আপডেট :

        মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারে অগ্রগতি দেখা যাচ্ছে

        টেলিগ্রাফ উদ্ধৃত করে: ইরানের হামলায় পাঁচটি সামরিক স্থাপনে ক্ষতি, ইসরায়েল কিছুই বলেনি

        সালাহউদ্দিন: যারা জামানত হারাবে, তাদেরই দরকার সংখ্যানুপাতিক নির্বাচন

        বাঁধন ভালো কিছু প্রত্যাশা করেছিলেন

        ১০ জনের দলে যৌন হয়রানি: রুমিন ফারহানা

        রাগ কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়? _ ১১ উপায়

        ওড়না কেড়ে নিয়ে হাত বেঁধে ঝুলিয়ে রাখতো

        ৮ জুলাই ঢাকায় আসছেন তুরস্কের প্রতিরক্ষা শিল্পপ্রধান হালুক গরগুন

        জাদুঘরে জুলাই আন্দোলনের স্থিরচিত্র

        আবু সাঈদের রক্তই খুলল আমার কারাগার কেল্লা: রংপুরে এটিএম আজহার

        ‘মব’ সৃষ্টির অভিযোগ

        মোব কালচারে’ নির্বাচনের চেতনা নষ্ট: জামায়াত আমির শফিকুর রহমান

        রেডিয়াল সিদ্ধান্ত: নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগে আইএইএ কর্মকর্তাদের তেহরান ত্যাগ

        রেডিয়াল সিদ্ধান্ত: নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগে আইএইএ কর্মকর্তাদের তেহরান ত্যাগ

        কারা কফি থেকে বিরত থাকবেন, জেনে নিন—

        পশ্চিমা সমর্থন ছাড়া কি ইসরায়েলের অস্তিত্ব টিকবে? বিশ্লেষকদের মতামত

        নারী ও শিশু নির্যাতন মহামারি পর্যায়েঃ শারমীন মুরশিদ

        ‘শ্রাবণ বিদ্রোহ’: জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের তথ্যচিত্র প্রদর্শন ৭ জুলাই

        লিভারপুল ও পর্তুগালের তারকা দিয়াগো জোতা গাড়ি দুর্ঘটনায় নিহত

        জুলাই সনদের দাবিতে অনড় এনসিপি, নির্বাচনে যাওয়ার প্রশ্নই ওঠে না: নাহিদ

রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইলেন আবদুল মাজেদ

রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইলেন আবদুল মাজেদ

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেছেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অন্যতম খুনি ক্যাপ্টেন (বরখাস্ত) আব্দুল মাজেদ। বুধবার (৮ এপ্রিল) কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে তিনি প্রাণভিক্ষার এই আবেদন করেন।

এই প্রসঙ্গে কারাগারের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা জানান, পরোয়ানা জারির পর প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন আসামি মাজেদ। রাষ্ট্রপতির দপ্তরে  তার প্রাণভিক্ষার আবেদন পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

এর আগে, বুধবার দুপুরে আবদুল মাজেদের মৃত্যু পরোয়ানা জারি করেন ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ এম হেলাল উদ্দিন চৌধুরী। এই সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন আবদুল মাজেদ।

প্রসঙ্গত, সোমবার (৬ এপ্রিল) রাতে আব্দুল মাজেদকে মিরপুর থেকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট। পরদিন মঙ্গলবার (৭ এপ্রিল) তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম জুলফিকার হায়াৎ।

উল্লেখ্য, ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট জাতির জনকের হত্যাকাণ্ডের পর এই মামলায় আবদুল মাজেদসহ ১২ আসামিকে ২০০৯ সালে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন বিচারিক আদালত।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে সৈয়দ ফারুক রহমান, সুলতান শাহরিয়ার রশীদ খান, বজলুল হুদা, একেএম মহিউদ্দিন আহমেদ ও মুহিউদ্দিন আহমেদের ফাঁসি ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি কার্যকর হয়।

রায় কার্যকরের আগে ২০০২ সালে পলাতক অবস্থায় জিম্বাবুয়েতে মারা যান আসামি আজিজ পাশা।

আবদুল মাজেদ গ্রেফতার হওয়ার পর আরও পলাতক আছেন পাঁচ জন। তারা হলেন–খন্দকার আবদুর রশীদ, শরিফুল হক ডালিম, এসএইচএমবি নূর চৌধুরী, এএম রাশেদ চৌধুরী ও মোসলেম উদ্দিন।

এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এন

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত

এ বিভাগের আরো খবর