আপডেট :

        স্মরণকালের সবচেয়ে বড় গণসমাবেশ করার প্রস্তুতি নিয়েছে বিএনপি

        প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় গ্রেফতার হলো ভারতীয় নাগরিক

        যাত্রী নেই, কলকাতার ফ্লাইট বন্ধ করল নভোএয়ার

        নায়াগ্রায় কানে বাজতে থাকে প্রাকৃতিক সুর

        ছাত্র-ছাত্রীদের ইসলাম ও নৈতিকতা শিক্ষা কোর্স সমাপনী ও সার্টিফিকেট বিতরণ

        হত্যাচেষ্টা মামলায় আসামি ৪৯৯, শেখ হাসিনা নির্দেশদাতা

        বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক বিড়াল রোজি মারা গেছে

        ব্যতিক্রমী উদাহরণ সৃষ্টি করলেন তারকা অদিতি রাও হায়দারি ও সিদ্ধার্থ

        মার্কিন যাজক মুক্ত করে দিল চীন

        মিলাদুন্নবী উপলক্ষে জাতীয় পার্টির আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল

        শেখ হাসিনা ফ্যাসিস্ট হয়েছেনঃ আব্দুল হান্নান মাসুদ

        কোয়ার্টারের বাধা পেরোতে গিয়ে স্বপ্নভঙ্গ হয়েছে ব্রাজিলের

        মেজর লিগে রেকর্ড গড়ে পেলেন ম্যাচ সেরার পুরস্কার পেলেন মেসি

        মাঠে ফিরেই মেসির রেকর্ড, যা বললেন

        সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের দলের ১০ সংসদ সদস্যের জামিন মঞ্জুর

        সা জাহাঙ্গীর কবির নানক ভারত পালিয়ে যেতে মৌলভীবাজারের সীমান্তে আত্মগোপনের গুঞ্জন

        রাজধানীর যানজট নিরসনে সমাধান খোঁজার নির্দেশ

        ট্রাম্পের সঙ্গে মুসলিম বিদ্বেষী নারি, কে তিনি?

        ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টাকারী রায়ান রাউথ

        স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে বাবা-ছেলের সিন্ডিকেট

জলবায়ু বিপর্যয়: বিশ্ব তাকিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে

জলবায়ু বিপর্যয়: বিশ্ব তাকিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

২০১৬ সালের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প বেশ কিছু রাজ্যে জলবায়ু আইনের পরিবর্তন করেছেন। পাশাপাশি প্যারিসের জলবায়ু সম্মেলন থেকেও যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে এনেছেন ট্রাম্প।

বৈশ্বিক জলবায়ু বিপর্যয়ের ভুক্তভোগী আমেরিকাসহ সারা বিশ্বই। আগামী দিনগুলোতে জলবায়ু বিপর্যয় কতোটা কাটানো সম্ভব হবে, এটি অনেকাংশে নির্ভর করছে অন্যতম শক্তিশালী দেশ যুক্তরাষ্ট্রের শাসন ব্যবস্থার উপর।

পরিবেশ বিজ্ঞানী, নীতি নির্ধারক ও পরিবেশবাদীরা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনের দিকে তাকিয়ে আছে গোটা বিশ্ব। এর কারণ হচ্ছে, রক্ষণশীল ঘরানার ডোনাল্ড ট্রাম্প পরিবেশ ও জলবায়ু বিপর্যয়কে মোটেও গুরুত্ব সহকারে দেখেন না। ফলে যুক্তরাষ্ট্রের বড় দেশ পরিবেশ দূষণ করেও পরিবেশ রক্ষায় কাজ করছে না। অপরদিকে উদারপন্থী ঘরানার প্রার্থী জো বাইডেন ও তাঁর দল বরাবরই জলবায়ু ও পরিবেশ বিপর্যয়কে গুরুত্ব সহকারে নিয়ে থাকে।

বিজ্ঞানী ও নীতিনির্ধারকরা বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের জন্য এমন একজন প্রেসিডেন্ট প্রয়োজন যিনি পরিবেশ ও জলবায়ুকে গুরুত্ব সহকারে দেখবেন। এর স্বপক্ষে তাঁরা বলেন, প্রথমত বিশ্বের জলবায়ু বিপর্যয় রোধে যুক্তরাষ্ট্র বড় ভূমিকা রাখতে পারবে৷ কারণ বিশ্বের প্রায় সব দেশই আমেরিকার নীতি গ্রহণ করে থাকে। ফলে জলবায়ু রক্ষায় ইতিবাচক ভূমিকা ও অবদান রাখার সুযোগ রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। দ্বিতীয়ত, চীনের পর পরিবেশকে সবচেয়ে দূষিত করে থাকে যুক্তরাষ্ট্র।জলবায়ু রক্ষায় যুক্তরাষ্ট্রের নৈতিক বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

২০১৬ সালের পর ডোনাল্ড ট্রাম্প বেশ কিছু রাজ্যে জলবায়ু আইনের পরিবর্তন করেছেন। পাশাপাশি প্যারিসের জলবায়ু সম্মেলন থেকেও যুক্তরাষ্ট্রকে বের করে এনেছেন ট্রাম্প।

সম্মেলনে ট্রাম্প দাবি করেন, যুক্তরাষ্ট্রে সবচেয়ে বিশুদ্ধ বাতাস ও বিশুদ্ধ পানি রয়েছে। অপরপক্ষে চীন ও ইন্ডিয়া পরিবেশ বিপর্যয়ের জন্য দায়ী।

তবে পরিবেশ বিজ্ঞানীরা বলছেন, জলবায়ু বিপর্যয় ঘটছে যুক্তরাষ্ট্রেও। সাম্প্রতিককালে ক্যালিফোর্নিয়ার ভয়াবহ দাবানল ও দূষিত বাতাস মূলত পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণেই হয়েছে। এছাড়া ঘনঘন হারিকেন ও ভূমিকম্পের জন্যেও জলবায়ু বিপর্যয় দায়ী।

এলএবাংলাটাইমস /ওএম

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত