আপডেট :

        দেড় কোটি প্রবাসীর জন্য ‘অনলাইন ভোট’ আসছে

        হাসিনার বিরুদ্ধে তদন্ত ২০ এপ্রিলের মধ্যে শেষ করার নির্দেশ

        এবারের বইমেলা যেন জুলাইয়ের প্রতিচ্ছবি

        চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে বড় স্বপ্ন শান্তদের

        স্বামীকে বাঁচাতে ঢাল হয়ে দাড়িয়েছিলেন স্ত্রী

        সিলেটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি নিয়ে উটছে বিতর্ক

        সিলেটে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কমিটি নিয়ে উটছে বিতর্ক

        বাড়ির আগুনে দমকলকর্মী আহত, নারী ও বিড়াল নিহত

        এলএফসি তারকা জিরুর বাড়িতে চুরি, $৫ লক্ষ গহনা লোপাট

        কানাডায় বিমানবন্দরে উল্টে গেছে উড়োজাহাজ, আহত ১৯

        ঘন কুয়াশায় ঢাকা-চট্টগ্রাম ৮ গাড়ির সংঘর্ষ

        দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি দেওয়ার ১০ টি উপায়

        দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি দেওয়ার ১০ টি উপায়

        ক্যালিফোর্নিয়ার গভর্নর পদের দৌড়ে চ্যাড বিয়ানকো

        ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধবিরতি চাচ্ছেন ট্রাম্প

        মরিশাসের সাবেক প্রধানমন্ত্রী গ্রেপ্তার

        ল্যাঙ্গারস ডেলি প্রতি ডিমে ৫০ সেন্ট বাড়াল

        পরমাণু কর্মসূচিতে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র কোনো ক্ষতি হবে না

        মেক্সিকোর কিংবদন্তি গায়িকা পাকিতা লা দেল বারিওর মৃত্যু

        লস এঞ্জেলেস পাবলিক স্কুলে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ: মঙ্গলবার থেকে কার্যকর

হাসিনা-রেহানাদের ৪ বাগানবাড়ি, আছে ডুপ্লেক্স ভবনও

হাসিনা-রেহানাদের ৪ বাগানবাড়ি, আছে ডুপ্লেক্স ভবনও

সারি সারি গাছের ভেতর দিয়ে রাস্তা। গ্রামীণ পরিবেশ। তার ভেতরে বিশাল এক বাগানবাড়ি। বাড়ির ভেতরে রয়েছে ডুপ্লেক্স বা দ্বিতল ভবন, শানবাঁধানো ঘাট ও পুকুর।

বাগানবাড়িটির নাম টিউলিপ’স টেরিটরি। অবস্থান গাজীপুর শহর থেকে ১০ কিলোমিটার দূরে কানাইয়া এলাকায়। টিউলিপ’স টেরিটরি নামকরণ হয়েছে সম্প্রতি পদত্যাগ করা ব্রিটিশ মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের নামে। নথিপত্রে বাড়িটির মালিক শফিক আহমেদ সিদ্দিক, যিনি ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার স্বামী ও টিউলিপের বাবা।

টিউলিপ’স টেরিটরিসহ গাজীপুরে চারটি বাগানবাড়ির খোঁজ পাওয়া গেছে, যেগুলোর মালিক শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার পরিবারের সদস্য ও স্বজনেরা। বাগানবাড়িগুলোর আশপাশের বাসিন্দারা বলছেন, শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার পরিবারের সদস্য, স্বজন ও প্রভাবশালী ব্যক্তিরা প্রায়ই বাগানবাড়িগুলোতে বেড়াতে যেতেন। বিশেষ করে শীত মৌসুমে তাঁদের যাতায়াত বেশি ছিল। মাঝেমধ্যে রাতে জাতীয় পতাকা লাগানো গাড়ি প্রবেশ করত। তখন বাংলোর চারপাশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোর নজরদারি থাকত। কখনো কখনো ভোরেই গাড়িগুলো চলে যেত। কখনো কখনো দু-এক দিন থাকত।

সুত্রঃ প্রথম আলো 

 

 

এলএবাংলাটাইমস/আইটিএলএস

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত