আপডেট :

        ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটসের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে দেওয়া হল একহাজার টাকার খাম

        যুক্তরাজ্যে বিদেশি শিক্ষার্থীদের পরিবার নেওয়ার পথ বন্ধ হচ্ছে

        পাকিস্তানের কোনো প্রস্তাবেই রাজি নয় ভারত

        এরদোয়ানকে বাইডেন-পুতিন-জেলেনস্কির অভিনন্দন

        কিয়েভে ফের রাশিয়ার বিমান হামলা

        ফের তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ী এরদোয়ান

        শেষ দফার ছাঁটাই শুরু মেটায়

        সাদা নাকি লাল, কোন চিনি খাবেন?

        বিকালের নাশতায় পটেটো ওয়েজেস

        হুমায়ুন ফরীদি: অভিনয়ের সঙ্গে তার যেসব কথা রয়ে গেছে

        সার্বিয়ায় সামান্থার সঙ্গী বলিউড নায়ক বরুণ ধাওয়ান

        আমাদের নিয়ে যা যা রটছে, তার ভিত্তি নেই- সৃজিত

        খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে চার্জ গঠনের নতুন তারিখ

        মারধরের অভিযোগের মামলায় তিন মাসের আগাম জামিন পেলেন নিপুন রায়

        নিখোঁজের পরের দিন দুই শিশুর লাশ ভেসে উঠল পুকুরে

        সিলেটে আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস পালিত

        সিলেটে ছুরিকাঘাতে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আহত

        বাংলাদেশ আর সংঘাত চায় না, জীবনযাত্রার মানের উন্নতি চাই: প্রধানমন্ত্রী

        আজ বিশ্বের দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় দ্বিতীয় ঢাকা

        আনোয়ারুজ্জামানের পর মেয়র আরিফের বাসায় সৌজন্য সাক্ষাতে বাবুল

স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধের আইন বাতিল অস্ট্রিয়ার আদালতে

স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধের আইন বাতিল অস্ট্রিয়ার আদালতে



অস্ট্রিয়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ধর্মীয় কারণে মাথা ঢেকে রাখা নিষিদ্ধ ছিল।

এর বিরুদ্ধে দুই শিশু ও তাদের পরিবার মামলা করলে দেশটির সাংবিধানিক আদালত শুক্রবার ওই আইন বাতিলের পক্ষে রায় দেন। খবর আল জাজিরার।

আদালতের রায়ে বলা হয়, মূলত ইসলাম ধর্মের মেয়েদের হিজাব পরা নিষিদ্ধ করার লক্ষ্যে ওই আইন করা হয়েছিল। এটি স্বাধীনভাবে ধর্ম পালনের অধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।

রায়ে আরও বলা হয়, ‘ওই আইন মুসলমান মেয়েদের আচার-আচরণের ওপর বিধিনিষেধ আরোপের সুযোগ করে দিয়েছিল।’

অস্ট্রিয়ার আগের জোট সরকারের (রক্ষণশীল পিপলস পার্টি তাদের মিত্র চরম ডানপন্থী ফ্রিডম পার্টি) আমলে ওই আইন পাস হয় এবং গত বছর মে মাস থেকে তা কার্যকর হয়।

সরকারের পক্ষ থেকে তখন বলা হয়েছিল, তারা মুসলমান মেয়েদের সামাজিক চাপ এবং সহপাঠীদের কাছে বিরূপ আচরণের শিকার হওয়া থেকে রক্ষা করতে এই আইন করেছে।

আদালত তাদের ওই যুক্তি বাতিল করে দিয়ে বলেছেন, ওই আইনের মাধ্যমে আসলে ভুল মানুষকে শাস্তি দেয়া হয়েছে। বরং যদি সেরকম প্রয়োজন হয় তবে রাষ্ট্রের উচিত এমন একটি আইন তৈরি করা যাতে ধর্ম বা লিঙ্গের কারণে হওয়া ‘বুলিং’ আরও ভালোভাবে প্রতিরোধ করা যায়।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত