আপডেট :

        জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচারে রোববার থেকে সাইট ব্লক

        নিউইয়র্কে সিলেটিদের প্রতিবাদ: উন্নয়ন বঞ্চনায় ক্ষোভ

        নিউইয়র্কে ডমেস্টিক সহিংসতা রোধে নতুন বিশেষ ইউনিট

        জুলাই সনদ সই শেষ, বাস্তবায়ন পদ্ধতি এখনও অনিশ্চিত

        ‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক মাইলফলক: ইইউ

        জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগে সং ঘ র্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মা ম লা

        দেড় মাস পর আবার খুলছে সুপ্রিম কোর্ট

        ২৫ আনসার সদস্য আহত, ১০ জন সিএমএইচে ভর্তি

        রাজনাথ সিংয়ের হুঁশিয়ারি: ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের নাগালে পাকিস্তান

        সালমার তিন বিয়ে ও বিতর্ক: ফিরে দেখা জীবনের গল্প

        চায়ের দোকান থেকে বলিউড: ওম পুরির সিনেমার মতো জীবন

        বলিউড অভিনেত্রীর গর্ভপাতের পর কঠিন অভিজ্ঞতার বর্ণনা

        হোপের দাপটে বাংলাদেশের জয়ের আশা ঝুঁকিতে

        রিশাদের দাপটে বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানো জয়

        বর্ধিত মাশুল স্থগিতে ব্যবসায়ীদের আন্দোলন, ৭ দিনের আল্টিমেটাম

        পিআর নিয়ে টালবাহানা সহ্য করবে না জনগণ: চরমোনাই পীর

        গাজার যুদ্ধবিরতি নেতানিয়াহুর জন্য ৬টি বড় বিপদ ডেকে আনল

        পাকিস্তান-আফগানিস্তানে ৪৮ ঘণ্টার নতুন যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

        নাশকতার প্রমাণ পেলে কঠোর ব্যবস্থা: সরকার

        বিমানবন্দর দ্রুত চালুর প্রতিশ্রুতি দিলেন উপদেষ্টা

চাকরি হারাতে পারেন বিশ্বের ৩০ কোটি কর্মী

চাকরি হারাতে পারেন বিশ্বের ৩০ কোটি কর্মী

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার কারণে বিশ্বের ৩০ কোটি পূর্ণকালীন কর্মী চাকরি হারাবেন। মার্কিন বহুজাতিক বিনিয়োগ ব্যাংকিং সংস্থা গোল্ডম্যান স্যাকসের এক প্রতিবেদন এই তথ্য প্রকাশ করেছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের মোট কাজের এক-চতুর্থাংশ কাজ করে ফেলতে পারে। এছাড়া এর কারণে নতুন চাকরি ও উত্পাদনশীলতাও বৃদ্ধি হতে পারে। আর বিশ্বব্যাপী উত্পাদিত পণ্য ও পরিষেবার মোট বার্ষিক মূল্য ৭ শতাংশ বৃদ্ধি করতে পারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা।

বিশ্বে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (এআই) ব্যবহার দিন দিন বেড়ে যাচ্ছে। নানা প্রতিষ্ঠান এখন এই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সহায়তায় বিভিন্ন কাজ করছে। আগে থেকেই অনেকের ধারণা ছিল, প্রযুক্তি মানুষের কাজ কেড়ে নেবে।

জেনারেটিভ এআই প্রযুক্তি এখনও বহুলাংশে মানুষের ওপর নির্ভরশীল। জেনারেটিভ এআইয়ের কনটেন্টকে এখন মানুষের তৈরি কনটেন্ট থেকে আলাদা করা যায়। এটাই সবচেয়ে বড় অগ্রগতি বলে জানানো হয়েছে ওই প্রতিবেদনে।

যুক্তরাজ্যের প্রযুক্তিমন্ত্রী মিশেল ডোনেলান বলেন, ‘আমরা নিশ্চিত করতে চাই, এআই যুক্তরাজ্যে পরিপূরকভাবে কাজ করছে, এতে কোনো ব্যাঘাত ঘটছে না। চাকরি কেড়ে নেওয়ার পরিবর্তে এআই অন্যদের পাশাপাশি ভালো কাজ করছে।’
এআইয়ের প্রভাব সেক্টর ভেদে আলাদা আলাদা হবে—প্রশাসনিক কাজের ৪৬ শতাংশ ও আইনি পেশার ৪৪ শতাংশ কাজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে হতে পারে। আর শুধু নির্মাণ খাতের ৬ শতাংশ ও রক্ষণাবেক্ষণ খাতের ৪ শতাংশ কাজ এআই করতে পারবে।

গবেষণার উদ্ধৃত করে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ৬০ শতাংশ কর্মী এমন পেশায় আছেন, ১৯৪০ সালে যেসব পেশার অস্তিত্ব ছিল না। অন্য আরেকটি গবেষণায় বলা হয়েছে, ১৯৮০–এর দশক থেকে প্রযুক্তিগত পরিবর্তন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করার চেয়ে দ্রুত কর্মীদের কর্মক্ষেত্র পরিবর্তনে বাধ্য করেছে। আর জেনারেটিভ এআই যদি আগের তথ্যপ্রযুক্তি অগ্রগতিগুলোর মতো হয়, তাহলে এটি অদূর ভবিষ্যতে কর্মসংস্থান হ্রাস করতে পারে।

এলএবাংলাটাইমস/এজেড

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত