ট্রাম্পের বাণিজ্য চাপের মুখে জাপানের প্রধানমন্ত্রীর কড়া বার্তা
আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসে বিনম্র শ্রদ্ধা জানিয়েছেন সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী সমাজসেবক আব্দুস সামাদ
ছবিঃ এলএবাংলাটাইমস
২১ ফেব্রুয়ারি—আমাদের ভাষার অধিকার আদায়ের গৌরবময় দিন। এই দিনে সালাম, রফিক, বরকত, জব্বারসহ নাম না জানা আরও অনেক শহীদ বুকের তাজা রক্ত ঢেলে মাতৃভাষার মর্যাদা রক্ষা করেছেন। তাঁদের আত্মত্যাগের বিনিময়ে আজ আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলতে পারছি, লিখতে পারছি, গর্ব করতে পারছি।
এই মহান দিনে, সিলেট বিভাগের দক্ষিণ সুরমা উপজেলার সম্ভাব্য চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী, এলএ বাংলা টাইমস-এর প্রধান নির্বাহী, তরুণ সমাজসেবক, মিডিয়া ব্যক্তিত্ব ও যুক্তরাষ্ট্র প্রবাসী কমিউনিটি নেতা আব্দুস সামাদ সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন।
সামাদ শুধু একজন সফল উদ্যোক্তাই নন, বরং মানুষের কল্যাণে নিবেদিত একজন সমাজসেবক। যুক্তরাষ্ট্রে থাকলেও তাঁর মন সবসময় দেশের মানুষের সেবায় নিবদ্ধ। তিনি শিক্ষার প্রসার, দরিদ্রদের সহায়তা, রক্তদান কর্মসূচি ও সমাজের অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়াতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
আব্দুস সামাদ বলেন, '২১ ফেব্রুয়ারির চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়ে আমরা যদি একে অপরের পাশে দাঁড়াই, সমাজকে সামনের দিকে এগিয়ে নিতে কাজ করি, তাহলেই শহীদদের আত্মত্যাগ সার্থক হবে। আসুন, ভাষার জন্য ভালোবাসা দেখাই মানবসেবার মাধ্যমে। শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণ করি আমাদের বীর শহীদদের'।
একটি উন্নত সমাজ গড়তে যুবসমাজের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আব্দুস সামাদ বিশ্বাস করেন, তরুণ প্রজন্মই আগামী দিনের পথপ্রদর্শক। তাই তিনি সবসময় শিক্ষার প্রসারে কাজ করতে চান এবং তরুণদের নেতৃত্ব বিকাশে সহায়তা করতে বদ্ধপরিকর। তার লক্ষ্য হলো দক্ষ, শিক্ষিত ও সমাজসচেতন একটি প্রজন্ম তৈরি করা, যারা দেশ ও জাতির উন্নয়নে অবদান রাখবে।
তিনি আরও বলেন, ‘ভাষা শুধু কথার মাধ্যম নয়, এটি আমাদের পরিচয়, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের প্রতিচ্ছবি। তাই মাতৃভাষার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে আমাদের নিজেদের উন্নতির পাশাপাশি দেশ ও জাতির কল্যাণে কাজ করতে হবে। সবাইকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের শুভেচ্ছা ও শ্রদ্ধা জানাই। আসুন, ভাষা শহীদদের স্বপ্নের সমাজ গড়ার লক্ষ্যে একসঙ্গে এগিয়ে যাই।’
২০২৪ সালের উপজেলা নির্বাচনে দক্ষিণ সুরমা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করার লক্ষ্যে আব্দুস সামাদ এলাকায় ব্যাপক প্রচার প্রচারণা, মিছিল, মিটিং ও ব্যাপক শোডাউন করেন। পরবর্তীতে তার আত্মীয় দক্ষিণ সুরমা উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বদরুল আলমকে সমর্থন জানিয়ে নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ান।
বদরুল আলম পরবর্তীতে নির্বাচনে জয়লাভ করেন ও আব্দুস সামাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন। তবে বর্তমান তত্ত্বাবধায়ক সরকার সকল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানদের অপসারণ করেছে।
এলএবাংলাটাইমস/ওএম
শেয়ার করুন