বাংলাদেশে কাঁচামরিচের কেজি ৪০০ টাকা
বাগেরহাটের চিতলমারী উপজেলায়
কাঁচামরিচের কেজি ৪০০ টাকা।
আড়তে চরম সঙ্কটে মাস খানেক
এখানে প্রতি কেজি কাঁচামরিচ ২০০
টাকা থেকে ২৫০ টাকা দরে বিক্রি
হলেও গতকাল তা একলাফে বেড়ে
দাঁড়ায় ৪০০ টাকা। তাই মানুষ বাধ্য
হয়ে কাঁচামরিচের পরিবর্তে শুকনা
মরিচ কিনছেন।
চিতলমারী উপজেলা সদর বাজারের
মরিচবিক্রেতা মাসুদ মোল্লা ও
দেবাশিস হাজরা জানান, তারা
খুলনার কাঁচামালের আড়ত থেকে
মালামাল ক্রয় করেন। বর্তমানে
সেখানে কাঁচামরিচ সঙ্কট দেখা
দিয়েছে। তাই স্থানীয় তেখামার
থেকে যে কাঁচামরিচ পাচ্ছেন তার
কেজি ৪০০ টাকা দরে বিক্রি
করছেন।
গোরীপুরে আড়াই শ’ টাকা কেজি
গৌরীপুর (ময়মনসিংহ) : বন্যার অজুহাতে এবার
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে
কাঁচামরিচের দাম হুট করে বেড়ে
আড়াই শ’ টাকা হয়েছে। বিভিন্ন
বাজারে প্রতি কেজি কাঁচামরিচ
প্রকারভেদে ২৩০-২৫০ টাকায়
বিক্রি হয়েছে। ব্যবসায়ীরা জানান,
বৃষ্টির কারণে উৎপাদনকারী জেলা
থেকে কোনো কাঁচামরিচ আসছে না।
এ জন্য বাজারে কাঁচামরিচের
সরবরাহ কম। খোঁজ নিয়ে জানা
গেছে, মরিচ উৎপাদনকারী জেলা
মানিকগঞ্জ, যশোর, মেহেরপুর,
কুষ্টিয়া ও ফরিদপুরে গত এক
সপ্তাহের টানা বর্ষণে মরিচ সরবরাহ
কিছুটা কমে গেছে। এসব জেলায়
প্রতি কেজি কাঁচামরিচ বিক্রি
হচ্ছে ৬০ থেকে ১২০ টাকায়। কিন্তু
ব্যবসায়ীরা সুযোগ বুঝে
কাঁচামরিচের কৃত্রিম সঙ্কট সৃষ্টি
করে ক্রেতাদের পকেট কাটতে শুরু
করেছে।
কেশবপুরে ২৪০ টাকা কেজি
কেশবপুর (যশোর) সংবাদদাতা
জানান, কেশবপুরে কাঁচামরিচের
ঝাঁজে সাধারণ মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে
উঠেছে। এক কেজি কাঁচামরিচের
দাম ২৪০ টাকা হারে বিক্রি হচ্ছে।
কেশবপুর উপজেলা সদরে প্রতি
কেজি ২৪০ টাকা দরে বিক্রি হলেও
উপজেলার প্রত্যন্ত এলাকার হাট
বাজারে বিক্রি হচ্ছে আরো বেশি
দামে।
শেয়ার করুন