আপডেট :

        প্রাইজবন্ডে প্রথম পুরস্কার

        পাউবোর ৩৭০ বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন

        সিলেট বিভাগের বেশিরভাগ জায়গায় বিদ্যুৎহীন

        সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা সন্ধ্যায়

        সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ডের সভা সন্ধ্যায়

        ভিসা অব্যাহতি ও বাণিজ্য সম্প্রসারণ

        সুন্দরবনে সন্ধ্যায়ও বিক্ষিপ্তভাবে অর্ধশতাধিক স্থানে আগুন জ্বলতে দেখা যায়

        সুন্দরবনে সন্ধ্যায়ও বিক্ষিপ্তভাবে অর্ধশতাধিক স্থানে আগুন জ্বলতে দেখা যায়

        উচ্চশিক্ষাকে ডিজিটালাইজেশনে আওতায় আনার সিদ্ধান্ত

        কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘ওপরে ড্রোন, পাহারায় পুলিশ’

        বাংলাদেশের গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয় বরং উন্মুক্ত

        বাংলাদেশের গণমাধ্যম শুধু মুক্ত নয় বরং উন্মুক্ত

        দেশের বিভিন্ন প্রান্তে ছয় দিন ধরে হতে পারে ঝড়-বৃষ্টি

        দীর্ঘ সময় পর ঢাকা-জয়দেবপুরে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

        জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পারফর্ম বিবেচনা করে বিশ্বকাপ ভুল সিদ্ধান্ত হতে পারে

        জবিতে আন্ত:বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাড মেকিং প্রতিযোগিতা

        মিয়ানমারের আরও ৪০ সীমান্তরক্ষী টেকনাফে

        রাজউকের প্লট-ফ্ল্যাট বরাদ্দ এলো নতুন বিধিমালা

        সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম শুরু

        চুক্তিতে যেতে আগ্রহ নন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন

‘জাবির অর্থ কেলেঙ্কারি ফাঁসকারী ছাত্রলীগ নেতারা হুমকির সম্মুখীন’

‘জাবির অর্থ কেলেঙ্কারি ফাঁসকারী ছাত্রলীগ নেতারা হুমকির সম্মুখীন’

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ঈদ সালামি’র নামে অধিকতর উন্নয়ন প্রকল্পের এক কোটি টাকা শাখা ছাত্রলীগ নেতাদের ভাগ করে দেয়ার বিষয়টি ফাঁস করে বিপাকে পড়েছেন ছাত্রলীগ নেতারা। টাকা ভাগাভাগি নিয়ে প্রশাসনের বিরুদ্ধে কথা বলায় শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক সাদ্দাম হোসেনকে মুঠোফোনে হুমকি দেয়া হয়েছে। তিনিসহ নিয়ামুল হোসেন তাজ ও শামীম মোল্লার মুঠোফোনের যোগাযোগ ব্যবস্থাও বন্ধ করে দেয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার রাত সাড়ে নয়টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলে এক সংবাদ সম্মেলনে সাদ্দাম হোসেন এসব কথা জানান।

সাদ্দাম হোসেন বলেন, ‘আজ আমাকে একটি অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন করে কে বা কারা ক্যাম্পাস থেকে চলে যাওয়ার হুমকি দেয়। তা নাহলে খারাপ কিছু হয়ে যেতে পারে বলেও জানানো হয়। এমন পরিস্থিতিতে আমি নিরাপত্তাহীনতায় আছি।’

এছাড়া মুঠোফোনের যোগাযোগ ব্যবস্থাও বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বলে জানান তিনি।

এদিকে উপাচার্যবিরোধী বিশ্ববিদ্যালয়ের একাধিক শিক্ষকও একই ধরনের অভিযোগ করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনজন শিক্ষক তাদের মুঠোফোনের যোগাযোগ ব্যবস্থা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন।

অভিযোগকারী শিক্ষকরা হলেন- বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক আমির হোসেন, সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. শরীফ এনামুল কবির এবং আন্দোলনের সাথে সংশ্লিষ্ট নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক অধ্যাপক সাঈদ ফেরদৌস।

এছাড়া অর্থ কেলেঙ্কারি ফাঁস করা শাখা ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি ও শহীদ রফিক-জব্বার হলের আবাসিক শিক্ষার্থী হামজা রহমান অন্তরের রুমে অন্য তালা লাগিয়ে দেয়া হয়েছে।

হামজা সভাপতি গ্রুপের দিকে অভিযোগ তুলে বলেন, ‘রাতে এসে দেখি- আমার রুমের তালা ভেঙে অন্য তালা লাগিয়ে দেয়া হয়েছে এবং রুমের কিছু জিনিসপত্র পাওয়া যাচ্ছে না। এমন অবস্থায় তিনি নিরাপত্তহীনতায় রয়েছেন বলেও জানান।’

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হলের প্রাধ্যক্ষ আবদুল্লাহ হেল কাফী বলেন, ‘যারা নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছে তাদের নিরাপত্তা হল প্রশাসন নিশ্চিত করবে।’

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর আ স ম ফিরোজ উল হাসান বলেন, ‘যারা বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন শুধু তাদেরই নিরাপত্তা দিবে। কিন্তু যারা বর্তমান শিক্ষার্থী না, তাদের নিরাপত্তার দায়িত্ব প্রশাসনের না। আর হামজা রহমান অন্তরের বিষয়টি হল প্রাধ্যক্ষ দেখছেন।’

তবে শিক্ষার্থী না থেকে কীভাবে হলে অবস্থান করেন- এমন প্রশ্নের উত্তর এড়িয়ে যান তিনি।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত