আপডেট :

        ঢাকার ভেতরে যারা আছে তাদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনতে ডিএমপি দৃঢ় প্রতিজ্ঞ

        ধ্বংসযজ্ঞকারীদের বিরুদ্ধে জনগণকেই রুখে দাঁড়াতে হবে: শেখ হাসিনা

        সীমিত পরিসরে হলেও চালু থাকুক ইন্টারনেট সেবা

        চার স্টেশন বন্ধ, দুই ভাগে চলছে ট্রেন

        বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) গেটে আগুন

        বাংলাদেশ টেলিভিশনের (বিটিভি) গেটে আগুন

        ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের ভেতরে থেকে পুলিশদের উদ্ধার করতে হেলিকপ্টার

        একটি মাত্র ভিসায় ৬টি দেশ ভ্রমণ করা যায়

        প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে আইনমন্ত্রী সংবাদ মাধ্যমে আলোচনা করবেন আইনমন্ত্রী

        ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ কর্মসূচি ঘিরে দেশের বিভিন্ন জায়গায় সড়কে যান চলাচল বন্ধ

        হামলার ঘটনাকে ‘নৃশংস’ উল্লেখ করে একের পর এক পদত্যাগ

        শুধু কোটা নয়, গোটা দেশ সংস্কার প্রয়োজন

        মোবাইল ইন্টারনেট সেবা বিঘ্ন হওয়ার তথ্য জানিয়েছেন ব্যবহারকারীরা

        ইউরো শেষে পদত্যাগ করলেন সাউথগেট

        ফ্লাইওভারে সং ঘ র্ষের ঘটনায় এক তরুণ নি হ ত

        রাহুল গান্ধী পরিপক্ব রাজনীতিবিদে পরিণত হয়েছেন মন্তব্য করলেন অমর্ত্য সেন

        ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের হত্যাকারীদের বিচারের দাবী

        ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী আবু সাঈদের হত্যাকারীদের বিচারের দাবী

        সিদ্ধান্ত মোতাবেক হল ছেড়ে যাওয়ায় শিক্ষার্থীদের ধন্যবাদ জানালো ঢাবি কর্তৃপক্ষ

        ট্রাম্পকে জয়ী করতে মাসে ৪৫ মিলিয়ন ডলার দেওয়ার প্রতিশ্রুতি ইলন মাস্কের

জলবায়ু বিপর্যয়: বিশ্ব তাকিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে

জলবায়ু বিপর্যয়: বিশ্ব তাকিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

২০১৬ সালের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প বেশ কিছু রাজ্যে জলবায়ু আইনের পরিবর্তন করেছেন। পাশাপাশি প্যারিসের জলবায়ু সম্মেলন থেকেও যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে এনেছেন ট্রাম্প।

বৈশ্বিক জলবায়ু বিপর্যয়ের ভুক্তভোগী আমেরিকাসহ সারা বিশ্বই। আগামী দিনগুলোতে জলবায়ু বিপর্যয় কতোটা কাটানো সম্ভব হবে, এটি অনেকাংশে নির্ভর করছে অন্যতম শক্তিশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্রের শাসন ব্যবস্থার উপর।

পরিবেশ বিজ্ঞানী, নীতি নির্ধারক ও পরিবেশবাদীরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে গোটা বিশ্ব। এর কারণ হচ্ছে, রক্ষণশীল ঘরানার ডোনাল্ড ট্রাম্প পরিবেশ ও জলবায়ু বিপর্যয়কে মোটেও গুরুত্ব সহকারে দেখেন না। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বড় দেশ পরিবেশ দূষণ করেও পরিবেশ রক্ষায় কাজ করছে না। অপরদিকে উদারপন্থী ঘরানার প্রার্থী জো বাইডেন ও তাঁর দল বরাবরই জলবায়ু ও পরিবেশ বিপর্যয়কে গুরুত্ব সহকারে নিয়ে থাকে।

বিজ্ঞানী ও নীতিনির্ধারকরা বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এমন একজন প্রেসিডেন্ট প্রয়োজন যিনি পরিবেশ ও জলবায়ুকে গুরুত্ব সহকারে দেখবেন। এর স্বপক্ষে তাঁরা বলেন, প্রথমত বিশ্বের জলবায়ু বিপর্যয় রোধে যুক্তরাষ্ট্র বড় ভূমিকা রাখতে পারবে৷ কারণ বিশ্বের প্রায় সব দেশই আমেরিকার নীতি গ্রহণ করে থাকে। ফলে জলবায়ু রক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা ও অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। দ্বিতীয়ত, চীনের পর পরিবেশকে সবচেয়ে দূষিত করে থাকে যুক্তরাষ্ট্র।জলবায়ু রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের নৈতিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

২০১৬ সালের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প বেশ কিছু রাজ্যে জলবায়ু আইনের পরিবর্তন করেছেন। পাশাপাশি প্যারিসের জলবায়ু সম্মেলন থেকেও যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে এনেছেন ট্রাম্প।

সম্মেলনে ট্রাম্প দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বিশুদ্ধ বাতাস ও বিশুদ্ধ পানি রয়েছে। অপরপক্ষে চীন ও ইন্ডিয়া পরিবেশ বিপর্যয়ের জন্য দায়ী।

তবে পরিবেশ বিজ্ঞানীরা বলছেন, জলবায়ু বিপর্যয় ঘটছে যুক্তরাষ্ট্রেও। সাম্প্রতিককালে ক্যালিফোর্নিয়ার ভয়াবহ দাবানল ও দূষিত বাতাস মূলত পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণেই হয়েছে। এছাড়া ঘনঘন হারিকেন ও ভূমিকম্পের জন্যেও জলবায়ু বিপর্যয় দায়ী।

এলএবাংলাটাইমস /ওএম

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত