আপডেট :

        পাইকারি বাজারে কমেছে সবজি-মুরগির দাম

        চীন-রাশিয়া সম্পর্ক

        সীমান্তে ৪৪ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ

        স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতে নার্সদের ভূমিকা রাখতে হবে : কয়েস লোদী

        পুলিশের জন্য ‘ডেডিকেটেড সার্ভিস ডেস্ক’

        বাংলাদেশপন্থি রাজনীতির দাবি হেফাজতের

        মিস ওয়ার্ল্ড ২০২৫

        ইসলামিক কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে তৈরি করতে চাই: লুবাবা

        অশ্লীলতার অভিযোগে লিগ্যাল নোটিশ

        ইয়েমেনের হুথি আন্দোলন একটি হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক মিসাইল ব্যবহার

        লেইমার্ট পার্কে পুলিশি ধরপাকড়ের শেষে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, ৫ জন হাসপাতালে

        ক্যালিফোর্নিয়া থেকে চুরি হওয়া ক্যাটালিটিক কনভার্টার $৬০০ মিলিয়নে বিক্রি

        ট্রাম্পকে সৌদি আরবে রাজকীয় অভ্যর্থনা, মধ্যপ্রাচ্য সফরের সূচনা

        প্রো-গাজা স্ট্রীমার হাসান পাইকারকে মার্কিন বিমানবন্দরে আটক

        ক্যালিফোর্নিয়া কারাগারে ১৪ বার ছুরিকাঘাত, হাসপাতালে টোরি লেনজ

        হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মমতাজ

        সৌদি আরবে পা রাখলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প

        কঠিন হচ্ছে যুক্তরাজ্যে অভিবাসন

        টাকা ছাপিয়ে আমরা বাজেট বাস্তবায়ন করব না: অর্থ উপদেষ্টা

        টাকা খরচের কথা ভেবে বিয়ে করেননি সালমান খান!

জলবায়ু বিপর্যয়: বিশ্ব তাকিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে

জলবায়ু বিপর্যয়: বিশ্ব তাকিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

২০১৬ সালের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প বেশ কিছু রাজ্যে জলবায়ু আইনের পরিবর্তন করেছেন। পাশাপাশি প্যারিসের জলবায়ু সম্মেলন থেকেও যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে এনেছেন ট্রাম্প।

বৈশ্বিক জলবায়ু বিপর্যয়ের ভুক্তভোগী আমেরিকাসহ সারা বিশ্বই। আগামী দিনগুলোতে জলবায়ু বিপর্যয় কতোটা কাটানো সম্ভব হবে, এটি অনেকাংশে নির্ভর করছে অন্যতম শক্তিশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্রের শাসন ব্যবস্থার উপর।

পরিবেশ বিজ্ঞানী, নীতি নির্ধারক ও পরিবেশবাদীরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে গোটা বিশ্ব। এর কারণ হচ্ছে, রক্ষণশীল ঘরানার ডোনাল্ড ট্রাম্প পরিবেশ ও জলবায়ু বিপর্যয়কে মোটেও গুরুত্ব সহকারে দেখেন না। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বড় দেশ পরিবেশ দূষণ করেও পরিবেশ রক্ষায় কাজ করছে না। অপরদিকে উদারপন্থী ঘরানার প্রার্থী জো বাইডেন ও তাঁর দল বরাবরই জলবায়ু ও পরিবেশ বিপর্যয়কে গুরুত্ব সহকারে নিয়ে থাকে।

বিজ্ঞানী ও নীতিনির্ধারকরা বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এমন একজন প্রেসিডেন্ট প্রয়োজন যিনি পরিবেশ ও জলবায়ুকে গুরুত্ব সহকারে দেখবেন। এর স্বপক্ষে তাঁরা বলেন, প্রথমত বিশ্বের জলবায়ু বিপর্যয় রোধে যুক্তরাষ্ট্র বড় ভূমিকা রাখতে পারবে৷ কারণ বিশ্বের প্রায় সব দেশই আমেরিকার নীতি গ্রহণ করে থাকে। ফলে জলবায়ু রক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা ও অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। দ্বিতীয়ত, চীনের পর পরিবেশকে সবচেয়ে দূষিত করে থাকে যুক্তরাষ্ট্র।জলবায়ু রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের নৈতিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

২০১৬ সালের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প বেশ কিছু রাজ্যে জলবায়ু আইনের পরিবর্তন করেছেন। পাশাপাশি প্যারিসের জলবায়ু সম্মেলন থেকেও যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে এনেছেন ট্রাম্প।

সম্মেলনে ট্রাম্প দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বিশুদ্ধ বাতাস ও বিশুদ্ধ পানি রয়েছে। অপরপক্ষে চীন ও ইন্ডিয়া পরিবেশ বিপর্যয়ের জন্য দায়ী।

তবে পরিবেশ বিজ্ঞানীরা বলছেন, জলবায়ু বিপর্যয় ঘটছে যুক্তরাষ্ট্রেও। সাম্প্রতিককালে ক্যালিফোর্নিয়ার ভয়াবহ দাবানল ও দূষিত বাতাস মূলত পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণেই হয়েছে। এছাড়া ঘনঘন হারিকেন ও ভূমিকম্পের জন্যেও জলবায়ু বিপর্যয় দায়ী।

এলএবাংলাটাইমস /ওএম

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত