আপডেট :

        প্রাইজবন্ডে প্রথম পুরস্কার

        পাউবোর ৩৭০ বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন

        সিলেট বিভাগের বেশিরভাগ জায়গায় বিদ্যুৎহীন

        সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা সন্ধ্যায়

        সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা সন্ধ্যায়

        ভিসা অব্যাহতি ও বাণিজ্য সম্প্রসারণ

        সুন্দরবনে সন্ধ্যায়ও বিক্ষিপ্তভাবে অর্ধশতাধিক স্থানে আগুন জ্বলতে দেখা যায়

        সুন্দরবনে সন্ধ্যায়ও বিক্ষিপ্তভাবে অর্ধশতাধিক স্থানে আগুন জ্বলতে দেখা যায়

        উচ্চশিক্ষাকে ডিজিটালাইজেশনে আওতায় আনার সিদ্ধান্ত

        কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ওপরে ড্রোন, পাহারায় পুলিশ’

        বাংলাদেশের গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয় বরং উন্মুক্ত

        বাংলাদেশের গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয় বরং উন্মুক্ত

        দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছয় দিন ধরে হতে পারে ঝড়-বৃষ্টি

        দীর্ঘ সময় পর ঢাকা-জয়দেবপুরে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

        জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পারফর্ম বিবেচনা করে বিশ্বকাপ ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে

        জবিতে আন্ত:বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাড মেকিং প্রতিযোগিতা

        মিয়ানমারের আরও ৪০ সীমান্তরক্ষী টেকনাফে

        রাজউকের প্লট-ফ্ল্যাট বরাদ্দ এলো নতুন বিধিমালা

        সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু

        চুক্তিতে যেতে আগ্রহ নন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন

বিচারপতি জয়নুল আবেদীনের তথ্য চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি

বিচারপতি জয়নুল আবেদীনের তথ্য চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে চিঠি

২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিশনের প্রধান বিচারপতি জয়নুল আবেদীনের অর্থপাচারের তথ্য চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে এমএলএআর (মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট) পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

মঙ্গলবার দুপুরে দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সংস্থাটির চেয়ারম্যান ইকবাল মাহমুদ এ তথ্য জানান।

তিনি বলেন, বিচারপতি জয়নুল আবেদীনের অর্থপাচারের তথ্য চেয়ে যুক্তরাষ্ট্রে এমএলএআর পাঠানো হয়েছে। এখনো তথ্য আসেনি। তবে তদন্ত পর্যায়ে অগ্রগতি রয়েছে।

বিচারপতি মো. জয়নুল আবেদীনের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জন ও অর্থপাচারের অভিযোগ রয়েছে।

২০১০ সালের ১৮ জুলাই সম্পদের হিসাব চেয়ে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের প্রাক্তন বিচারপতি মো. জয়নুল আবেদীনকে নোটিশ দেয় দুদক। পরে দুদকের দেওয়া নোটিশের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে তিনি একই সালের ২৫ জুলাই হাইকোর্টে একটি রিট আবেদন করেছিলেন। যে রিটটি উত্থাপিত হয়নি মর্মে খারিজ হয়ে যায়।পরে ২০১০ সালের ২৫ অক্টোবর তাকে আরো একটি নোটিশ দেয় দুদক। ওই বছরের ৩ নভেম্বর তিনি এ বিষয়ে তথ্য জমা দেন। দীর্ঘ দিন পরে ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে তার কাছে ব্যাখ্যা চায় দুদক। পরে তিনি ব্যাখ্যা দেন। এরপর ওই বছরের জুনে একটি পত্রিকায় ওই বিচারপতির বিষয়ে সংবাদ প্রকাশিত হয়। পরবর্তীতে গ্রেপ্তার ও হয়রানির আশঙ্কা থেকে তিনি হাইকোর্টে জামিন আবেদন করেন।

২০১৭ সালের ১০ জুলাই হাইকোর্ট তাকে এ অভিযোগের তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত জামিন দেন এবং রুল জারি করেন।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত