রিভারসাইড কাউন্টির শেরিফ ডেপুটি গাড়ি চুরির অভিযোগে গ্রেপ্তার
মন্ত্রিসভায় আসছেন ড.মোমেন!
আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের পর মন্ত্রিসভার রদবদল হতে পারে। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম এমন আভাস দিচ্ছে বেশ কিছু দিন থেকে। বিতর্কিত কর্মকান্ডের মাধ্যমে যারা সরকারের ভাবমুর্তি নষ্ট করেছেন এবং যারা বয়সের ভারে ন্যুব্জ তারা মন্ত্রিসভা থেকে বাদ পড়তে পারেন। এমন আলোচনা রাজনিতিক অঙ্গনে।
এদিকে রাজনীতি থেকে অবসরে যাওয়ার কথা ভাবছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত। আওয়ামী লীগ সভাপতির পদ থেকে অবসরে যেতে পারলে খুশি হতেন- প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এমন বক্তব্যের পর যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক বাংলাদেশি অনলাইন টেলিভিশন টিবিএন টুয়েন্টিফোরকে দেওয়া এক বিশেষ সাক্ষাৎকারে রাজনীতি থেকে অবসরে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন আবদুল মুহিত।
তবে রাজনীতি থেকে কবে অবসরে যাবেন অর্থমন্ত্রী, সে বিষয়ে কিছু না বললেও মনে করা হচ্ছে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের পর তিনি অবসরে যেতে পারেন।আর তখনই তাঁর স্থলাভিষিক্ত হতে পারেন ড.মোমেন।
দীর্ঘদিন বিদেশে থাকার পরও ড. মোমেন সিলেটে তাঁর একটা শক্ত অবস্থান গড়ে তোলতে সক্ষম হয়েছেন। সিলেটের মানুষের কাছে তিনি একজন পরিছন্ন ও আলোকিত মানুষ । জাতিসংঘে বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি ও রাষ্ট্রদূত থাকাকালীন বিএনপি-জামায়াতের আন্দোলনের সময় তিনি বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি রক্ষায় বিশেষ ভূমিকা পালন করেন।
ড: মোমেন শুধুমাত্র একজন কুটনৈতিকই নয় তিনি একজন অর্থনীতিবিদও। ১৯৯৮ থেকে ২০০৩ সাল পর্যন্ত সৌদি আরবের অর্থ ও জাতীয় অর্থনীতি মন্ত্রণালয়ের অধীনে যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রকল্পে অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া ড: মোমেন ১৯৯৩, ১৯৯৪, ১৯৯৫ এবং ১৯৯৬ সালে যুক্তরাষ্ট্র কংগ্রেসে শিশু শ্রম, শিশুকে জকি হিসেবে ব্যবহার এবং শিশু পতিতাবৃত্তির বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দিয়েছেন। তার নিরন্তর প্রয়াসের ফল হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আদম পাচার সৃষ্টি হয়েছে।
শেয়ার করুন