আপডেট :

        আবারও একবার টিভি পর্দায় ফিরে এলো ডকুড্রামা ‘হাসিনা

        এশিয়ার ফুটবলে নতুন করে বর্ষপঞ্জি সাজিয়েছে এএফসি

        যারা একবেলা খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়ঃ শেখ হাসিনা

        এশিয়ার ফুটবলে নতুন করে বর্ষপঞ্জি সাজিয়েছে এএফসি

        দরজায় কড়া নাড়ছে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের নবম আসর

        ১০ হাজার বাংলাদেশি অভিবাসীদের ফেরত পাঠাচ্ছে ব্রিটেন

        সহজেই কিছু ফেসপ্যাক বানানোর টিপস

        অন্ততপক্ষে ২০ এমবিপিএসেক আমরা সর্বনিম্ন ব্রডব্যান্ড হিসেবে ঘোষণা করবঃ পলক

        সবজির বাজারে লাফিয়ে বাড়লো কাঁচা মরিচের দাম

        ঝুঁকি বিবেচনায় এআই আইন করা হবে

        গুগল ট্রান্সলেটরে মুখের কথা অন্য ভাষায় অনুবাদ করার পদ্ধতি

        বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ তাই দুই মাস পর পর ঋতু পরিবর্তন

        বাংলাদেশ ষড়ঋতুর দেশ তাই দুই মাস পর পর ঋতু পরিবর্তন

        বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের রহস্যজনক নিষ্ক্রিয়তায় ছাত্রলীগ হলগুলো নিয়ন্ত্রণ করছে বলে অভিযোগ

        বাংলাদেশে আসতে চলেছেণ তুর্কি সুপারস্টার অভিনেতা বুরাক ঔজচিভিত

        পিরামিড তৈরির রহস্য সমাধানের আশা গবেষকদের

        সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ঋষি সুনাকের

        সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ঋষি সুনাকের

        ছোট ভাইয়ের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় সঙ্গে ছিলেন পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি

        ছোট ভাইয়ের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার সময় সঙ্গে ছিলেন পুলিশের অতিরিক্ত ডিআইজি

শিশু জিহাদ উদ্ধার

শিশু জিহাদ উদ্ধার

রাজধানীর শাহজাহানপুরে পাইপে আটকে পড়া জিহাদকে ২৩ ঘণ্টা পর মৃত উদ্ধার করা হয়েছে।আতাউর জানান, বিকেল ৩টার দিকে মজিদ, লিটু ও আনোয়ার নামে ৩ যুবক পাইপের ভেতর থেকে শিশুটিকে উদ্ধার করেন। এর ২ মিনিট আগেই ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক উদ্ধার অভিযান স্থগিত ঘোষণা করেন।

উদ্ধারের পরপরই শিশুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে থেকে  প্রতিবেদক  জানান, হাসপাতালে আনার পর চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেছেন। চিকিৎসকরা জানিয়েছেন, হাসপাতালে আনার আগেই শিশুটি মারা গেছে।

শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে শাহজাহানপুরের রেলওয়ে মাঠসংলগ্ন পানির পাম্পের ৩শ ফুট গভীর পাইপে পড়ে যায় চার বছরের শিশু জিহাদ।

প্রথমে শিশুটিকে রশি ফেলে উদ্ধারের চেষ্টা হয়েছিল। তারপর রশিতে কাঠ বেঁধে দেয়া হয়। সে প্রচেষ্টা ব্যর্থ হওয়ায় রশির সঙ্গে পাইপে একটি বস্তা দেয়া হয়। সর্বশেষ ক্রেন দিয়ে পাইপটি টেনে তোলার চেষ্টা করা হলেও সেটি সফল হয়নি।

সর্বশেষ রাত ৩টার দিকে ৩শ' ফুট গভীর পাইপে শিশু জিহাদের অবস্থান জানতে একটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন ক্যামেরা পাঠানো হয়।

উদ্ধার কাজে নিয়োজিত কর্মকর্তারা বলেন, ক্যামেরা নামানোর পর একেবারে শেষ প্রান্তে তেলাপোকা, টিকিটিকিও দেখা গেছে। কিন্তু শিশুর কোনো শরীর দেখা যায়নি।

শনিবার দুপুর পর্যন্ত ফায়ার সার্ভিসের উদ্ধার তৎপরতা অব্যাহত থাকে। দফায় দফায় চলা অভিযানেও শিশুটির খোঁজ না পাওয়া উদ্ধার কাজ স্থগিত করে ফায়ার সার্ভিস।

শনিবার দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে ফায়ার সার্ভিসের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার আহাম্মেদ আলী খান বলেন, পাইপের ভেতরে শিশুটির কোনো অস্তিত্ব নেই। তারপরও মানবিক দিকে বিবেচনা করে আমরা অনুসন্ধান কাজ অব্যাবহত রাখি। তবে এখন পর্যন্ত বার বার অনুসন্ধানেও শিশুটির অস্তিত্ব পাওয়া যায়নি। ফলে আমরা আপাতত উদ্ধার কাজ স্থগিত করছি।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত