আপডেট :

        এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ

        একই সারিতে থাকবে পৃথিবী-সূর্য-বৃহস্পতি

        ভারতের কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে ভিসাসেবা সীমিত করা হয়েছে

        সারা দেশেই শীতের আমেজ অনুভূত হচ্ছে

        ভারতের জনগণ ও ভারত সরকারকে আমরা কখনোই এক করে দেখি না

        চিন্ময় সুবিচার পাবেন, প্রত্যাশা ভারতের

        পাকিস্তানে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিলেন ইমরান

        পাকিস্তানে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিলেন ইমরান

        বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১১

        ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে ভুয়া খবর

        ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে ভুয়া খবর

        গত দেড় দশকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নতির কথা

        বিটকয়েন: সর্বকালের সর্বোচ্চ ১ লাখ ডলার ছাড়ালো

        কাজে কোনো পর্দা থাকবে না: অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার

        শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য গণমাধ্যম থেকে দ্রুত সরানোর নির্দেশ

        এতো বছর ভারত যা করতে চেয়েছে একপাক্ষিকভাবে চাপিয়ে দিয়েছে

        আসামে প্রকাশ্য স্থানে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ

        আসামে প্রকাশ্য স্থানে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ

        নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ওয়েলিংটনে বাংলাদেশের হাইকমিশন স্থাপন করা হচ্ছে

        আওয়ামী লীগ নতুন করে সংগঠিত হচ্ছে, তথ্য আছেঃ কর্নেল অলি

দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা জাতিসংঘের

দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা জাতিসংঘের

মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা প্রকাশ করেছে জাতিসংঘ। জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) বৃহস্পতিবার (৭ নভেম্বর) প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, এ পরিস্থিতি রাখাইনের জন্য আরও বড় সংকটের পূর্বাভাস দিচ্ছে। খবর ইউএন নিউজের।


রাখাইনের পরিস্থিতিকে "অভূতপূর্ব দুর্যোগ" আখ্যা দিয়ে ইউএনডিপি বলেছে, পণ্য পরিবহন নিষেধাজ্ঞা, চরম মূল্যস্ফীতি, জীবিকা সংকট, কৃষি উৎপাদন হ্রাস, এবং জরুরি সেবার অভাবে “একটি নিখুঁত ঝড়” তৈরি হচ্ছে। জরুরি পদক্ষেপ না নিলে রাখাইনের প্রায় ৯৫ শতাংশ মানুষ জীবন রক্ষার লড়াইয়ে বাধ্য হবে বলে সতর্ক করেছে সংস্থাটি।


রাখাইনের বেশিরভাগ জনগোষ্ঠী মুসলিম রোহিঙ্গা। ২০১৭ সালে সামরিক অভিযানের কারণে অনেক রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসে এবং বর্তমানে বাংলাদেশে ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী রয়েছে।

ইউএনডিপি জানিয়েছে, রাখাইনের অর্থনীতি প্রায় অচল হয়ে পড়েছে। সামরিক জান্তার নিষেধাজ্ঞাগুলো সেখানে “সমষ্টিগত শাস্তি” হিসেবে কাজ করছে, যা বাণিজ্য, কৃষি ও নির্মাণ খাতকে স্থবির করে দিয়েছে। এ অবস্থায় রাখাইনসহ মিয়ানমারের তরুণদের মধ্যে দেশত্যাগের প্রবণতা বাড়ছে, যা মানবপাচারের ঝুঁকি বাড়াচ্ছে। বর্তমানে প্রায় ২৫ শতাংশ মানুষ বিদেশে চলে গেছে।


এছাড়া, মিয়ানমারের স্বাস্থ্য এবং শিক্ষা ব্যবস্থা ভেঙে পড়ছে। বিশুদ্ধ পানি ও পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থার মতো প্রয়োজনীয় সেবা অনেকের জন্য বিলাসিতায় পরিণত হয়েছে। শিশুরা বিদ্যালয় ত্যাগ করছে, বিশেষ করে রাখাইন ও চিন রাজ্যে।

ইউএনডিপি আরও বলেছে, দক্ষ জনশক্তির অভাবে মিয়ানমারের উৎপাদনশীল সক্ষমতা হ্রাস পাচ্ছে, যা সংকটকে দীর্ঘমেয়াদে আরও গভীর করবে।

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত