আপডেট :

        ফিরছে নিহত আট বাংলাদেশির কফিনবন্দি লাশ

        বন্যহাতির আক্রমণে কিশোরের মৃত্যু হলো

        চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় গুয়াংডং প্রদেশে একটি মহাসড়কের অংশ ধস

        চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় গুয়াংডং প্রদেশে একটি মহাসড়কের অংশ ধস

        আদালতে হাজির হবেন ইউনূসসহ সকল আসামি

        রাজবাড়ীতে ট্রেন চলাচল বন্ধ

        ডিজাব’র নতুন সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক

        দেশের শাসন কাঠামোর সব জায়গায় শ্রমিকদের অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করার দাবি

        সাঁথিয়ায় ইউপি চেয়ারম্যানের কারাদণ্ড

        সংবাদপত্র ও টেলিভিশনে অবিলম্বে ১০ম ওয়েজবোর্ড গঠন

        ঘুমের যত্নে প্রাকৃতিক উপায়

        গাড়িতে অযাচিত স্টিকার ব্যবহার

        অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে চেয়ারম্যানসহ ৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

        উত্তর-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোতে বন্যার সম্ভাবনা

        বর্তমান সরকার শ্রমিকদের জন্য যা করেছে, অন্য কেউ করেনি

        ২ ভাইকে পিটিয়ে হত্যা: জড়িতদের সর্বোচ্চ শাস্তি দাবি

        ভুল চিকিৎসা বলার অধিকার কারও নাই, আমারও নাই

        মিল্টন সমাদ্দার গ্রেপ্তারের কারন জানা গেলো

        সেচের অভাবে মরছে ২৪২ বিঘা ধান

        তীব্র গরমে ছাতা, ক্যাপ, বিশুদ্ধ পানি এবং খাবার স্যালাইন বিতরণ করেছে চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশ

নারায়ণগঞ্জ কারাগারে বন্দিদের সঙ্গে স্বজনদের ফোনে কথা বলার সুযোগ

নারায়ণগঞ্জ কারাগারে বন্দিদের সঙ্গে স্বজনদের ফোনে কথা বলার সুযোগ

নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগারের বন্দিদের সঙ্গে তাদের স্বজনদের ফোনে কথা বলার সুযোগ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি কারাগারের গার্মেন্টসটিতে বন্দিদের তৈরি করা মাস্ক মাত্র ১০ টাকায় বিক্রি করছে কারা কর্তৃপক্ষ। 

বুধবার (২৫ মার্চ) রাতে জেলা কারাগারের জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ এ তথ্য জানান।

এর আগে সকালে জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ টেলিফোন বুথ উদ্বোধন করেন। এ বুথে মোট ১০টি টেলিফোন রয়েছে। সেখানে বন্দিদের কথোপকথন রেকর্ড করা হবে। প্রতি সপ্তাহে একবার একজন বন্দি তার পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে অনধিক পাঁচ মিনিট কথা বলতে পারবেন। এজন্য মিনিট প্রতি বন্দিকে দিতে হবে এক টাকা যা তার প্রিজন ক্যান্টিন (পিসি) অ্যাকাউন্ট থেকে কেটে নেওয়া হবে। মূলত এ পিসি অ্যাকাউন্টে বন্দিদের স্বজনরা বন্দির ব্যক্তিগত খরচের টাকা জমা রাখেন।

জেল সুপার সুভাষ কুমার ঘোষ জানান, সারাবিশ্বে মহামারি করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবে কারাবন্দির স্বজনরা যেমন তাদের নিয়ে চিন্তিত তেমনি স্বজনদের নিয়েও বন্দিরা দুশ্চিন্তা করেন। এর মধ্যে করোনা ভাইরাসের ঝুঁকি এড়াতে বন্দিদের সঙ্গে সাক্ষাতেও আমরা নিরুৎসাহিত করছি। এজন্য সরকার বন্দিদের এ কথা বলার সুযোগ দিয়েছে। তবে আমরা বন্দিদের এ কথোপকথনের ওপর নজর রাখবো।
 
তিনি বলেন, বন্দিরা  করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবে বাইরের সাধারণ মানুষের জন্য কারাগারের গার্মেন্টসে মাস্ক তৈরি করছেন। যা কারাগারের বাইরে ১০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। এছাড়া কারারক্ষী ও কারাবন্দিদের জন্য মাস্কের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ভেতরে ও বাইরে হ্যান্ড স্যানিটাইজার, সাবান ও পানির পর্যাপ্ত ব্যবস্থা করা হয়েছে যেন কোনো সমস্যা না হয়। বন্দিদের সঙ্গে যারা সাক্ষাতে করতে আসবেন তারাও এ হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোয়ার পর সাক্ষাৎ করতে পারবেন।



এম/এইচ/টি

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত