আপডেট :

        এশিয়া কাপের ফাইনালে বাংলাদেশ

        একই সারিতে থাকবে পৃথিবী-সূর্য-বৃহস্পতি

        ভারতের কলকাতায় বাংলাদেশ মিশনে ভিসাসেবা সীমিত করা হয়েছে

        সারা দেশেই শীতের আমেজ অনুভূত হচ্ছে

        ভারতের জনগণ ও ভারত সরকারকে আমরা কখনোই এক করে দেখি না

        চিন্ময় সুবিচার পাবেন, প্রত্যাশা ভারতের

        পাকিস্তানে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিলেন ইমরান

        পাকিস্তানে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিলেন ইমরান

        বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে আহত ১১

        ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে ভুয়া খবর

        ভারতীয় গণমাধ্যমে বাংলাদেশ নিয়ে ভুয়া খবর

        গত দেড় দশকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক উন্নতির কথা

        বিটকয়েন: সর্বকালের সর্বোচ্চ ১ লাখ ডলার ছাড়ালো

        কাজে কোনো পর্দা থাকবে না: অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার

        শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য গণমাধ্যম থেকে দ্রুত সরানোর নির্দেশ

        এতো বছর ভারত যা করতে চেয়েছে একপাক্ষিকভাবে চাপিয়ে দিয়েছে

        আসামে প্রকাশ্য স্থানে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ

        আসামে প্রকাশ্য স্থানে গরুর মাংস খাওয়া নিষিদ্ধ

        নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ওয়েলিংটনে বাংলাদেশের হাইকমিশন স্থাপন করা হচ্ছে

        আওয়ামী লীগ নতুন করে সংগঠিত হচ্ছে, তথ্য আছেঃ কর্নেল অলি

১৭৩ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করলো বাংলাদেশ

১৭৩ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করলো বাংলাদেশ

ভারতের আদানি গ্রুপকে বিদ্যুতের বকেয়া বিল বাবদ ১৭৩ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ। দেশটির ঝাড়খণ্ড রাজ্যে অবস্থিত আদানির গোড্ডা পাওয়ার প্ল্যান্ট থেকে যাতে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ রাখা হয়, তারই অংশ হিসেবে এই বিদ্যুৎ বিলের বকেয়ার কিছু অংশ পরিশোধ করা হয়। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইকোনমিক টাইমস এ তথ্য জানিয়েছে।


প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আদানি গ্রুপ বিদ্যুতের বকেয়া হিসেবে বাংলাদেশের কাছে পাওনা ৮৪৩ মিলিয়ন ডলার।


বাংলাদেশে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর নানা কারণে সেই বকেয়া পরিশোধে জটিলতা তৈরি হয়। কিছুদিন আগে আদানি পাওয়ার বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ অর্ধেকে নামিয়ে আনে। 

এই অবস্থার প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ১৭৩ মিলিয়ন ডলারের একটি নতুন লেটার অব ক্রেডিট (এলসি) জারি করেছে।


ইকোনমিক টাইমসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ পাওয়ার ডেভেলপমেন্ট বোর্ডের তরফ থেকে এটি আদানি পাওয়ারকে দেওয়া তৃতীয় এলসি। বাংলাদেশের কৃষি ব্যাংকের পক্ষ থেকে এই এলসি দেওয়া হয়েছে, ভারতের আইসিআইসিআই ব্যাংককে। আগের এলসিগুলো বিদ্যুৎ ক্রয় চুক্তির সঙ্গে সংগতিপূর্ণ ছিল না।

বিদ্যুৎ উৎপাদনে আদানি পাওয়ারের দুটি ইউনিট রয়েছে, যেগুলোর উৎপাদন ক্ষমতা মোট ১৬০০ মেগাওয়াট। এর পুরোটাই আদানি পাওয়ার বাংলাদেশে রপ্তানি করে। এই বিদ্যুৎ বাংলাদেশের চাহিদার ১০ শতাংশ পূরণ করে। কোম্পানিটির কাছ থেকে ২৫ বছর মেয়াদে বিদ্যুৎ কিনতে ২০১৫ সালে শেখ হাসিনা সরকার চুক্তিটি করেছিল। যা ছিল এক অসম চুক্তি। সব সুবিধা দেওয়া হয় আদানিকে। যা নিয়ে দেশ-বিদেশে ব্যাপক সমালোচনা হয়। আদানির সঙ্গে একপেশে চুক্তি অনুযায়ী, তাদেরকে প্রতি মাসে ৯৫ থেকে ৯৭ মিলিয়ন ডলার পরিশোধ করতে হয় বাংলাদেশকে।

সমালোচকরা বলেছেন, ভারতের সহায়তায় শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থাকতে দেশটির প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির ঘনিষ্ঠ আদানির গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুত্ ক্রয়ের এই চুক্তি করা হয়েছিল। যাতে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে বাংলাদেশ। আর দায় মেটাতে হচ্ছে বাংলাদেশের জনগণকে।

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত