আপডেট :

        জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পারফর্ম বিবেচনা করে বিশ্বকাপ ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে

        জবিতে আন্ত:বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাড মেকিং প্রতিযোগিতা

        মিয়ানমারের আরও ৪০ সীমান্তরক্ষী টেকনাফে

        রাজউকের প্লট-ফ্ল্যাট বরাদ্দ এলো নতুন বিধিমালা

        সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু

        চুক্তিতে যেতে আগ্রহ নন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন

        গণহত্যার প্রতিবাদে চীন বর্জনের ডাক

        রোহিঙ্গা গণহত্যার অভিযোগে মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির আশা

        টানা তাপপ্রবাহের মধ্যে আবহাওয়ায় ব্যপক পরিবর্তন

        হানিফ ফ্লাইওভারের উপরের যানজটকে সহনীয় পর্যায়ে আনার জন্য সমন্বয় সভা

        মালদায় দেবের হেলিকপ্টারে আগুন

        প্যারিসের সায়েন্সেস পো ইউনিভার্সিটি থেকে গাজাপন্থী কিছু শিক্ষার্থীকে সরিয়েছে পুলিশ

        চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা পাকিস্তানের স্যাটেলাইট

        চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা পাকিস্তানের স্যাটেলাইট

        এজলাস কক্ষে এসি স্থাপন সময়ের দাবি

        জিম্বাবুয়ের দেওয়া ১২৫ রানের টার্গেটে ব্যাট করছে বাংলাদেশ

        জিম্বাবুয়ের দেওয়া ১২৫ রানের টার্গেটে ব্যাট করছে বাংলাদেশ

        ট্রেনে গুনতে হবে বাড়তি ভাড়া

        রাজশাহীর গোদাগাড়ির ছেলে রাফায়েল টুডু ১২ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা

        রাজশাহীর গোদাগাড়ির ছেলে রাফায়েল টুডু ১২ গোল করে সর্বোচ্চ গোলদাতা

বিয়ের আগে কী কী মানসিক প্রস্তুতি জরুরি?

বিয়ের আগে কী কী মানসিক প্রস্তুতি জরুরি?

বিয়ে মানেই নতুন জীবন, নতুন সম্পর্ক। নতুন জীবনকে ঘিরে যেমন থাকে অনাবিল স্বপ্নের হাতছানি, তেমনি কাজ করে নানা রকম শঙ্কা। দেখা যায় বিয়ের অনুষ্ঠান আয়োজন নিয়ে বিভিন্ন প্রস্তুতি থাকলেও বর-কনের মানসিক প্রস্তুতির বিষয়টি অনেকেই ভুলে যান। ভবিষ্যৎ জীবনের ভীতি কাটিয়ে ওঠার জন্য বর-কনে উভয়ের প্রয়োজন মানসিকভাবে প্রস্তুত হওয়া।

১. ছেলে মেয়ে দুজনকেই নতুন পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে চলার মানসিকতা থাকতে হবে।
২. বিয়ের পর পরিবর্তন আসবেই। সেই পরিবর্তনকে ইতিবাচক মনে করাই ভালো।
৩. বিয়ের আগে বর কনের পারস্পারিক জানাশোনা থাকা চাই। পারিবারিক আয়োজনের বিয়ের ক্ষেত্রে এটি আরও বেশি জরুরি। কারণ পরস্পরকে না জানলে বিয়ে পরবর্তী বোঝাপড়া নিয়ে সংশয় দেখা দিতে পারে।
৪. কেবল বর-কনে নয়, পরিবারের বাকি সদস্যদেরকেও ইতিবাচক মনোভাব রাখতে হবে। নতুন সদস্যকে মেনে নেওয়ার মানসিকতা থাকতে হবে তাদের।
৫. বিয়ের পর উভয় পরিবারই নতুন সদস্যদের কাছ থেকে দায়িত্বপূর্ণ আচরণ আশা করে, মনে রাখতে হবে এটা।
৬. বিয়ে পরবর্তী ভীতি একজন মেয়ের বেশি থাকে। কারণ তাকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় যেতে হয়। এ ভীতি কাটানোর জন্য ছেলে ও তার পরিবারকে সহযোগিতাপরায়ণ হতে হবে। মেয়ের কোনও কাজে ভুল হলে সেটা সংশোধন করে দিতে হবে এবং অযথা দোষ ধরা থেকে বিরত থাকতে হবে।
৭. স্বভাবে কোন নেতিবাচক দিক থাকলে বিয়ের আগেই সেটা পরস্পরের সঙ্গে খোলাখুলি আলোচনা করে শুধরে নেওয়া জরুরি। বিয়ের আগে অন্য পরিবারের প্রতিটি সদস্য সম্পর্কে কিছুটা ধারণা নিয়ে নেওয়া প্রয়োজন।
৮. প্রেমের বিয়ের ক্ষেত্রেও চাই মানসিক প্রস্তুতি। কারণ বাস্তবতা সম্পর্কে বোধ না থাকলে সেটা পরবর্তীতে দুঃখের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।
৯. খুব বেশি কল্পনাপ্রবণ হওয়াটা অনুচিত। কারণ দেখা যায় অনেক সময়ই কল্পনা ও বাস্তবতা মেলে না। তখন দেখা দেয় অশান্তি।
১০. বর ও কনে উভয়কেই সম্পর্ক ও দায়িত্ব সম্পর্কে সতর্ক থাকতে হবে।



এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস



শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত