আপডেট :

        পাইকারি বাজারে কমেছে সবজি-মুরগির দাম

        চীন-রাশিয়া সম্পর্ক

        সীমান্তে ৪৪ জনকে পুশইন করলো বিএসএফ

        স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতে নার্সদের ভূমিকা রাখতে হবে : কয়েস লোদী

        পুলিশের জন্য ‘ডেডিকেটেড সার্ভিস ডেস্ক’

        বাংলাদেশপন্থি রাজনীতির দাবি হেফাজতের

        মিস ওয়ার্ল্ড ২০২৫

        ইসলামিক কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে তৈরি করতে চাই: লুবাবা

        অশ্লীলতার অভিযোগে লিগ্যাল নোটিশ

        ইয়েমেনের হুথি আন্দোলন একটি হাইপারসনিক ব্যালিস্টিক মিসাইল ব্যবহার

        লেইমার্ট পার্কে পুলিশি ধরপাকড়ের শেষে ভয়াবহ দুর্ঘটনা, ৫ জন হাসপাতালে

        ক্যালিফোর্নিয়া থেকে চুরি হওয়া ক্যাটালিটিক কনভার্টার $৬০০ মিলিয়নে বিক্রি

        ট্রাম্পকে সৌদি আরবে রাজকীয় অভ্যর্থনা, মধ্যপ্রাচ্য সফরের সূচনা

        প্রো-গাজা স্ট্রীমার হাসান পাইকারকে মার্কিন বিমানবন্দরে আটক

        ক্যালিফোর্নিয়া কারাগারে ১৪ বার ছুরিকাঘাত, হাসপাতালে টোরি লেনজ

        হত্যা মামলায় ৪ দিনের রিমান্ডে মমতাজ

        সৌদি আরবে পা রাখলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প

        কঠিন হচ্ছে যুক্তরাজ্যে অভিবাসন

        টাকা ছাপিয়ে আমরা বাজেট বাস্তবায়ন করব না: অর্থ উপদেষ্টা

        টাকা খরচের কথা ভেবে বিয়ে করেননি সালমান খান!

স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধের আইন বাতিল অস্ট্রিয়ার আদালতে

স্কুলে হিজাব নিষিদ্ধের আইন বাতিল অস্ট্রিয়ার আদালতে



অস্ট্রিয়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ধর্মীয় কারণে মাথা ঢেকে রাখা নিষিদ্ধ ছিল।

এর বিরুদ্ধে দুই শিশু ও তাদের পরিবার মামলা করলে দেশটির সাংবিধানিক আদালত শুক্রবার ওই আইন বাতিলের পক্ষে রায় দেন। খবর আল জাজিরার।

আদালতের রায়ে বলা হয়, মূলত ইসলাম ধর্মের মেয়েদের হিজাব পরা নিষিদ্ধ করার লক্ষ্যে ওই আইন করা হয়েছিল। এটি স্বাধীনভাবে ধর্ম পালনের অধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।

রায়ে আরও বলা হয়, ‘ওই আইন মুসলমান মেয়েদের আচার-আচরণের ওপর বিধিনিষেধ আরোপের সুযোগ করে দিয়েছিল।’

অস্ট্রিয়ার আগের জোট সরকারের (রক্ষণশীল পিপলস পার্টি তাদের মিত্র চরম ডানপন্থী ফ্রিডম পার্টি) আমলে ওই আইন পাস হয় এবং গত বছর মে মাস থেকে তা কার্যকর হয়।

সরকারের পক্ষ থেকে তখন বলা হয়েছিল, তারা মুসলমান মেয়েদের সামাজিক চাপ এবং সহপাঠীদের কাছে বিরূপ আচরণের শিকার হওয়া থেকে রক্ষা করতে এই আইন করেছে।

আদালত তাদের ওই যুক্তি বাতিল করে দিয়ে বলেছেন, ওই আইনের মাধ্যমে আসলে ভুল মানুষকে শাস্তি দেয়া হয়েছে। বরং যদি সেরকম প্রয়োজন হয় তবে রাষ্ট্রের উচিত এমন একটি আইন তৈরি করা যাতে ধর্ম বা লিঙ্গের কারণে হওয়া ‘বুলিং’ আরও ভালোভাবে প্রতিরোধ করা যায়।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত