আপডেট :

        প্রবাসী আয় বাড়ায় প্রায় দুই মাস পর বাংলাদেশের রিজার্ভ ২০ বিলিয়ন

        চীন সফরে গিয়েছেন বাংলাদেশ বিমান বাহিনী প্রধান

        অজিদের ৯ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে সফরকারীরা

        ভোটাররা ডেমোক্র্যাট পার্টি থেকে কেন মুখ ফিরিয়েছেন

        ইসরায়েলি হামলায় নিহতদের ৭০ শতাংশই নারী ও শিশু

        জলাতঙ্কের টিকা নেই রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে

        শিল্পকে উৎসাহিত করতে সহায়তার আহ্বান

        নতুন দিনের স্বপ্ন নিয়ে উদযাপিত হচ্ছে ‘এলএ বাংলা টাইমস’-এর ১০ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

        দুর্ভিক্ষের আশঙ্কা জাতিসংঘের

        ১৭৩ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করলো বাংলাদেশ

        বিজয়ে গোপালগঞ্জে ভূরিভোজ

        অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে

        সমাবেশে হামলা, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী

        ‘সব কাজ বৈধ’, মেয়াদ অনির্দিষ্ট: অধ্যাদেশ হচ্ছে

        রোবটের তৈরি শিল্পকর্মের দাম ১২ কোটি

        রোবটের তৈরি শিল্পকর্মের দাম ১২ কোটি

        প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের প্রশাসন শেষবারের মতো চেষ্টা চালাতে পারে

        নারীদের পোশাকের মাপ বা চুল কাটতে পারবেন না পুরুষ লোকেরা

        একটি সুন্দর দেশ গড়তে চাই: সেনাপ্রধান

        ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের সব মামলা নিয়ে সিদ্ধান্ত

খুঁটির সঙ্গে বেঁধে মারধর ও নির্যাতনের অভিযোগ

খুঁটির সঙ্গে বেঁধে মারধর ও নির্যাতনের অভিযোগ

বরগুনার তালতলীতে জাফরুল হাসান (সুমন) নামের যুবলীগের এক নেতাকে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে মারধর ও নির্যাতনের অভিযোগ উঠেছে। পরে তাকে পুলিশে সোপর্দ করা হয়। পরে বিএনপির কর্মীকে মারধরের মামলায় অজ্ঞাতপরিচয় আসামি হিসেবে তাকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়।


রোববার (৬ অক্টোবর) রাতে তালতলী শহরের পশ্চিম মাথায় মুক্তিযোদ্ধা সড়কে বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে জাফরুল হাসানকে মারধর করা হয়। ওই ঘটনার ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে।


জাফরুল হাসান তালতলী উপজেলা যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য। তার বাবা মোসলেম আলী হাওলাদার তালতলী উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার। মোসলেম আলী হাওলাদার অভিযোগ করেন, তালতলী শহরের উজ্জ্বল চত্বর থেকে মোটরসাইকেলে করে সুমন (জাফরুল) বাড়ির উদ্দেশে রওনা হয়। তখন বিএনপি নেতা শহিদুল হকের ছেলেসহ আরও ৭ থেকে ৮ জন মারধর শুরু করেন। তারা তাকে শহিদুল ইসলামের বাসার সামনে নিয়ে যান। সেখানে তাকে বেধড়ক মারধর ও জুতাপেটা করা হয়। মারধরের সময় শহিদুল হক সেখানে উপস্থিত ছিলেন। উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিএনপির লোকজন আমার ছেলেকে মারধর করেছে।

শহিদুল হক তালতলী উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক। তিনি দাবি করেছেন জাফরুলকে মারধর করার সঙ্গে তিনি জড়িত নন। তিনি বলেন, ৩০ সেপ্টেম্বর বিএনপির দুজন কর্মীকে হাতুড়িপেটা করার সময় সুমন উপস্থিত ছিলেন। মারধরের প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন, এ সময় স্থানীয় জনতা ধরে তাকে পুলিশে সোপর্দ করেছে। যাদের হাতুড়িপেটা করা হয়েছে, তারা সুমনকে পুলিশে সোপর্দ করেছে।


তালতলী থানার ওসি কালাম খান বলেন, বিএনপি নেতাদের কাছ থেকে সংবাদ পেয়ে পুলিশ শহরের মুক্তিযোদ্ধা এলাকা থেকে জাফরুল হাসান নামের এক ব্যক্তিকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। ৩০ সেপ্টেম্বর তালতলীতে একটি মারধরের ঘটনায় দুলাল নামের এক ব্যক্তি মামলা করেছিলেন। ওই মামলায় জাফরুলকে অজ্ঞাতপরিচয় আসামি হিসেবে গ্রেপ্তার দেখিয়ে সোমবার আদালতে পাঠানো হয়েছে।

এ সম্পর্কে বরগুনা জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম মোল্লা বলেন, তালতলীতে একটি মারধরের ঘটনা ঘটেছে বলে শুনেছি। এটা দুঃখজনক। এ রকম আচরণ করলে আমাদের দল ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বিষয়টি আমি মৌখিকভাবে কেন্দ্রীয় নেতাদের জানিয়েছি। জেলা কমিটি না থাকায় আমরা কোনো পদক্ষেপ নিতে পারছি না।

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত