আপডেট :

        সিকৃবিতে পাঠ্যক্রম অভিযোজন প্রশিক্ষণ

        জাতির পিতার আদর্শে নিজেদের গড়ে তুলতে হবে: গণপূর্তমন্ত্রী

        ভারতের গ্যাংস্টার রাজনীতিবিদ মুখতারের মৃত্যু

        প্যারিস-বাংলা প্রেসক্লাবের উদ্যোগে আলোচনা ও ইফতার

        ইন্টার্ন চিকিৎসকদের কর্মবিরতি প্রত্যাহার

        রাফাহ অভিযানের প্রস্তুতি ইসরায়েলিদের

        চারুপাঠের চিত্রাঙ্কন কর্মশালা অনুষ্ঠিত

        চীনা উদ্যোক্তাদের বস্ত্র-পাট খাতে বিনিয়োগের আহ্বান পাটমন্ত্রীর

        এফটিএক্স প্রতিষ্ঠাতার ২৫ বছরের কারাদণ্ড

        পুলিশের পক্ষ থেকে ইফতার সামগ্রী বিতরণ

        বিএনপির নিগৃহীত নেতাকর্মীদের তালিকা চান ওবায়দুল কাদের

        ওসমানীনগরে বদর দিবস পালিত

        বাংলাদেশের কারাবন্দী পোশাক শ্রমিকদের মুক্তির আহ্বান

        ট্রেনের টিকেটসহ কালোবাজারি গ্রেপ্তার

        ৪ বিভাগে ঝোড়ো হাওয়ার সম্ভাবনা

        প্রকাশ পেল তুফান সিনেমার ফার্স্টলুক

        নিউইয়র্কে রাস্তায় আচমকা নারীদের ঘুষি মারছে অজ্ঞাতরা

        যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

        পাপারাজ্জিকে ঘুষি: টেলর সুইফটের বাবার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়নি পুলিশ

        দশ বছরে ৬৪ হাজার অভিবাসীর মৃত্যু, সাগরেই ৩৬ হাজার

এপ্রিলের পর আবারো সর্বোচ্চ মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রে

এপ্রিলের পর আবারো সর্বোচ্চ মৃত্যু যুক্তরাষ্ট্রে

ছবি: এলএবাংলাটাইমস

যুক্তরাষ্ট্রে করোনাভাইরাস পরিস্থিতি ক্রমেই ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। দেশে এপ্রিলের পর করোনায় আবারো সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড হয়েছে।

জনস হপকিন্স ইউনিভার্সিটির তথ্য মতে, যুক্তরাষ্ট্রে মঙ্গলবার (১ ডিসেম্বর) ২ হাজার ৫৯৭ জন করোনায় মারা গেছেন। এখন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে এটিই একদিনে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যুর রেকর্ড।

এর আগে গত এপ্রিলে একদিনে সর্বোচ্চ মারা যায় ২ হাজার ৬০৩ জন। এখন পর্যন্ত দেশটিতে করোনায় মারা গেছে ২ লাখ ৭০ হাজার ৬৪২ জন। আর মোট আক্রান্ত হয়েছে ১ কোটি ৩০ লাখের বেশি বাসিন্দা।

এছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় প্রতিটি রাজ্যেই হাসপাতালে রোগী ভর্তির সংখ্যা বেড়েছে৷ তাই স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা বলছেন, দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা আরো বাড়বে।

বিশেষজ্ঞর বলছেন, ডিসেম্বরে যদি বাসিন্দারা মাস্ক ব্যবহারে গুরুত্ব না দেয় ও কোনো নতুন নীতিমালা জারি করা না হয়, তবে মৃতের সংখ্যা নভেম্বর মাসের থেকে দ্বিগুণ হবে। ফলে বছর শেষে মৃতের সংখ্যা মোট দাঁড়াবে ৩ লাখ ৩৬ হাজার এ।

দুই টিকা তৈরিকারক প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যে ইউএস ফুড এন্ড ড্রাগ এডমিনিস্ট্রেশনে অনুমোদনের জন্য আবেদন করেছে৷ খুব শীঘ্রই টিকাদান কার্যক্রম শুরু হবে। তবে টিকার ডোজের পরিমাণ সীমিত থাকায় দেশের সকল মানুষকে টিকার আওতায় আনতে ২০২১ সালের শেষ পর্যন্ত সময় লাগবে।

এলএবাংলাটাইমস/ওএম

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত