“ভোট দিতে হবে না, চলে যান” – নারীদের পিটিয়ে রক্তাত্ত করলো সরকারী দল
সকাল সোয়া নয়টা। দক্ষিণ
যাত্রাবাড়ী প্রি ক্যাডেট হাইস্কুল কেন্দ্র।নজরুল ইসলাম নামের এক ভোটার জানান, তিনিকেন্দ্রে প্রবেশ করতে চাইলে ইউনিটছাত্রলীগ সভাপতি তার পথ রোধ করেন।হাতের ভোটার স্লিপ কেড়ে নিয়ে বলেন,আপনাকে ভোট দিতে হবে না। চলে যান।প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ওই কেন্দ্রেসকাল সাড়ে আটটা থেকে হাবিবুর রহমান ওইউনিট ছাত্রলীগের সম্পাদক শরিফুল ইসলামঅবস্থান নিয়ে ভোটারদের বাধা দিলে আতঙ্কছড়িয়ে পড়ে। ওই কেন্দ্রের ভিতরে গিয়েদেখা যায় ৫টি বুথে তখন পর্যন্ত ভোট দেন ৮জন। প্রিসাইডিং অফিসার নজরুল ইসলামবলেন, এজেন্ট ঠিক করতেই এক ঘণ্টা চলেগেছে। ওই কেন্দ্রের ভোটার রহিমা বেগমবলেন, ঝুঁকি নিয়ে ভোট দিয়ে এসেছি। এখনবাড়ি ফিরতে পারবো কিনা তা নিয়ে চিন্তাকরছি।
অন্যদিকে ঢাকা সিটি দক্ষিণের
মুগদা থাকার ৬১নং ওয়ার্ডের দক্ষিণ মুগদামহানগর স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রসাংবাদিকরা ঢুকতে গেলে পুলিশ বাধা দেয়এবং ছবি তুলতে নিষেধ। কেন্দ্রের সামনেআওয়ামী লীগ নেতাকর্মীরা মিছিল করলেসেখানে সাংবাদিক মাসুদ ছবি তুলতে গেলেতার ক্যামেরাটি ছিনিয়ে নেন। এর আছেসরকার সমর্থকরা ব্যালট পেপার বাসায় নিয়েনিজেদের প্রার্থীর প্রতীকে সিল মারছে এমনঅভিযোগ করেছেন মির্জা আব্বাসের সমর্থকরা।
শেয়ার করুন