আপডেট :

        চোখে মাইক্রোচিপ বসিয়ে দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাচ্ছেন দৃষ্টিহীনেরা

        প্রথম ম্যাচে জয়ের পরও ফাঁকা মিরপুরের গ্যালারি

        ১০ মাসেও জুটেনি নতুন বই, বিপাকে ৫৪ শিক্ষার্থী

        পাকিস্তান-আফগানিস্তানের অস্ত্রবিরতি টিকবে?

        বাংলাদেশের আকাশে উল্কাপাত দেখা যাবে মঙ্গলবার রাতে

        দেব-রুক্মিণীর ‘বিচ্ছেদ’ নিয়ে ফের গুঞ্জন

        পিআর পদ্ধতির নামে নির্বাচন ‘ভণ্ডুলের ষড়যন্ত্র চলছে’

        সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বিএনপি মহাসচিব

        আইএমএফের কঠোর শর্ত: নির্বাচিত সরকার ছাড়া ঋণের অর্থ নয়

        সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

        রোনালদোর স্বপ্নপূরণের পথে আরও এক ধাপ এগোলেন তার ছেলে

        ইংল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাড়ছে টিউশন ফি

        বর্ষা নিজেই গলায় কোপ দেয় জুবায়েদকে

        চীনকে ট্রাম্পের কঠোর হুঁশিয়ারি: চুক্তি না হলে ১৫৫% শুল্কের হুমকি!

        অভিনেতা আসরানি ৮৪ বছর বয়সে মারা গেলেন, দীর্ঘদিনের অসুস্থতায় মৃত্যু

        সিরিজ হারার পর হোয়াইটওয়াশ: বাংলাদেশী ফ্যানদের চোখে অশ্রু, লাহোরে হতাশার রাত্রি

        তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি শুরু হয়েছে

        "অস্ত্রের দৌড়ে বিশ্বের টাকা, শান্তি বিপন্ন"

        লস এঞ্জেলেসে ‘নো কিংস ডে’র প্রতিবাদে ১৪ জন গ্রেপ্তার

        হান্টিংটন বিচে গাড়িচাপায় এক সাইকেল আরোহীর মৃত্যু, দুইজন আহত

ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে বন্দি হয়েছিলেন আল-শিফা হাসপাতালের পরিচালক ডা. মোহাম্মদ আবু সালমিয়া

ইসরায়েলি বাহিনীর হাতে বন্দি হয়েছিলেন আল-শিফা হাসপাতালের পরিচালক ডা. মোহাম্মদ আবু সালমিয়া

গত ২৩ নভেম্বর ইসরেয়েলি বাহিনীর হাতে বন্দি হয়েছিলেন গাজার আল-শিফা হাসপাতালের পরিচালক ডা. মোহাম্মদ আবু সালমিয়া। সাত মাসেরও বেশি সময় আটক থাকার পর স্থানীয় সময় সোমবার (১ জুলাই) মুক্তি দেওয়া হয় তাকে। খবর তুর্কি বার্তা সংস্থা আনাদোলুর।


মধ্য ও দক্ষিণ গাজার পূর্ব সীমান্ত দিয়ে ৫০ ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেয় ইসরায়েলি বাহিনী। তাদের মধ্যে ছিলেন ডা. সালমিয়াও। মুক্তিপ্রাপ্তদের দেইর আল-বালার আল-আকসা শহীদ হাসপাতাল এবং খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

ইসরায়েলি দৈনিক মারিভ বলেছে, কারাগারে জায়গা দিতে না পারার কারণে ইসরায়েল গাজার ৫৪ বন্দিকে মুক্তি দিয়েছে।

ডা. সালমিয়া আনাদোলুকে বলেন, বন্দীদের অবস্থা `মর্মান্তিক’ এবং এটি ফিলিস্তিনের ইতিহাসে ‘নজিরবিহীন’। বন্দিদের তীব্র খাদ্য সংকটে রাখা হয়েছে এবং শারীরিক নির্যাতন করা হয়েছে।

তিনি আরও বলেন, বন্দি ও চিকিৎসাকর্মীদের সঙ্গে ইসরায়েলি বাহিনী চরম নিষ্ঠুরতার পরিচয় দিয়েছে। শত শত চিকিৎসাকর্মীকে টার্গেট করা হয়েছে এবং দখলদারদের কারাগারে তাদের নির্যাতন করা হচ্ছে। 

তিনি ১৯৪৮ সালের নাকাবার চেয়ে ভয়াবহ অবস্থা উল্লেখ করে ইসরায়েলি কারাগার থেকে সমস্ত বন্দীদের মুক্তির জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহবান জানান।

নাকাবা বলতে ১৯৪৮ সালে সংঘটিত ফিলিস্তিন যুদ্ধের সময় ফিলিস্তিনি আরবদের দেশত্যাগকে বোঝানো হয়। এসময় সাত লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি গৃহহীন হয়। এছাড়াও নাকবা দ্বারা মূল যুদ্ধ এবং ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর থেকে ১৯৪৯ সালের জানুয়ারি পর্যন্ত ফিলিস্তিনিদের উপর প্রভাব ফেলা ঘটনাবলীকেও বোঝানো হয়।

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত