আপডেট :

        ধান কাটার সময় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

        নামছে ভূগর্ভস্থ পানির স্তর

        অফিস শেষে নিমন্ত্রণ রক্ষায় করনীয়

        আওয়ামী লীগ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কোনো সংঘাতে নেই

        একইসঙ্গে গাছ লাগানো এবং কাটার ক্ষেত্রে পরিবেশবান্ধব নীতিমালা

        ইউরোপীয় ইউনিয়ন সফর করছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং

        সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও জেলা পরিষদের মতো ইউনিয়ন পরিষদেও প্রশাসক নিয়োগের বিধান

        সিটি করপোরেশন, পৌরসভা ও জেলা পরিষদের মতো ইউনিয়ন পরিষদেও প্রশাসক নিয়োগের বিধান

        কৃষি খাতে ভর্তুকি ৮ হাজার কোটি টাকা বেড়েছে

        নেতা আমানকে বিদেশ যাওয়ার অনুমতি দিলেন আদালত

        ঝোড়ো বাতাসের সঙ্গে বজ্রসহ শিলাবৃষ্টি

        রাজধানীতে ঝড়ে দেয়াল ভেঙে নারীর মৃত্যু

        মাদারীপুরে গাড়ির ধাক্কায় অজ্ঞাতনামা এক পথচারীর মৃত্যু

        রাজধানীতে শুরু হয়েছে বজ্রসহ বৃষ্টি

        টাইটানিক সিনেমার অভিনেতা মারা গেছেন

        আবারো গাজায় হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল

        দুটি এম্বুলেন্সের একটি নষ্ট গোবিন্দগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে

        নিউরোসায়েন্সেস ইনস্টিটিউটে মোট শয্যা হবে এক হাজার

        উপজেলা নির্বাচন: ৩ দিন মোটরসাইকেল চলাচল বন্ধ

        ব্যাটে জয় পেলো বাংলাদেশ

রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইলেন আবদুল মাজেদ

রাষ্ট্রপতির কাছে প্রাণভিক্ষা চাইলেন আবদুল মাজেদ

রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদের কাছে প্রাণভিক্ষার আবেদন করেছেন জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অন্যতম খুনি ক্যাপ্টেন (বরখাস্ত) আব্দুল মাজেদ। বুধবার (৮ এপ্রিল) কারা কর্তৃপক্ষের মাধ্যমে তিনি প্রাণভিক্ষার এই আবেদন করেন।

এই প্রসঙ্গে কারাগারের ঊর্ধ্বতন একজন কর্মকর্তা জানান, পরোয়ানা জারির পর প্রাণভিক্ষার আবেদন করেন আসামি মাজেদ। রাষ্ট্রপতির দপ্তরে  তার প্রাণভিক্ষার আবেদন পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।

এর আগে, বুধবার দুপুরে আবদুল মাজেদের মৃত্যু পরোয়ানা জারি করেন ঢাকা জেলা ও দায়রা জজ এম হেলাল উদ্দিন চৌধুরী। এই সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন আবদুল মাজেদ।

প্রসঙ্গত, সোমবার (৬ এপ্রিল) রাতে আব্দুল মাজেদকে মিরপুর থেকে গ্রেফতার করে ঢাকা মহানগর পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিট। পরদিন মঙ্গলবার (৭ এপ্রিল) তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম জুলফিকার হায়াৎ।

উল্লেখ্য, ১৯৭৫ সালের ১৫ই আগস্ট জাতির জনকের হত্যাকাণ্ডের পর এই মামলায় আবদুল মাজেদসহ ১২ আসামিকে ২০০৯ সালে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন বিচারিক আদালত।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে সৈয়দ ফারুক রহমান, সুলতান শাহরিয়ার রশীদ খান, বজলুল হুদা, একেএম মহিউদ্দিন আহমেদ ও মুহিউদ্দিন আহমেদের ফাঁসি ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি কার্যকর হয়।

রায় কার্যকরের আগে ২০০২ সালে পলাতক অবস্থায় জিম্বাবুয়েতে মারা যান আসামি আজিজ পাশা।

আবদুল মাজেদ গ্রেফতার হওয়ার পর আরও পলাতক আছেন পাঁচ জন। তারা হলেন–খন্দকার আবদুর রশীদ, শরিফুল হক ডালিম, এসএইচএমবি নূর চৌধুরী, এএম রাশেদ চৌধুরী ও মোসলেম উদ্দিন।

এলএবাংলাটাইমস/এলআরটি/এন

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত