এদের চিনে রাখুন, ধরিয়ে দিন- ছবিটি শেয়ার করুন
ছবিটি শেয়ার করুন, এদের চিনে রাখুন,
ধরিয়ে দিন- এই হায়েনা গুলো সেদিন আমাদের মা-বোন-বউ-মেয়ে দের কাপড় ছিঁড়ে তাদের শরীরনিয়ে উন্মত্ত লীলায় মেতেছিলো। এইজারজ সন্তান গুলোই সেদিন তাদেরহাতের, আঙ্গুলের, নখের এমনকি কামড়দিয়ে দাঁতের দাগ বসিয়েছিল তাদেরইমায়ের শরীরে, আপনার বোনের শরীরে,আমার মেয়ের শরীরে। এরা পিশাচ। এদেরচিনে রাখুন। এই ছবি প্রতিদিন শেয়ারকরুন। ইতোমদ্ধেই আমরা আরও অনেক ছবিআমাদের ফেসবুক পেইজে শেয়ার করেছি।সেগুলোও শেয়ার করুন। আমরা আগেইবলেছি, এদের শাস্তি নিশ্চিত না করাপর্যন্ত আমরা থামবো না। আপনাদের পাশেনিয়ে এগোতে চাই।অনেক মহল এরই মধ্যে এ ঘটনা কে ধামাচাপা দেয়ার চেস্টায় লিপ্ত হয়েছে।প্রত্যক্ষদর্শীরা বলছে কি জঘন্য তম কাজসেদিন অরা করেছিলো। অথচ পুলিশ বলছেতারা নাকি বিবস্ত্র করার কোন আলামতপায়নি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিবলছেন অপরাধীদের ছবি যেন প্রকাশ করানা হয়। ঘটনার দিন পাঁচ জনকে ধরেপুলিশে সোপর্দ করা হলেও কিছুক্ষণমেহমানদারি করে তাদের ছেরে দেয়াহয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এসবই কিন্তুএ ঘটনা কে ধামা চাপা দেয়ার আলামত।অপরাধীরা যেই হোক না কেন, যে দলেরইহোক না কেন, তাদের কিছুতেই ছেড়ে দেয়াযাবে না। এ অপরাধের ক্ষমা হয় না। এঘটনা ভুলে থাকা যায় না। আমরা সবসময়পরিবার অন্তত এর যথোপযুক্ত বিচার হওয়াচাই।মিডিয়া নাকি ঘটনা টা পিক করে নাই!আবার কোন কোন মিডিয়া এ ঘটনা কেমৌলবাদীদের মোড়কে মোড়ানোর চেষ্টায়ওলিপ্ত হয়েছে। যে যাই বলুক না কেন,অপরাধীদের ধরে তাদের যথোপযুক্ত শাস্তিনিশ্চিত না করে আমরা থামবোনা।
শেয়ার করুন