আপডেট :

        উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ থেকে বিরত বেশিরভাগ রাজনৈতিক দল

        মানবাধিকারের উল্লেখযোগ্য উন্নতি

        প্রচণ্ড এই গরম থেকে মুক্তি পেতে বৃষ্টির জন্য বিভিন্ন জায়গায় নামাজ পড়ে দোয়া

        যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফিলিস্তিনপন্থি বিক্ষোভ, শতাধিক শিক্ষার্থী গ্রেফতার

        এফডিসিতে মারামারি: যৌথ বৈঠকে যে সিদ্ধান্ত হলো

        মার্কিন বিমান আটকে দিলো ‘যুদ্ধবিরোধী’ কুমির!

        চিতাবাঘের আক্রমণে আহত জিম্বাবুয়ের সাবেক ক্রিকেটার হুইটাল

        যুক্তরাষ্ট্রে গরুর দুধেও বার্ড ফ্লু শনাক্ত

        পবিত্র হজ পালনের অনুমতি দেওয়া শুরু করেছে সৌদি আরব

        গোপনে ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র

        পার্লামেন্টে জুতা চুরি, খালি পায়ে ঘরে ফিরলেন পাকিস্তানের এমপিরা

        অনির্দিষ্টকালের জন্য চুয়েট বন্ধ ঘোষণা

        কুড়িগ্রামে হিটস্ট্রোকে মৃত্যু

        চীন সফর করেছেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিংকেন

        দেশে একদিনের ব্যবধানে সোনার দাম আরও কিছুটা কমানো হয়েছে

        ২৮ এপ্রিল থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার প্রস্তুতি চলছে

        ইউক্রেনে গোপনে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র দিলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র

        আবহাওয়া বিবেচনায় খোলা হতে পারে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান

        ‘ব্ল্যাক’ ফিরে যাচ্ছে পুরনো লাইনআপে!

        অনাবৃষ্টি থেকে মুক্তি কামনায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে ইসতিসকার নামাজ

বাংলাদেশ ইচ্ছা করেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বন্ধ রেখেছে : মিয়ানমার

বাংলাদেশ ইচ্ছা করেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বন্ধ রেখেছে : মিয়ানমার

বাংলাদেশের বিরুদ্ধে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের অসহযোগিতার অভিযোগ এনেছে মিয়ানমার। দেশটি দাবি করেছে, বাংলাদেশ ইচ্ছা করেই রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন বন্ধ রেখেছে।

মঙ্গলবার নেইপিডোতে মিয়ানমারের রাষ্ট্রপতির কার্যালয়ের মুখপাত্র জাও হাওটে স্থানীয় সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে এ অভিযোগ আনেন। তিনি কক্সবাজারের উদ্বাস্তু শিবিরে বসবাসরত রাখাইন রাজ্যের সাত লাখেরও বেশি শরণার্থী প্রত্যাবাসনের জন্য দ্বিপক্ষীয় চুক্তি মেনে চলতে বাংলাদেশের প্রতি আহ্বান জানান।

জাও হাওটে বলেন, বাংলাদেশ সহযোগিতা না করা পর্যন্ত এ সমস্যা অব্যাহত থাকবে। ১৯৯৩ সালেও একই ধরনের সমস্যা দেখা দিয়েছিল। তবে বাংলাদেশের সহযোগিতার কারণে সেই সময়ে সফলভাবে প্রত্যাবাসন হয়েছিল।

তিনি বলেন, কক্সবাজারে অবস্থিত উদ্বাস্তু শিবিরগুলোতে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সদস্যরা অনুপ্রবেশ করেছে। সেখানে মাদকের ব্যবহার ব্যাপকহারে বেড়ে চলছে। আরসার কর্মীরা কেবল তাদের নিজস্ব লোককে আন্তর্জাতিক সহায়তা সংস্থার প্রতিনিধিদের সাথে দেখা করার অনুমতি দেয়। তিনি বলেন, উত্তর রাখাইনে যেসব শরণার্থী তাদের গ্রামে ফিরে যেতে চান তারা ভয় পাচ্ছেন। কেননা তারা ফিরে যাওয়ার চেষ্টা করলে আরসা তাদের পরিবারের ক্ষতি করার হুমকি দেয়। যারা রাখাইনে ফিরে আসতে চান তাদের গোপনে এটি করতে হবে।

বাংলাদেশ সহযোগিতা না করলে কক্সবাজারের শরণার্থী শিবিরগুলিতে মানবিক সঙ্কট আরো বাড়বে উল্লেখ করে মুখপাত্র বলেন, এর দায় পুরোপুরি বাংলাদেশকে নিতে হবে। মিয়ানমার অনেক আগে থেকে প্রত্যাবাসনের প্রস্তুতি নিয়ে রেখেছে। প্রত্যাবাসনে বিলম্বের কারণে শরণার্থীদের জীবনযাত্রার মান আরো খারাপ হচ্ছে। শিশু এবং প্রবীণরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

এ পর্যন্ত ৪১৫ জন শরণার্থী স্বেচ্ছায় মিয়ানমারে ফিরে গেছে উল্লেখ করে হাওটে বলেন, চীন ও জাতিসঙ্ঘের সহায়তায় প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া শুরু করা যাবে বলে মিয়ানমার আশাবাদী।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত