আপডেট :

        বিশ্বব্যাপী সুনাম বাড়ছে চীনের এবং কমছে যুক্তরাষ্ট্রের: রিপোর্ট

        ম্যাচ হারার জন্য ক্ষমা চাইলেন নেইমার

        রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছেন প্রধান উপদেষ্টা

        ২৭ বছর পর আসছে ‘হঠাৎ বৃষ্টি’ চলচ্চিত্রের রিমেক

        পোল্যান্ডের নতুন প্রেসিডেন্ট হলেন কারোল নাওরোকি

        দাম বাড়তে-কমতে পারে যেসব পণ্যের

        এফডিসিতে রামদা হাতে ঢুকে শাকিব খানকে খুঁজছিলেন এক যুবক

        দেশের ইতিহাসে ৫৪তম বাজেট ঘোষণা করছেন অর্থ উপদেষ্টা

        যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের একটি বাণিজ্যচুক্তি খুব শিগগিরই হতে পারে

        প্রধান উপদেষ্টার কাছে নতুন তিন ব্যাংকনোটের ছবি হস্তান্তর

        হাত দিয়ে গোল করে লাল কার্ড দেখতে হয়েছে নেইমারকে

        আমি মাদক গ্রহণ করি না!" — নিউ ইয়র্ক টাইমসের প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে মাস্কের প্রতিবাদ

        অ্যামাজনের ১০টি ডেলিভারি ট্রাকে আগুন, সম্পূর্ণ পুড়ে ছাই ৮টি

        পামসে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড ও বিস্ফোরণে ১০ ফ্রিওয়ের পূর্বমুখী লেন বন্ধ

        খ্যাতনামা অভিনেত্রী ভ্যালেরি মাহাফি আর নেই, প্রয়াণ ৭১ বছর বয়সে

        রবিবার কিছু এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা, পাহাড়ি অঞ্চলে বজ্রঝড়ের আশঙ্কা

        ক্যালিফোর্নিয়ার স্টোরে বিক্রি হওয়া টিকিটে $204.5 মিলিয়ন পাওয়ারবল জ্যাকপট জয়

        কলোরাডোয় ইসরায়েলপন্থী বিক্ষোভে পেট্রলবোমা নিক্ষেপ, কয়েকজন আহত

        ব্যাংকের ভেতরে অচেতন হয়ে পড়ে ছিলেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা, করছিলেন বমি

        কোচ হতে চান মাহমুদ উল্লাহ-মুশফিক, জানান আমিনুল

ট্রাম্পের পররাষ্ট্র নীতিতে হতাশা বাড়ছে

ট্রাম্পের পররাষ্ট্র নীতিতে হতাশা বাড়ছে

ছবিঃ এলএবাংলাটাইমস

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয় মেয়াদে পররাষ্ট্র নীতিতে একটি উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে। তিনি ঐতিহ্যগত নৈতিক নেতৃত্বের মুখোশ সরিয়ে সরাসরি লেনদেনভিত্তিক কৌশল গ্রহণ করেছেন। ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স ঘোষণা করেছেন যে, যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘদিনের জাতি-গঠন ও গণতন্ত্র প্রচারের নীতি এখন পরিত্যক্ত। এর পরিবর্তে, ট্রাম্প প্রশাসন অর্থনৈতিক চুক্তি এবং আঞ্চলিক স্থিতিশীলতাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে, যা সম্পূর্ণভাবে আমেরিকার স্বার্থকেন্দ্রিক।

সম্প্রতি সৌদি আরব, কাতার এবং সংযুক্ত আরব আমিরাত সফরে, ট্রাম্প বিশাল বিনিয়োগ চুক্তি করেছেন, তবে মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়গুলো উপেক্ষা করেছেন, যেমন সাংবাদিক জামাল খাশোগির হত্যাকাণ্ডে সৌদি আরবের ভূমিকা। সমালোচকরা বলছেন, ট্রাম্পের নীতিতে জাতীয় এবং ব্যক্তিগত স্বার্থ মিশে গেছে, যেখানে তার পরিবার উপসাগরীয় অঞ্চলে ব্যবসায়িক চুক্তি থেকে লাভবান হয়েছে।

বিশ্লেষকরা মনে করেন, যদিও পূর্ববর্তী প্রশাসনগুলো নৈতিকতা ও স্বার্থের মধ্যে ভারসাম্য রক্ষা করতে চেয়েছে, ট্রাম্প স্পষ্টভাবে তার ব্যক্তিগত ও অর্থনৈতিক এজেন্ডাকে অগ্রাধিকার দিচ্ছেন, কোনো নৈতিক বিবেচনা ছাড়াই। সাবেক কর্মকর্তারা উল্লেখ করেছেন, ট্রাম্পের গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের প্রতি অবহেলা নতুন নয়, তবে এটি একটি চরম রূপ নিয়েছে।

ট্রাম্পের এই নীতি পরিবর্তন আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই ধরনের লেনদেনভিত্তিক কৌশল যুক্তরাষ্ট্রের নৈতিক নেতৃত্বের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করছে এবং বিশ্বে তার প্রভাব কমিয়ে দিচ্ছে।

এলএবাংলাটাইমস/ওএম

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত