আপডেট :

        জুয়ার বিজ্ঞাপন প্রচারে রোববার থেকে সাইট ব্লক

        নিউইয়র্কে সিলেটিদের প্রতিবাদ: উন্নয়ন বঞ্চনায় ক্ষোভ

        নিউইয়র্কে ডমেস্টিক সহিংসতা রোধে নতুন বিশেষ ইউনিট

        জুলাই সনদ সই শেষ, বাস্তবায়ন পদ্ধতি এখনও অনিশ্চিত

        ‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক মাইলফলক: ইইউ

        জুলাই সনদ স্বাক্ষরের আগে সং ঘ র্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মা ম লা

        দেড় মাস পর আবার খুলছে সুপ্রিম কোর্ট

        ২৫ আনসার সদস্য আহত, ১০ জন সিএমএইচে ভর্তি

        রাজনাথ সিংয়ের হুঁশিয়ারি: ব্রহ্মস ক্ষেপণাস্ত্রের নাগালে পাকিস্তান

        সালমার তিন বিয়ে ও বিতর্ক: ফিরে দেখা জীবনের গল্প

        চায়ের দোকান থেকে বলিউড: ওম পুরির সিনেমার মতো জীবন

        বলিউড অভিনেত্রীর গর্ভপাতের পর কঠিন অভিজ্ঞতার বর্ণনা

        হোপের দাপটে বাংলাদেশের জয়ের আশা ঝুঁকিতে

        রিশাদের দাপটে বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানো জয়

        বর্ধিত মাশুল স্থগিতে ব্যবসায়ীদের আন্দোলন, ৭ দিনের আল্টিমেটাম

        পিআর নিয়ে টালবাহানা সহ্য করবে না জনগণ: চরমোনাই পীর

        গাজার যুদ্ধবিরতি নেতানিয়াহুর জন্য ৬টি বড় বিপদ ডেকে আনল

        পাকিস্তান-আফগানিস্তানে ৪৮ ঘণ্টার নতুন যুদ্ধবিরতি ঘোষণা

        নাশকতার প্রমাণ পেলে কঠোর ব্যবস্থা: সরকার

        বিমানবন্দর দ্রুত চালুর প্রতিশ্রুতি দিলেন উপদেষ্টা

যুক্তরাজ্যে ধর্ষণের দায়ে বাংলাদেশির ১০ বছরের জেল

যুক্তরাজ্যে ধর্ষণের দায়ে বাংলাদেশির ১০ বছরের জেল

যুক্তরাজ্যে মদ্যপ নারীকে ধর্ষণের দায়ে মোহাম্মদ মিয়া (৩৮) নামে এক বাংলাদেশিকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন দেশটির একটি আদালত। শুক্রবার (১৮ জানুয়ারি) কার্লিসেল ক্রাউন কোর্ট এ রায় দেন।

জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৪ ডিসেম্বর বড়দিনের আগের রাতে ইংল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলীয় কার্লিসেল শহরে এক নারী গণধর্ষণের শিকার হন। এ ঘটনায় কবির হোসেন (৪১) নামে অপর এক বাংলাদেশি আগেই সাজা পেয়েছিলেন।

আদালতের বিচারক জেমস এডকিন বলেন, মোহাম্মদ মিয়াকে সেক্স অফেন্ডার্স রেজিস্ট্রারে আজীবনের জন্য অর্ন্তভুক্ত করা হবে। একজন নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় দোষীদের অবশ্যই শাস্তি পেতে হবে।

এদিকে আদালতে আসামিপক্ষের আইনজীবী পল টেডলি দাবি করেন, অভিযোগকারী নারী ওই রাতে মদ্যপ অবস্থায় ও নিয়ন্ত্রণহীন অবস্থায় ছিলেন।

গত ৫ নভেম্বর মোহাম্মদ মিয়াকে গ্রেফতার করে পুলিশ। তার গ্রামের বাড়ি সিলেটে। তিনি একসময় স্থানীয় একটি ইন্ডিয়ান টেইকওয়েতে কাজ করতেন।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত