আপডেট :

        ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী স্টারমারের পক্ষ নিলেন ডোনাল্ড ট্রাম্প

        ১১৬ অনুচ্ছেদের কারণে বিচারকরা সরকারের কাছে জিম্মি

        চুনারুঘাট প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক কার্যকরী কমিটি

        শিক্ষার্থীদের নেতৃত্বে নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা আসছে ফেব্রুয়ারিতে

        রাসেলকেও কেন হত্যা করতে হয়েছিল, কারণ জানালেন রাশেদ চৌধুরী

        রাসেলকেও কেন হত্যা করতে হয়েছিল, কারণ জানালেন রাশেদ চৌধুরী

        বিসিবির গঠনতন্ত্র সংশোধন কমিটি স্থগিত

        বিসিবির গঠনতন্ত্র সংশোধন কমিটি স্থগিত

        বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

        বাংলা একাডেমি পুরস্কারের ঘোষিত নামের তালিকা স্থগিত

        ২০২৬ সালের জানুয়ারিতে ডব্লিউএইচও ছাড়বে যুক্তরাষ্ট্র: জাতিসংঘ

        লস এঞ্জেলেসে ট্রাম্প, দাবানল নিয়ন্ত্রণে নিউসমের সঙ্গে কাজ করায় আগ্রহ

        যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে নথিপত্রহীন পাঁচ শতাধিক অভিবাসী গ্রেপ্তার

        সরকারি দপ্তরের ১৭ মহাপরিদর্শককে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

        বাংলাদেশে আসছে স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ইন্টারনেট

        ছাত্র উপদেষ্টারা নির্বাচনে অংশ নিতে চাইলে তিনি আর সরকারে থাকতে পারবেন না

        তাত্ত্বিক ও গবেষণায় গুরুত্ব দিয়ে শিক্ষার্থীদের তৈরি করবো’

        মূলধন বাড়লো ৩৬৪৭ কোটি টাকা

        আমার ছেলেকে ফাঁসানো হয়েছে: শরিফুলের বাবা

        লাভ বেশি হওয়ায় কৃষকদের মধ্যে মিষ্টি আলু চাষে আগ্রহ

ট্রাম্পকে ‘আমেরিকার হিটলার’ বলা জেডি ভ্যান্সই এখন তাঁর রানিং মেট

ট্রাম্পকে ‘আমেরিকার হিটলার’ বলা জেডি ভ্যান্সই এখন তাঁর রানিং মেট

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

সময়টা ২০১৬ সাল। ডোনাল্ড ট্রাম্প তখনো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হননি। নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। ওই সময় বিভিন্ন সাক্ষাৎকার ও টুইটে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন দেশটির তরুণ রাজনীতিক জেডি ভ্যান্স। নিজেকে একজন ট্রাম্পবিরোধী হিসেবে পরিচয় দিতেন তিনি। তাঁকেই আগামী প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান প্রার্থী ট্রাম্প নিজের রানিং মেট বা নিজের পরবর্তী প্রশাসনের ভাইস প্রেসিডেন্ট মনোনীত করে শোরগোল ফেলে দিয়েছেন।

ওই সময় জেডি ভ্যান্স বলেছিলেন, ‘আমি কখনোই ট্রাম্পের লোক নই। আমি কখনোই তাঁকে পছন্দ করিনি। আমি তাঁকে নিন্দার যোগ্য মনে করি। হায় ঈশ্বর, তিনি (ট্রাম্প) একজন নির্বোধ মানুষ।’

একই সময় জেডি ভ্যান্সের একটি স্মৃতিকথা প্রকাশিত হয়। নাম ‘হিলবিলি এলিজি’। এ বই তাঁকে দেশজুড়ে খ্যাতি এনে দেয়। একই বছর ট্রাম্পকে ‘আমেরিকার হিটলার’ আখ্যা দিয়েও ফেসবুকে লিখেছিলেন ভ্যান্স।

তবে কয়েক বছরের মধ্যেই ট্রাম্পকে নিয়ে ভ্যান্সের মনোভাব বদলে যায়। কট্টর সমালোচক থেকে শুভাকাঙ্ক্ষী বনে যান তিনি। হয়ে ওঠেন ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ মিত্রদের একজন। গতকাল সোমবার উইসকনসিন অঙ্গরাজ্যের মিলওয়াকিতে রিপাবলিকান পার্টির জাতীয় সম্মেলনে রানিং মেট হিসেবে ভ্যান্সের নাম ঘোষণা করেন ট্রাম্প।

ভ্যান্সের বয়স এখন ৩৯ বছর। ওহাইওর সিনেটর তিনি। ২০২২ সালে তিনি এ অঙ্গরাজ্যের সিনেটর নির্বাচিত হন।

ওহাইওর মিডলটাউনে ভ্যান্সের জন্ম। পুরো নাম জেমস ডেভিড বওম্যান ভ্যান্স। তাঁর মা মাদকাসক্ত ছিলেন। ভ্যান্স ছোট থাকতেই বাবা পরিবার ছেড়ে চলে যান। পরে নানা–নানির কাছে বড় হন ভ্যান্স। নিজের স্মৃতিকথায় বেশ সহানুভূতির সঙ্গে নানা–নানির কথা উল্লেখ করেছেন তিনি।

কাজের ক্ষেত্রে বিচিত্র অভিজ্ঞতা রয়েছে ভ্যান্সের ঝুলিতে। মার্কিন মেরিন সেনা হিসেবে ইরাকে কাজ করেছেন। পরে দেশে ফিরে ওহাইও ইউনিভার্সিটি ও ইয়েল ল স্কুলে পড়াশোনা করেন। এরপর ক্যালিফোর্নিয়ায় একজন বিনিয়োগকারী হিসেবে কাজ করেন। সেখান থেকে রাজনীতির মাঠে।

এলএবাংলাটাইমস/এজেড

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত