরঞ্জন আর
মুখরোচক চাপাবাজির
মাধ্যমে কেমন
নৈপুণ্যের জগাখিচুরি বানিয়েছেন সেটা লক্ষ্য
করার
মতো।
একই সাথে
চরম ধূর্ত
ও বিদ্বেষী
ব্যক্তি ছাড়া
এরূপ কূটকৌশলের
আশ্রয় সত্যান্বেষী
নিরপেক্ষধর্মী
সমালোচক কখনোই
গ্রহণ করতে
পারেন না। যে
কোরআনে
স্বামী-স্ত্রীকে
একে-অপরের
বন্ধু ও
পোষাক বলা
হয়েছে সেখানে
স্ত্রীকে “শস্যক্ষেত্র” যে কোনো
খারাপ দৃষ্টিকোণ
থেকে বলা
হতে পারে
না, সেটা
বলাই বাহুল্য
[বিস্তারিত এখানে]। পালিত
পুত্র যার
সাথে কোনো
রক্তের সম্পর্কই
নেই, ইসলামের
দৃষ্টিতে
যে কোনো
পুত্রও নয়
ওয়ারিশও নয়,
তার তালাকপ্রাপ্তা
স্ত্রীকে বিবাহের
অনুমোদন সংক্রান্ত
আয়াতকে
বিবর্তনবাদী (?) ও নাস্তিক (?) দাবিদার অভিজিৎ
রায়ের কাছে
‘অশ্লীল’ ও
‘কুৎসিত’ মনে
হয় [ এ
সংক্রান্ত আয়াতের প্রেক্ষাপট ও ব্যাখ্যা
এখানে
পাওয়া যাবে
]। তারপরও এ সংক্রান্ত আয়াতগুলোর
সাথে চরম
বিদ্বেষী ও
নোংরা লেখাগুলোর
তুলনা কোনো
সুস্থ মস্তিষ্কের
ব্যক্তি করতে
পারেন না। কিন্তু
অভিজিৎ রায়
শুধু তুলনা
করেই ক্ষান্ত
হননি, স্পর্ধার
সাথে ঘোষণা
দিয়েছেন এই
মর্মে যে,
রাজীবের
লেখাগুলোর চেয়েও অশ্লীল কথাবার্তা কোরআন
ও নবীর
জীবনে রয়েছে। ইসলামোফোবিক
ভাইরাসে আক্রান্ত
ব্যক্তি ছাড়া
সুস্থ মস্তিষ্কের
কারো পক্ষেই
এমন দাবি
করা সম্ভব
নয়।
কতখানি ইসলাম-বিদ্বেষ হৃদয়ে
ধারণ
করলে নিচের
কার্টুনটা শেয়ার করা যায় সেটা
বিচারের ভার
পাঠকের ওপরেই
ছেড়ে দেওয়া
হলো।
(উপরের ছবিতে
দুটি মাথার
খুলির ছবি
আছে যা
মুছে দিয়েছি)
এখানে অভিজিৎ
রায় যে
‘ধর্মকারী’ সাইটের কার্টুন
শেয়ার করেছেন
সেই সাইটটা
আসলে মুক্তমনাদেরই
আরেকটা কদর্য
প্ল্যাটফর্ম। মুক্তমনা ব্লগের অনেকেই
সেখানে লেখালেখি
করেন।
‘ধর্মকারী’ সাইটের
প্রচারণাও শুরু হয় মুক্তমনা ব্লগ
থেকেই।
এবার অভিজিৎ
রায়ের পৃষ্ঠপোষকতায়
মুক্তমনা ব্লগে
‘মুক্তচিন্তার চর্চা’র নামে কী
ঘৃণ্য ইসলাম
ও মুসলিম
বিদ্বেষের চাষাবাদ হয় তার কিছু
নমুনা নিচে
তুলে
ধরা হচ্ছে।
# ‘আকাশ মালিক’
ছদ্মনামে
অভিজিৎ রায়ের
এক বিশিষ্ট
মুরিদের ‘মুক্তচিন্তার
চর্চা’র
কিছু নমুনা
নমুনা-১:
“কোরান মা’নেই তো
ছয় বছরের
শিশুকে
(আয়েশা) ধর্ষণ,
পুত্রবধুর (জয়নব) সাথে সঙ্গম।
শরিয়ত
মা’নেই
তো বহু
বিবাহ, হিলা
বিবাহ, পাথর
মারা,
হাত কাটা,
মাথা কাটা,
রগ কাটা,
সিনেমায় বোমা,
মাজারে বোমা,
যাত্রায় বোমা,
আদালতে বোমা,
মাঠে
বোমা, ঘাটে
বোমা, পেটে
বোমা।
ইসলাম মা’নেই তো
বদর যুদ্ধ,
অহুদ যুদ্ধ,
খায়বার যুদ্ধ,
মুতা যুদ্ধ,
জামাল
যুদ্ধ, সিফফীন
যুদ্ধ, কারবালা,
৯ সেপ্টেম্বর,
১৭
আগস্ট, ২১
আগস্ট।
বর্তমান বিন
লাদেনই তো
১৪শো
বছর পূর্বের
মুহাম্মদের প্রেতাত্মা, বর্তমান শাইয়েখ
আব্দুর রহমান,
সাইদুর রহমান,
মুফতি হান্নান,
মৌলানা মান্নান,
নিজামী, আমিনী,
গো-আজম,
সাঈদীই তো
১৪শো বছর
পূর্বের আবু
বকর, উমর,
উসমান,
আলী, মুয়াবীয়া,
খালিদ, অলীদ,
তালহা, জুবায়ের। …
কি এমন
দায় পড়েছে
কেরোসিনের বোতল থেকে দুধ পান
করার? মানবতা
শিক্ষার বইয়ের
কি আকাল
পড়েছে এই
দুনিয়ায়? … ইসলাম সংস্কার নয়, বর্জন
করতে
হবে…” [ স্ক্রীনশট, সূত্র ]
নমুনা-২:
“একদল খুনী
লুটেরা ডাকাত
সেক্স
ম্যানিয়াক, এদেরকে মুসলমান আদর্শ মানুষ
মানে…
সকল খবিস
মিলে বানাইছে
এক ধর্ম,
নাম দিছে
ইসলাম।”
নমুনা-৩:
“মুহাম্মদের যতই বুদ্ধি আর সাহস
থাকুক
না কেন,
আজকের যুগে
তার জন্ম
হলে তিনি
একজন বিন
লাদেন, হিটলার
বা বড়জোর
একজন চেঙ্গিস
খান হতে
পারতেন, নবী
হতে পারতেন
না।”
নমুনা-৪:
“মুহাম্মদ আমাদের যুগে জন্ম নিলে
বড়জোর এক
শায়েখ আব্দুর
রহমান বা
বিন লাদেন
হতে
পারতেন, নবি
হতে পারতেন
না।”
নমুনা-৫:
“মুহাম্মদের ইসলাম অমুসলিমদের রক্ত
পান করে
বড় হয়েছিল,
মুহাম্মদের মৃত্যুর পর থেকেই
নিজেদের রক্ত
মাংশ খেয়ে
আজ পর্যন্ত
বেঁচে
আছে।”
নমুনা-৬:
“কোরান বুঝে
পড়ার পর
একজন মানুষের
জন্যে দুটো
পথই খোলা
থাকে, মধ্যবর্তি
স্থান বা
তৃতীয় কোন
পথ নেই। (১)
জঙ্গীবাদী জিহাদী বা
সন্ত্রাসী (২) পুরোপুরি নাস্তিক বা
অবিশ্বাসী।”
নমুনা-৭:
“মুহাম্মদই আল্লাহ, কোরানই মুহাম্মদ।
কোরান নিশ্চয়ই
মুহাম্মদ রচিত
আরব সাম্রাজ্যবাদের
দলিল, পৃথিবীর
মানুষের জন্যে
কোন জীবনবিধান
নয়।
সারা বিশ্ব
জুড়ে ইসলামি
সন্ত্রাস, নিরীহ মানুষকে
খুন / রাহাজানি,
নারী ধর্ষনকারী
কাজের জন্য
মাদ্রাসার ছাত্র শিক্ষক, মৌলানা-মৌ্লুভী
বা কোন
সরল প্রাণ
ইমানদার মুসলমানকে
দায়ী করার
আগে
ভাবতে হবে
এর উৎস
কোথায়।
সময় এসেছে
মুহাম্মদের
আসল চেহারাও
তার কোরান
রচনার গুপ্ত
রহস্য নতুন
প্রজন্মের সামনে উন্মুক্ত করে দেয়ার।”
নমুনা-৮:
“রেইপিষ্ট পাকিস্তানী আর আল্লাহর
মধ্যে পার্থক্য
কতটুকু? এই
আল্লাহর পুজো
মানুষে
করে?”
নমুনা-৯:
“মোল্লা ব্যাটা
যখন শিশুটিকে
ধর্ষণ
করছিল আল্লাহ
তখন হাসছিলেন,
না কাঁদছিলেন?
…
শিশুটির যদি
একটা কুত্তা
থাকতো, সেই
কুত্তার সামনে
মোল্লার বাবারও
ক্ষমতা হতোনা
শিশুটিকে রেইপ
করে।
একটা নিরপরাধ,
অসহায় শিশুকে
ধর্ষণ থেকে
বাঁচাতে আল্লাহর
কি একটা
কুত্তার শক্তিও
নাই?”
নমুনা-১০:
“কোরান হলো
নাটকের পান্ডুলিপি,
তা’ও
৭৫ভাগ অন্যান্য
বই থেকে
নকল করা। মুহাম্মদ
তার
পারিবারিক ঝগড়া-ঝাটি আর ব্যক্তিস্বার্থ
চরিতার্থ
করার লক্ষ্যে
যে সকল
আয়াত কোরানে
যে ভাবে
লিখেছেন, সেখান
থেকে আসল
ঘটনা উদ্ধার
করা
কঠিন।
এখন হাদিস
ছাড়া আমরা
কী ভাবে
বুঝবো সুরা
তাহরিমে বর্ণীত
ঘটনায় মুহাম্মদ
হাফসার ঘরে
জয়নবের মধু
খেয়েছিলেন, না ম্যারিয়ার দুধু
খেয়েছিলেন?”
নমুনা-১১:
“হালাল, হারাম
আল্লাহর অন্যান্য
হাজারটা মিথ্যে
কথার দুটো
কথা।
বিজ্ঞানে আল্লাহ,
হারাম, হালাল
এ সমস্ত
নেই।
একজন খাঁটি
হালালখোরকে শুওর অথবা কুকুরের মাংস
দিয়ে তৈরী
শুওর-পোলাও
বা কুকুর-বিরাণীর অর্ধেক
খেতে দিন।
খানা খেয়ে
সুন্নতি তরিকায়
আংগুল চুষে
চুষে বলবে
শুকুর আলহামদুলিল্লাহ
বড় মজাদার
খানা আল্লায়
খাওয়ালো।
পরের দিন
বাকী অর্ধেক
খেতে দিন।
কিছুক্ষণ খাওয়ার
পর বলুন-
এটাতো কুকুরের
মাংস।
দেখুন অবস্থাটা
কি হয়। টয়লেটে
বা বাথরুমে
যাওয়ার সময়
পাবেনা, বমি
করে আগের
দিনের ভাত
সহ সব
বের করে
ফেলবে।
কারণটা কি?
কারণটা হলো
তখন বিশ্বাসের
ভাইরাস (প্যারাসাইট)
তার উপর
ক্রীয়াশীল হয়।”
আরো কিছু
নমুনা: নমুনা-১২ , নমুনা-১৩ , নমুনা-১৪ ,
নমুনা-১৫
# ‘ভবঘুরে’ ছদ্মনামে মুক্তমনায় এক ছুপা
হিন্দুত্ববাদীর ‘মুক্তচিন্তার চর্চা’র কিছু
নমুনা
নমুনা-১:
“এমন ধরনের
একটা যৌন
বিকৃত,
অপ্রকৃতিস্ত, বিকৃতমনা, অস্বাভাবিক চরিত্রের মানুষ
মোহাম্মদ ছিলেন
বলেই তার
অনুসারীরাও ঠিক তার
মত- বিকৃত
মস্তিষ্ক, অস্বাভাবিক, অসুস্থ ও উন্মাদ।
এখন সময়
এসেছে- হয়
তাদেরকে সুস্থ
হতে হবে,
নইলে
এ দুনিয়া
থেকে তাদেরকে
সবংশে চলে
যেতে হবে।
মাঝা মাঝি
কোন পথ
তাদের জন্য
খোলা নেই। এ
বিষয়টা যত
তাড়াতাড়ি মোহাম্মদের
অনুসারীরা বুঝতে
পারবে ততই
মঙ্গল্।
নইলে পৃথিবী
সত্যিকার অর্থে
একটা ভয়াবহ
ও বিশাল
ধ্বংস যজ্ঞ
প্রত্যক্ষ করবে অদুর
ভবিষ্যতে।”
[ স্ক্রীনশট, সূত্র ]
নমুনা-২:
“মোহাম্মদ যে কোন নবী ছিল
না, ছিল
একটা আস্ত
ভন্ড ও
মানসিক রোগী
তা প্রমান
করতে
কোরান হাদিস
থেকে শত
শত উদাহরন
টেনে বের
করার
দরকার নাই
… ঠিক এ
কারনেই অধিকাংশ
মুসলমানই
মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন … মুসলমানরা কোন যুক্তি
বোঝে না,
তর্ক বোঝে
না, তারা
সুস্থ আলোচনা
করতে
পারে না। তাদের
একটাই পরিচয়
তারা মুসলমান
ও
বলাবাহুল্য চোখ কান থাকতেও অন্ধ
ও বধির
এক জাতীয়
প্রানী।”
[স্ক্রীনশট , সূত্র ]
নমুনা-৩:
“কোরান-হাদিস
ভাল করে
পড়ুন, দেখতে
পাবেন মোহাম্মদ
কত বড়
হিংসুক, নিষ্ঠুর,
লম্পট আর
কামুক।
মোহাম্মদ ছিল
স্যডিস্ট যে
নিরাপরাধ
মানুষকে খুন
করে মজা
পেত, তাদের
সদ্য বিধবা
স্ত্রীদেরকে ধর্ষণ করে উল্লাস করত।”
নমুনা-৪:
“কোরান পড়ে
বোঝা যায়
মোহাম্মদ ভীষণ
রকম নারী
বিদ্বেষী ছিলেন
… মোহাম্মদ নারীদেরকে
মানুষ বলে
স্বীকার করতেই
রাজি ছিলেন
না (যা
কোরান ও
হাদিসের পাতায়
পাতায়
বিবৃত)।”
[স্ক্রীনশট , সূত্র ]
নমুনা-৫:
“ইসলাম দুনিয়া
থেকে চিরতরে
বিদায়
হওয়া এখন
খালি সময়ের
ব্যপার … কারন
সভ্য জাতির
পিঠ যখন
দেয়ালে ঠেকে
যাবে, নিশ্চয়ই
তারা বসে
বসে আঙ্গূল
চুষবে না। চুষবে
যে না
তা আমরা
আফগানিস্তান ও ইরাকের পরিনতি দেখেই
বুঝেছি।”
[স্ক্রীনশট , সূত্র ]
নমুনা-৬:
“মোহাম্মদের যুগে শিশু ও নারীদের
ওপর
আক্রমন করাটা
ছিল আরবদের
ঐতিহ্য বিরোধী। এটা
ছিল কাপুরুষতা। তাই
তারা প্রায়
অসভ্য একটা
জাতি
হলেও এ
কামটা তারা
কখনো করত
না।
বরং এ
প্রথা
চালু করে
মোহাম্মদ।”
[স্ক্রীনশট , সূত্র ]
নমুনা-৭:
“আচ্ছা পুরুষ
মানুষ কি
শুধুমাত্র যৌনলীলা
করার জন্যই
ধর্ম কর্ম
করবে? যৌনলীলার
চাইতে
বেশী আনন্দদায়ক
আর কিছুই
কি মোহাম্মদের
মাথাতে
আসেনি?” [স্ক্রীনশট
, সূত্র ]
নমুনা-৮:
“মোহাম্মদ ছিল অতীব ধুরন্ধর, কৌশলী
ও
দুর দৃষ্টি
সম্পন্ন … মোহাম্মদের ইসলাম আসলে কোন
ধর্মীয় বিধান
নয় এটা
হলো একটা
স্বৈরতান্ত্রিক
রাজনৈতিক আদর্শ
… দাসী ও
বন্দী নারীদেরকে
ধর্ষন
করা হলো
আল্লাহর হুকুম।” [স্ক্রীনশট
, সূত্র ]
নমুনা-৯:
“বেহেস্ত তো
সেক্স এরই
কারখানা অন্য
কথায় বিশাল
পতিতালয়।”
[স্ক্রীনশট , সূত্র ]
আরো কিছু
নমুনা: নমুনা-১০ , নমুনা-১১ , নমুনা-১২ ,
নমুনা-১৩
, নমুনা-১৪
, নমুনা-১৫
# ‘আবুল কাশেম’
ছদ্মনামে মুক্তমনায়
‘মুক্তচিন্তার চর্চা’র কিছু নমুনা
নমুনা-১:
“নবিজি যখন
অহী পেতেন
তখন তাঁকে
মৃগী
রোগীর খিঁচুনী
ধরত বলা
যেতে পারে
… তবে নবীজি
যখন লুট
তরাজ চালাতেন,
মানুষ হত্যা
করতেন,
গনহত্যা চালাতেন,
নারী উপভোগ
করতেন, কাউকে
ধোঁকা দিতেন,
যুদ্ধ পরিচালনা
করতেন–তখন
তা
সজ্ঞানেই করতে। মৃগী
রোগের খিঁচুনী
তখন তাঁকে
ধরত
না।
কারণ, এই
সময় মৃগী
রোগে ধরলে
উনার পক্ষে
ঐ
সব ইসলামী
ক্রিয়া কলাপ
করা সম্ভব
হত
না।”
[ স্ক্রীনশট,সূত্র ]
নমুনা-২:
“আল্লাহ্র প্রেরীত রসুল মুহম্মদের কি
সত্যি কোন
মৃগী রোগ
ছিল? আমি
এ ব্যাপারে
সম্পুর্ণ
নিশ্চিত নয়। কারন,
নবীজি যা
করেছেন সব
পরিপূর্ণ
সজ্ঞানে করছেন। মানুষ
খুন করার
সময়, লুটতরাজ
করার
সময়, নারীদের
নিয়ে যৌন
উন্মত্ততায় নিমজ্জিত
হওয়ার সময়,
গনহত্যা কয়ার
সময়, নিজের
পালিত
পূত্রের স্ত্রীকে
বিবাহ করার
সময়, শিশু
বালিকাকে
ধর্ষন করার
সময়…ইত্যাদি
নানা ইসলামী
ক্রিয়া
কলাপে যখন
নবীজি মেতে
থাকতেন তখন
কিন্তু উনার
কোন রকঅম
মতিভ্রম অথবা
মৃগী রোগের
লক্ষন দেখা
যায়নি।
নবীজি যা-ই করেছেন
সম্পূর্ণ সজ্ঞানে
করেছেন।”
[স্ক্রীনশট , সূত্র ]
নমুনা-৩:
“আমি মনে
হয় প্রতি
পাঁচ মিনিট
পর পর
[যৌন সঙ্গমের]
চিন্তা করি
… এই ব্যাপারে
আমার
সাথে নবীজির
বেশ মিল
আছে।
নবীজি রাস্তায়
সুন্দরী, যৌনাবেদনময়ী
নারী দেখলেই
যৌন সঙ্গম
করতে চাইতেন। এবং
যয়নাবের কাছে
চলে আসতেন
তাড়া ড়ি
কিছু করার
জন্যে।
আমি নবীজির
অনেক
প্রশংসা করি
এই জন্যে
যে উনি
নিজের যৌন
ক্ষুধার
ব্যাপারে খুব
সৎ মনোভাব
ব্যাক্ত করে
গেছেন।”
[স্ক্রীনশট , সূত্র ]
নমুনা-৪:
“আজকের বিশ্বের
সবচাইতে বড়
সমস্যা
হচ্ছে ইসলাম
… কিন্তু অসুবিধাটা
হচ্ছে ঐ
খানে যখন
কোরান বলছে
নবীজী যা
করে গেছেন
তা সর্বকালে
সর্বশ্তানে মুসলিমদের জন্যে বাধ্যতামূলক।
ঊনি যে
ভাবে পোষাক
পরতেন, যে
ভাবে দাড়ি,
চুল, নখ,
হাত
পা—সব
কিছু রাখতেন
ঐ ভাবেই
সব মূসলিম
কে মানতে
হবে।
ঊনি যদি
নাবালিকার সাথে যৌন কর্ম করছেন,
সেটাও সব
মুসলিমদের জন্য ওয়াজেব। ঊনি
যে ভাবে
সন্ত্রাস চালিয়েছেন,
সেই ভাবেই
সমস্ত মুসলিমদের
সন্ত্রাস চালাতে
হবে।
এই জন্যেই
ইসলাম সভ্যতার
জন্য এক
বিশাল হুমকি।” [স্ক্রীনশট
, সূত্র ]
নমুনা-৫
নমুনা-৬
আরো কিছু
নমুনা: নমুনা-৭ , নমুনা-৮ , নমুনা-৯ ,
নমুনা-১০
, নমুনা-১১
, নমুনা-১২
, নমুনা-১৩
,
নমুনা-১৪
, নমুনা-১৫
, নমুনা-১৬
, নমুনা-১৭
, নমুনা-১৮
,
নমুনা-১৯
, নমুনা-২০
# মুক্তমনায় বিভিন্ন নিকে ‘মুক্তচিন্তার চর্চা’র আরো
কিছু নমুনা
নমুনা-১
আরো কিছু
নমুনা: স্ক্রীনশট-১ , স্ক্রীনশট-২ ,
স্ক্রীনশট-৩ , স্ক্রীনশট-৪ , স্ক্রীনশট-৫ , স্ক্রীনশট-৬ ,
স্ক্রীনশট-৭ ,স্ক্রীনশট-৮
নমুনা- ২
নমুনা- ৩
নমুনা- ৪
নমুনা- ৫
নমুনা- ৬
নমুনা- ৭
নমুনা- ৮
নমুনা- ৯
নমুনা- ১০
নমুনা-১ ১
বলাই বাহুল্য,
এখানে যেটুকু
নমুনা দেখানো
হয়েছে
সেগুলো বিশাল
সমুদ্রে এক
বিন্দু জল
এর মতো। এভাবেই
‘মুক্তবুদ্ধির চর্চা’, ‘মুক্তচিন্তার চর্চা’, ‘বিজ্ঞান
চর্চা’, ‘বাক-স্বাধীনতা’, ‘ধর্মীয়
কুসংস্কারের
বিরুদ্ধে লেখা’,
ইত্যাদির দোহাই
দিয়ে অভিজিৎ
রায়
তার বিশ্বস্ত
কিছু মুরিদ
নিয়ে নামে-বেনামে
চালিয়ে যাচ্ছিলেন
তার ইসলাম
ও মুসলিম
বিদ্বেষী
মিশন।
কিন্তু এখন
সময় খারাপ। একদিনের
বন্ধুরাও
এখন মুখ
ফিরিয়ে নিচ্ছে
এই সব
ঘৃণা উৎপাদকদের
দিক
থেকে।
কারণ, একটা
কথা সবাই
বোঝেন – সভ্য
সমাজে
নাস্তিক ও
ধর্মে অবিশ্বাসীদের
ঠাঁই হলেও
উগ্র
সাম্প্রদায়িক ও কুৎসিত মানসিকতার ধর্ম-
বিদ্বেষীদের ঠাঁই নাই।
সৌজন্যেঃ সদালাপ
ব্লগ থেকে
নেওয়া
শেয়ার করুন