আপডেট :

        ছোট ছোট কিছু পদক্ষেপে সহজেই হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি এড়ানো সম্ভব

        একুশে পদকপ্রাপ্ত শিক্ষাবিদ অধ্যক্ষ ড. প্রণব কুমার বড়ুয়া শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন

        অতিরিক্ত গরমের কারণে অসুস্থ হয়ে মারা গেলেন আব্দুস সালাম

        ওষুধের দাম বাড়ানো রোধে পদক্ষেপ নেওয়ার নির্দেশ

        দেশে ফিরলেন প্রধানমন্ত্রী

        হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আনা ভারতীয় আলু তীব্র গরমে পচে নষ্ট হয়ে যাচ্ছে

        ইসরায়েল বিরোধী বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে আমেরিকার ৪০টিরও বেশি বিশ্ববিদ্যালয়

        সোমবার চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের দু'এক জায়গায় বৃষ্টির আভাস

        ইসলাম ধর্মকে কটূক্তি করার অভিযোগের পর সঞ্জয় রক্ষিত আটক

        গ্রেপ্তার হয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের গ্রিন পার্টির প্রেসিডেন্ট প্রার্থী জিল স্টেইন

        পাঁচ জেলার সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে

        নিউ ইয়র্কে বন্দুকধারীর গুলিতে ২ বাংলাদেশির মৃত্যু

        কিছু জেলার স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা আগামীকাল বন্ধ

        লাউয়াছড়ায় শতাধিক গাছ বিধ্বস্ত

        শহীদ লেফটেন্যান্ট শেখ জামালের ৭১তম জন্মদিন উপলক্ষে শ্রদ্ধা নিবেদন

        কোনো জেলা তাপমাত্রা যদি ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে উঠে, সেখানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হবে

        কোনো জেলা তাপমাত্রা যদি ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের উপরে উঠে, সেখানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখতে হবে

        পদ্মা সেতুতে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা টোল আদায়ের মাইলফলক অর্জন

        প্রচণ্ড গরমে মৃত্যু হলো স্কুল শিক্ষকের

        মে মাস থেকে ইথিওপিয়ান এয়ারলাইন্স ও এয়ার চায়না বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম শুরু করবে

শিশু বিকাশের সহায়ক পরিবেশ তালিকায় বাংলাদেশ ১৪৩ তম

শিশু বিকাশের সহায়ক পরিবেশ তালিকায় বাংলাদেশ ১৪৩ তম


পরিবেশের অবক্ষয়, জলবায়ু পরিবর্তন ও শোষণমূলক বাজার ব্যবস্থার কারণে বিশ্বের প্রত্যেকটি দেশ শিশুদের স্বাস্থ্য ও ভবিষ্যৎ সুরক্ষা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা, জাতিসংঘের শিশু তহবিল ইউনিসেফ ও ল্যাঞ্চেট কমিশনের যৌথ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। শিক্ষা, পুষ্টি ও শিশু মৃত্যুহারের মতো বিষয়গুলোর ওপর আলোকপাত করে প্রতিবেদনে ১৮০ দেশের ক্রম তৈরি করা হয়েছে।

শিশু বিকাশের সহায়ক পরিবেশের দিক থেকে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৩, পাকিস্তান ১৪০ ও ভারত ১৩১ তম অবস্থানে রয়েছে। তালিকায় সবচেয়ে ভালো অবস্থানে রয়েছে নরওয়ে, দক্ষিণ কোরিয়া, নেদারল্যান্ডস, ফ্রান্স ও আয়ারল্যান্ড।  একেবারে নিচের দিক থেকে শীর্ষে অর্থাৎ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থানে রয়েছে মধ্য আফ্রিকা প্রজাতন্ত্র, চাদ, সোমালিয়া, নাইজার ও মালি।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২০ বছরে টিকে থাকা, পুষ্টি ও শিক্ষাক্ষেত্রে নাটকীয় উন্নয়ন ঘটলেও ‘আজ শিশুরা অনিশ্চিত ভবিষ্যতের মুখে। প্রত্যেকটি শিশুর ‘অস্তিত্ব হুমকির মুখে’।

এতে বলা হয়েছে, ‘২০১৫ সালে বিশ্বের দেশগুলো টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রায় একমত হয়েছিল। প্রায় পাঁচ বছর পর লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কিছু দেশ অনেক বেশি উন্নয়ন করেছে। জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশগত অবক্ষয়, অভিবাসী জনগোষ্ঠী, সংঘাত, ব্যাপক বৈষম্য এবং দানবীয় বাণিজ্য চর্চা  প্রত্যেকটি দেশে শিশুদের স্বাস্থ্য ও ভবিষ্যতকে হুমকির মুখে ফেলেছে।’

দানবীয় বাণিজ্য চর্চার মধ্যে রয়েছে শিশুদের আকৃষ্টকারী ফাস্ট ফুড ও চিনিজাত পানীয়ের বাজারজাত। এগুলো শিশু স্থূলতার হার ১১ গুণ বাড়িয়েছে। এই হিসেবে ১৯৭৫ সালে যেখানে স্থূল শিশুর সংখ্যা ছিল এক কোটি ১০ লাখ সেখানে ২০১৬ সালে এটি ১২ কোটি ৪০ লাখে দাঁড়িয়েছে।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত