আপডেট :

        মাদারীপুরে গাড়ির ধাক্কায় অজ্ঞাতনামা এক পথচারীর মৃত্যু

        রাজধানীতে শুরু হয়েছে বজ্রসহ বৃষ্টি

        টাইটানিক সিনেমার অভিনেতা মারা গেছেন

        আবারো গাজায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

        দুটি এম্বুলেন্সের একটি নষ্ট গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে

        নিউরোসায়েন্সেস ইনস্টিটিউটে মোট শয্যা হবে এক হাজার

        উপজেলা নির্বাচন: ৩ দিন মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ

        ব্যাটে জয় পেলো বাংলাদেশ

        ব্যাটে জয় পেলো বাংলাদেশ

        সম্পূর্ণ বাংলা সাপোর্টের স্মার্টওয়াচ নিয়ে এলো দেশীয় প্রযুক্তি

        ছায়ানটের অন্যতম সদস্য শ্রী অশোক রায় নন্দীর মৃত্যু

        ইসরায়েলে আল জাজিরার কার্যক্রম বন্ধের নির্দেশর পর অফিসে পুলিশের অভিযান

        ব্রাজিলে ভয়াবহ বন্যায় নিহত ৫৭, ঘরছাড়া ৭০ হাজার মানুষ

        ইসরায়েলে আল-জাজিরা টিভি বন্ধের সিদ্ধান্ত

        মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক সমাপনী অনুষ্ঠানে বিক্ষোভ

        ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিলিস্তিনপন্থীদের ওপর ইসরাইলি সমর্থকদের হামলা

        যুক্তরাষ্ট্রে কিশোরকে যৌন নিপীড়নের অভিযোগে শিক্ষিকা গ্রেপ্তার

        যুক্তরাষ্ট্রের মানবাধিকার পরিস্থিতি ‘বিশ্বের সবচেয়ে খারাপ’ বলে উল্লেখ উত্তর কোরিয়ার

        যুক্তরাষ্ট্রে বন্দুক হামলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তিন কর্মকর্তার মৃত্যু

        বান্ধবী খুঁজে পেতে বিলবোর্ডে বিজ্ঞাপন, ব্যাপক সাড়া

বিশ্বের সবচেয়ে বড় আয়না!

বিশ্বের সবচেয়ে বড় আয়না!

ছবিঃ এলএবাংলাটাইমস

বিশ্বের সবচেয়ে বৃহৎ প্রাকৃতিক আয়না! অবাক হলেও সত্যি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় বারো হাজার ফুট উচ্চতায় অবস্থিত একটি মালভূমি অঞ্চল।

নিয়মিত রৌদ্রোজ্জ্বল দিনে খটখটে শুকনো আবহাওয়ায় শুধুই শূন্যতা। কিন্তু সামান্য বৃষ্টি হলেই জায়গাটি পরিণত হয় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আয়নায়। যেখানে মনে হবে আপনি এক অন্য জগতে প্রবেশ করেছেন। এটি দক্ষিণ বলিভিয়ার শুষ্ক মরুভূমি অঞ্চলে অবস্থিত সালার ডি ইউনি। যাকে ইউনি সল্ট ফ্ল্যাট বলা হয়ে থাকে।

বিশাল প্রাগ-ঐতিহাসিক হ্রদ মিনচিন শুকিয়ে যাওয়ার সময় যে দুটি লবণের ফ্ল্যাট অবশিষ্ট ছিলো, তার মধ্যে সালার দে ইউনি সবচেয়ে বড়। বিশ্বের বৃহত্তম লবণের সমতল হিসেবে পরিচিত হৃদটি।  এই বিশাল জায়গার যেখানে পা রাখবেন সেখানেই দেখবেন প্রতিচ্ছবি।

সালার দে ইউনি-তে যাওয়া অনেকটা সহজ। অরুরো এবং ভিলাজোনের মতো কাছাকাছি শহরের ট্রেন পাওয়া যায়। লা পাজ থেকে বাসেও যাওয়া যায়। বিভিন্ন ট্যুর অপারেটরে মাল্টি-ডে ট্রিপও পাওয়া যায়। তবে মরুভূমিতে গেলে যেমন নিজের খাবার এবং জল সঞ্চয় করে নিয়ে যেতে হয়, এখানেও তা জরুরি। বেশিরভাগ লোক বলিভিয়ার ইউনি ট্যুর করতে পারেন অতি সহজেই। চিলির আতাকামা মরুভূমির দিকে গেলে ইউনি যাওয়ার জন্য সীমান্তের কাছাকাছি পৌঁছে যাবেন পর্যটক।জুন মাসে  ইউনি থেকে সালারে যাওয়ার সিদ্ধান্ত ভুল। তখন এটি মরুভূমির মতোই শুকনো মনে হবে। স্বচ্ছ আয়নার মতো সালারকে দেখতে হলে বৃষ্টির সম্ভাবনাপূর্ণ আবহাওয়ায় ভ্রমণ করা উত্তম।

এলএবাংলাটাইমস/এজেড

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত