আপডেট :

        দেশে জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসবাদ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে

        দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচনে উপজেলায় থাকবেন একজন করে বিচারিক ম্যাজিস্ট্রেট

        বার্সেলোনার সঙ্গে লিওনেল মেসির চুক্তির গল্পটা সবারই জানা

        সেকেন্ড হ্যান্ড পণ্য কেনার প্রতি মানুষের আগ্রহ বাড়তে শুরু করেছে

        চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের বিলুপ্ত

        চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের বিলুপ্ত

        চট্টগ্রাম কলেজ ছাত্রলীগের বিলুপ্ত

        উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা

        উন্নয়নশীল দেশগুলোতে অর্থনৈতিক অস্থিতিশীলতা

        ডিবি অফিস থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন মামুনুল হক

        ডিবি অফিস থেকে বের হয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হলেন মামুনুল হক

        নদীতে গোসল করতে নেমে শিশুসহ দুইজনের মৃত্যু!

        কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে ধান কাটা বিরোধের জের ধরে খুন

        ভারতের জনপ্রিয় গায়িকা ও অভিনেত্রী মোনালি ঠাকুর মা কে হারালেন

        পাকিস্তানে দক্ষিণ ওয়াজিরিস্তানের একটি মেয়েদের স্কুলের বোমা হামলা

        স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের মূল্যবৃদ্ধি

        কিরগিজস্তানের বিশকেকে বিদেশি শিক্ষার্থীদের লক্ষ্য করা হামলার ঘটনা

        দমে যাবেন না পর্তুগিজ সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো

        নিজের ৪০তম জন্মদিনে একটু ভিন্নভাবে সেজেছেন মার্ক জাকারবার্গ

        ক্রিকেটার তাসকিনের বদলে যাওয়ার গল্প

যে দেশে দুটি বিয়ে না করলে শাস্তি যাবজ্জীবন

যে দেশে দুটি বিয়ে না করলে শাস্তি যাবজ্জীবন

প্রত্যেক সক্ষম পুরুষকে অন্তত দুটো বিয়ে করতেই হবে। নির্দেশ অমান্য করলেই মিলবে যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদণ্ড। এমনকী কোনো স্ত্রী যদি তার স্বামীকে দ্বিতীয় বিয়ে করতে বাধা দেন, শাস্তি হবে তারও।

এমনই নির্দেশ জারি করেছে ইরিত্রিয়া সরকার। গণমাধ্যমে এ খবর ছড়িয়ে পড়তেই রীতিমতো ঝড় উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়ায়।

সরকারের আদেশে লেখা আছে, ‘বহুগামিতা নিয়ে ঈশ্বরের আইন মেনে, এবং দেশে পুরুষ কমে যাওয়ার পরিস্থিতি বিবেচনা করে, ইরিত্রিয়া সরকারের ধর্ম সংক্রান্ত দপ্তর এই সিদ্ধান্তগুলি নিয়েছে-

…প্রথমত, প্রত্যেক পুরুষ অন্তত দু’জন মহিলাকে বিয়ে করবেন এবং যে পুরুষ তা করতে অস্বীকার করবেন তাকে কঠোর পরিশ্রমসহ যাবজ্জীবন কারাবাস করতে হবে।

...যে মহিলা তার স্বামীকে আবার বিয়ে করতে বাধা দেবেন তাকেও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হবে।’

আফ্রিকার ছোট্ট দেশ ইরিত্রিয়ার জনসংখ্যা চৌষট্টি লক্ষেরও কিছু কম। এর এক দিকে সুদান আর ইথিওপিয়া, এক দিকে জিবুতি, এক দিকে লোহিত সাগর।

ইথিওপিয়া থেকে আলাদা হয়ে স্বাধীন ইরিত্রিয়ার  জন্ম হয় ১৯৯৩ সালে। এর পর ১৯৯৮ থেকে ২০০০ পর্যন্ত দু’বছর রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ চলে ইথিওপিয়ার সঙ্গে। যুদ্ধে মারা পড়েছিলেন বহু পুরুষ। সেই থেকেই দেশে নারীর অনুপাতে বেশ কমে যায় পুরুষের সংখ্যা। এই নারী-পুরুষ অনুপাতের যুক্তি দেখিয়েই নাকি সম্প্রতি জারি হয়েছে এই অদ্ভুত নির্দেশ।

ইরিত্রিয়ার জনসংখ্যার প্রায় অর্ধেক খ্রিস্টান আর বাকি অর্ধেক মুসলিম ধর্মাবলম্বী।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত