আপডেট :

        ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে ডব্লিউএইচও ছাড়বে যুক্তরাষ্ট্র: জাতিসংঘ

        লস এঞ্জেলেসে ট্রাম্প, দাবানল নিয়ন্ত্রণে নিউসমের সঙ্গে কাজ করায় আগ্রহ

        যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে নথিপত্রহীন পাঁচ শতাধিক অভিবাসী গ্রেপ্তার

        সরকারি দপ্তরের ১৭ মহাপরিদর্শককে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

        বাংলাদেশে আসছে স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট

        ছাত্র উপদেষ্টারা নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলে তিনি আর সরকারে থাকতে পারবেন না

        তাত্ত্বিক ও গবেষণায় গুরুত্ব দিয়ে শিক্ষার্থীদের তৈরি করবো’

        মূলধন বাড়লো ৩৬৪৭ কোটি টাকা

        আমার ছেলেকে ফাঁসানো হয়েছে: শরিফুলের বাবা

        লাভ বেশি হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে মিষ্টি আলু চাষে আগ্রহ

        ‘শেখ মুজিব ইজ ডেড’ কীভাবে ঘটেছিল জানা গেলো

        ইউক্রেনীয় শিশুদের চেয়ে গাজার শিশুদের কম অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে

        আইসিসির বর্ষসেরা টেস্ট দল ঘোষণা

        শিক্ষার্থীকে প্রকাশ্যে গু লি ও কু পি য়ে হ ত্যা

        জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে ছোট পরিসরে না কি দীর্ঘ মেয়াদে সংস্কার চায়

        জনগণকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে ছোট পরিসরে না কি দীর্ঘ মেয়াদে সংস্কার চায়

        ড. ইউনূসকে নিয়ে ‘ইন্ডিয়াডটকম’র প্রতিবেদন

        ভাষাসৈনিক আশরাফ হোসেন বড়দার মৃত্যু

        টিসিবির কার্ড বাতিল করলো বরিশাল সিটি করপোরেশন

        যুক্তরাজ্যের লন্ডন ক্লিনিক থেকে ছাড়া পাচ্ছেন খালেদা জিয়া

জলবায়ু বিপর্যয়: বিশ্ব তাকিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে

জলবায়ু বিপর্যয়: বিশ্ব তাকিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

২০১৬ সালের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প বেশ কিছু রাজ্যে জলবায়ু আইনের পরিবর্তন করেছেন। পাশাপাশি প্যারিসের জলবায়ু সম্মেলন থেকেও যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে এনেছেন ট্রাম্প।

বৈশ্বিক জলবায়ু বিপর্যয়ের ভুক্তভোগী আমেরিকাসহ সারা বিশ্বই। আগামী দিনগুলোতে জলবায়ু বিপর্যয় কতোটা কাটানো সম্ভব হবে, এটি অনেকাংশে নির্ভর করছে অন্যতম শক্তিশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্রের শাসন ব্যবস্থার উপর।

পরিবেশ বিজ্ঞানী, নীতি নির্ধারক ও পরিবেশবাদীরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে গোটা বিশ্ব। এর কারণ হচ্ছে, রক্ষণশীল ঘরানার ডোনাল্ড ট্রাম্প পরিবেশ ও জলবায়ু বিপর্যয়কে মোটেও গুরুত্ব সহকারে দেখেন না। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বড় দেশ পরিবেশ দূষণ করেও পরিবেশ রক্ষায় কাজ করছে না। অপরদিকে উদারপন্থী ঘরানার প্রার্থী জো বাইডেন ও তাঁর দল বরাবরই জলবায়ু ও পরিবেশ বিপর্যয়কে গুরুত্ব সহকারে নিয়ে থাকে।

বিজ্ঞানী ও নীতিনির্ধারকরা বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এমন একজন প্রেসিডেন্ট প্রয়োজন যিনি পরিবেশ ও জলবায়ুকে গুরুত্ব সহকারে দেখবেন। এর স্বপক্ষে তাঁরা বলেন, প্রথমত বিশ্বের জলবায়ু বিপর্যয় রোধে যুক্তরাষ্ট্র বড় ভূমিকা রাখতে পারবে৷ কারণ বিশ্বের প্রায় সব দেশই আমেরিকার নীতি গ্রহণ করে থাকে। ফলে জলবায়ু রক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা ও অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। দ্বিতীয়ত, চীনের পর পরিবেশকে সবচেয়ে দূষিত করে থাকে যুক্তরাষ্ট্র।জলবায়ু রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের নৈতিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

২০১৬ সালের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প বেশ কিছু রাজ্যে জলবায়ু আইনের পরিবর্তন করেছেন। পাশাপাশি প্যারিসের জলবায়ু সম্মেলন থেকেও যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে এনেছেন ট্রাম্প।

সম্মেলনে ট্রাম্প দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বিশুদ্ধ বাতাস ও বিশুদ্ধ পানি রয়েছে। অপরপক্ষে চীন ও ইন্ডিয়া পরিবেশ বিপর্যয়ের জন্য দায়ী।

তবে পরিবেশ বিজ্ঞানীরা বলছেন, জলবায়ু বিপর্যয় ঘটছে যুক্তরাষ্ট্রেও। সাম্প্রতিককালে ক্যালিফোর্নিয়ার ভয়াবহ দাবানল ও দূষিত বাতাস মূলত পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণেই হয়েছে। এছাড়া ঘনঘন হারিকেন ও ভূমিকম্পের জন্যেও জলবায়ু বিপর্যয় দায়ী।

এলএবাংলাটাইমস /ওএম

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত