রিয়েলমি সি৬৫ বনাম ভিভো ওয়াই২৭এস: কোন ফোনের ফিচার বেশি উন্নত?
এই মুহূর্তে সংলাপ চায় বিএনপি
জনগণের ক্ষমতা তাদের কাছে ফিরিয়ে দিতে এই মুহূর্তে 'কার্যকর সংলাপের' ব্যবস্থা করতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি।শুক্রবার দুপুরে বিএনপির সহ-দফতর সম্পাদক আব্দুল লতিফ জনি স্বাক্ষরিত গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে দলের যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এ আহ্বান জানান। বিবৃতিতে রিজভী বলেন, 'বিএনপি প্রতিহিংসার রাজনীতি করে না এবং ক্ষমতায় গেলে কারো প্রতি প্রতিহিংসামূলক আচরণ করবে না। আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত করতে আমরা বদ্ধপরিকর।' তিনি বলেন, 'জনগণের ভোটের অধিকার ফিরে পাওয়া ও একটি অবাধ নির্বাচন নিশ্চিত করার জন্যই আমরা জনগণকে সাথে নিয়ে লাগাতার এই আন্দোলনে রত আছি। এই অবৈধ সরকার এখন খাদের কিনারায় এসে দাঁড়িয়েছে।' বিএনপি নেতা রিজভী বলেন, 'আবারও আহ্বান জানাচ্ছি, একটি অর্থবহ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য জনগণের ক্ষমতা জনগণের কাছে ফিরিয়ে দিতে এই মুহূর্তে কার্যকর সংলাপের ব্যবস্থা করুন। উৎপীড়ন, পরিকল্পিত নাশকতা, প্রকাশ্য গুলি করে অবরোধকারীদের হত্যা আর ধরপাকড়ের পথ থেকে সরে আসুন। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে অবরুদ্ধ অবস্থা থেকে মুক্তি দিন। যতক্ষণ পর্যন্ত না বিজয় অর্জিত হচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত চলমান অবরোধ কর্মসূচি অব্যাহত থাকবে।' রুহুল কবির রিজভী বলেন, 'বিরোধী দলের গণতান্ত্রিক অধিকারসমূহ তথা বাক, সমাবেশ, চলাচলের স্বাধীনতা ও জনগণের ভোটাধিকার পুনঃরুদ্ধারের চলমান আন্দোলনকে দমাতে বর্তমান অবৈধ সরকার জনগণের টাকায় পরিচালিত বিভিন্ন সরকারি বাহিনীকে জনগণের বিরুদ্ধে ব্যবহার করছে। বিজিবির মহাপরিচালক 'প্রয়োজনে আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার করবে বিজিবি' বলে যে হুমকি দিয়েছেন সেটি নজিরবিহীন, অমানবিক ও আতঙ্কজনক। ফেলানীর লাশ যখন কাঁটাতারের ওপর ঝোলে তখন এই ধরনের মহাপরিচালকরা নিশ্চুপ থাকে। কিন্তু জনগণের বিরুদ্ধে অস্ত্রধারণ করতে এরা দ্রুত তৎপরতা দেখায়।' রিজভী আহমেদ বলেন, 'যৌথবাহিনীর নামে গ্রামে-গঞ্জে নিরীহ জনগণের ওপর চালানো হচ্ছে আক্রমণ। র্যাব, পুলিশ ও বিজিবির সমন্বয়ে গঠিত যৌথবাহিনী মানুষ হত্যার নির্দেশনা নিয়ে চলমান আন্দোলনের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ছে।'
শেয়ার করুন