আপডেট :

        প্রবাসী আয় বাড়ায় প্রায় দুই মাস পর বাংলাদেশের রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন

        চীন সফরে গিয়েছেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধান

        অজিদের ৯ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে সফরকারীরা

        ভোটাররা ডেমোক্র্যাট পার্টি থেকে কেন মুখ ফিরিয়েছেন

        ইসরায়েলি হামলায় নিহতদের ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু

        জলাতঙ্কের টিকা নেই রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে

        শিল্পকে উৎসাহিত করতে সহায়তার আহ্বান

        নতুন দিনের স্বপ্ন নিয়ে উদযাপিত হচ্ছে ‘এলএ বাংলা টাইমস’-এর ১০ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

        দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা জাতিসংঘের

        ১৭৩ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করলো বাংলাদেশ

        বিজয়ে গোপালগঞ্জে ভূরিভোজ

        অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে

        সমাবেশে হামলা, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

        ‘সব কাজ বৈধ’, মেয়াদ অনির্দিষ্ট: অধ্যাদেশ হচ্ছে

        রোবটের তৈরি শিল্পকর্মের দাম ১২ কোটি

        রোবটের তৈরি শিল্পকর্মের দাম ১২ কোটি

        প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন শেষবারের মতো চেষ্টা চালাতে পারে

        নারীদের পোশাকের মাপ বা চুল কাটতে পারবেন না পুরুষ লোকেরা

        একটি সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সেনাপ্রধান

        ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব মামলা নিয়ে সিদ্ধান্ত

গণতন্ত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অর্ধেক ভোটার : জরিপ

গণতন্ত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অর্ধেক ভোটার : জরিপ

যুক্তরাষ্ট্রের সাধারণ জনগণের প্রত্যাশা মেটানোর সক্ষমতা নিয়ে সরকারের ওপর সন্দেহ প্রকাশ করেছেন মার্কিন ভোটারদের প্রায় অর্ধেক। নিউ ইয়র্ক টাইমসে প্রকাশিত একটি জরিপ অনুসারে, ৪৫ শতাংশ ভোটারের দাবি, সরকার তাদের প্রতিনিধিত্ব করতে ব্যর্থ হয়েছে।
গত ২০ থেকে ২৩ অক্টোবর যুক্তরাষ্ট্রের ২ হাজার ৫১৬ জন সম্ভাব্য ভোটারের ওপর পরিচালিত এই জরিপে দেখা গেছে, ৬২ শতাংশ মানুষ মনে করেন, সরকার মূলত নিজের ও অভিজাতদের স্বার্থ রক্ষা করে।

অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জ, দলীয় বিভাজন ও অমীমাংসিত সামাজিক সমস্যার কারণে এ ধরনের হতাশা প্রায় ২৫০ বছরের পুরনো গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার প্রতি জনগণের আস্থাকে দুর্বল করেছে।


জরিপে দেখা গেছে, ৬০ শতাংশ ভোটার এর কারণ হিসেবে সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে দায়ী করেছেন। আর ৩৭ শতাংশ মানুষ মনে করেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস এর জন্য দায়ী।

অবসরপ্রাপ্ত কৃষক র‌্যান্ডাল পার বলেন, শুধু ডেমোক্র্যাট বা রিপাবলিকান নয়, ওয়াশিংটনের অভিজাত শ্রেণি সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে এবং এর ফলে জনগণের ইচ্ছাকে উপেক্ষা করা হয়।

কিছু ভোটার জরুরি বিষয়ে সরকারের নিষ্ক্রিয়তায় হতাশা প্রকাশ করেছেন।

সারাহ ওয়াশিংটন নামের এক অস্থায়ী কর্মী বলেন, ‘সবসময়ই এখানকার স্কুলগুলোতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। অথচ এ বিষয়ে সরকারের কোনো ভ্রুক্ষেপ নেই। তারা এটা নিয়ে কথা ঠিকই বলে, কিন্তু তারপর ফের আরেকটি ঘটনা ঘটে।’


জরিপে দেখা গেছে, প্রায় এক-তৃতীয়াংশ উত্তরদাতা উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন যে আমেরিকার সমস্যাগুলো এত গুরুতর যে এটি একটি জাতি হিসেবে ব্যর্থ হতে পারে। অন্যদিকে, ৫৮ শতাংশ বলেছেন যে দেশের অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থায় উল্লেখযোগ্য সংস্কার, কিছু কিছু ক্ষেত্রে পূর্ণ সংস্কার প্রয়োজন।

সূত্র : সিনহুয়া/ইউএনবি

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত