আপডেট :

        ভারতের গ্যাংস্টার রাজনীতিবিদ মুখতারের মৃত্যু

        প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাবের উদ্যোগে আলোচনা ও ইফতার

        ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

        রাফাহ অভিযানের প্রস্তুতি ইসরায়েলিদের

        চারুপাঠের চিত্রাঙ্কন কর্মশালা অনুষ্ঠিত

        চীনা উদ্যোক্তাদের বস্ত্র-পাট খাতে বিনিয়োগের আহ্বান পাটমন্ত্রীর

        এফটিএক্স প্রতিষ্ঠাতার ২৫ বছরের কারাদণ্ড

        পুলিশের পক্ষ থেকে ইফতার সামগ্রী বিতরণ

        বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা চান ওবায়দুল কাদের

        ওসমানীনগরে বদর দিবস পালিত

        বাংলাদেশের কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান

        ট্রেনের টিকেটসহ কালোবাজারি গ্রেপ্তার

        ৪ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়ার সম্ভাবনা

        প্রকাশ পেল তুফান সিনেমার ফার্স্টলুক

        নিউইয়র্কে রাস্তায় আচমকা নারীদের ঘুষি মারছে অজ্ঞাতরা

        যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

        পাপারাজ্জিকে ঘুষি: টেলর সুইফটের বাবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ

        দশ বছরে ৬৪ হাজার অভিবাসীর মৃত্যু, সাগরেই ৩৬ হাজার

        বাল্টিমোরে সেতুধসে দুর্ঘটনাকবলিত জাহাজের সব ক্রু ভারতীয়

        কে হচ্ছেন নতুন বন্ড

ট্রাম্পের ভিসা নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে ফেসবুক, মাইক্রোসফট, আমাজন

ট্রাম্পের ভিসা নিষেধাজ্ঞার বিরুদ্ধে ফেসবুক, মাইক্রোসফট, আমাজন

এলএ বাংলা টাইমস

ট্রাম্পের এইচ ওয়ান বি ভিসা নিষেধাজ্ঞাকে চ্যালেঞ্জ করে আদালতে মামলা দায়ের করেছে মাইক্রোসফট, ফেসবুক, আমাজনসহ ৫০টিরও বেশি প্রযুক্তি সংস্থা। সোমবার ক্যালিফোর্নিয়ার একটি আদালতে সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে এই চ্যালেঞ্জ করে মামলা দায়ের করা হয়।


সংস্থাগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়, ভিসার এই নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসাকে ক্ষতিগ্রস্ত করবে। এই মামলায় বাদী হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের চেম্বার অব কমার্সসহ আরও বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানও রয়েছে।  

গত জুনে ট্রাম্প প্রশাসন ঘোষণায় ২০২০ সালের শেষ পর্যন্ত সকল এইচ ওয়ান বি ও জে ওয়ান ভিসা প্রত্যাহার করে। যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের চাকরির বাজারের সুরক্ষার উদ্দেশ্যে ট্রাম্প এই সিদ্ধান্ত নেন।

এই নিষেধাজ্ঞার ফলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয় ভারতীয় কর্মীরা। যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় কর্মীদের একটি বড় অংশই প্রযুক্তিখাতে নিয়োজিত। ফলে প্রযুক্তিসংস্থাগুলোও এই সিদ্ধান্তের ফলে বিপাকে পড়ে। 

তবে ভিসা প্রত্যাহারের ফলে যুক্তরাষ্ট্রের চাকরির বাজার উলটো ক্ষতিগ্রস্ত হবার সম্ভাবনা রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। দক্ষ কর্মীদের অন্য থেকে দেশে আনতে না পারলে কোম্পানীগুলো অন্য দেশেই তাদের অফিসগুলোতে আরও বেশি স্থানীয় কর্মী নিয়োগ দিতে পারে। সেক্ষেত্রে তা নেচিবাচক প্রভাব ফেলবে যুক্তরাষ্ট্রের চাকরির বাজারে। 

জুনে নিষেধাজ্ঞা আরোপের পর এখন পর্যন্ত এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করে অনেকগুলো ফাইল আদালতে জমা দিয়েছে বিভিন্ন কোম্পানি, কিন্তু ট্রাম্প সরকারের সিদ্ধান্ত তাতে পরিবর্তিত হয়নি। তাই ফেসবুক, মাইক্রোসফটের মতো বড় প্রতিষ্ঠানের চ্যালেঞ্জও ট্রাম্পের নীতিতে কোনো পরিবর্তন আনতে পারবে কিনা তা বলা যাচ্ছে না।  







এলএ বাংলা টাইমস/এমকে

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত