আপডেট :

        চোখে মাইক্রোচিপ বসিয়ে দৃষ্টিশক্তি ফিরে পাচ্ছেন দৃষ্টিহীনেরা

        প্রথম ম্যাচে জয়ের পরও ফাঁকা মিরপুরের গ্যালারি

        ১০ মাসেও জুটেনি নতুন বই, বিপাকে ৫৪ শিক্ষার্থী

        পাকিস্তান-আফগানিস্তানের অস্ত্রবিরতি টিকবে?

        বাংলাদেশের আকাশে উল্কাপাত দেখা যাবে মঙ্গলবার রাতে

        দেব-রুক্মিণীর ‘বিচ্ছেদ’ নিয়ে ফের গুঞ্জন

        পিআর পদ্ধতির নামে নির্বাচন ‘ভণ্ডুলের ষড়যন্ত্র চলছে’

        সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করবেন বিএনপি মহাসচিব

        আইএমএফের কঠোর শর্ত: নির্বাচিত সরকার ছাড়া ঋণের অর্থ নয়

        সালমান শাহর মৃত্যুর ঘটনায় হত্যা মামলা দায়েরের নির্দেশ

        রোনালদোর স্বপ্নপূরণের পথে আরও এক ধাপ এগোলেন তার ছেলে

        ইংল্যান্ডের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে বাড়ছে টিউশন ফি

        বর্ষা নিজেই গলায় কোপ দেয় জুবায়েদকে

        চীনকে ট্রাম্পের কঠোর হুঁশিয়ারি: চুক্তি না হলে ১৫৫% শুল্কের হুমকি!

        অভিনেতা আসরানি ৮৪ বছর বয়সে মারা গেলেন, দীর্ঘদিনের অসুস্থতায় মৃত্যু

        সিরিজ হারার পর হোয়াইটওয়াশ: বাংলাদেশী ফ্যানদের চোখে অশ্রু, লাহোরে হতাশার রাত্রি

        তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফেরাতে চূড়ান্ত আপিল শুনানি শুরু হয়েছে

        "অস্ত্রের দৌড়ে বিশ্বের টাকা, শান্তি বিপন্ন"

        লস এঞ্জেলেসে ‘নো কিংস ডে’র প্রতিবাদে ১৪ জন গ্রেপ্তার

        হান্টিংটন বিচে গাড়িচাপায় এক সাইকেল আরোহীর মৃত্যু, দুইজন আহত

মিতু খুনের দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি

মিতু খুনের দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি

চট্টগ্রামে এসপি বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার দুই আসামি রাঙ্গুনিয়ার রাজানগরের মো. মোতালেব ওরফে ওয়াসিম (২৮) ও ফটিকছড়ির রাঙ্গামাটিয়ার শামসুল আলমের ছেলে আনোয়ার হোসেন (২৮)। এ খুনের ঘটনায় তারা দু’জনসহ মোট সাতজন জড়িত ছিলেন বলে স্বীকারোক্তিতে জানান ওয়াসিম ও আনোয়ার।
রোববার বিকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হারুন-অর-রশীদের আদালতে তারা খুনের ঘটনায় সম্পৃক্ত থাকার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বলে জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির সহকারী পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ কামরুজ্জামান।রোববার বিকেল ৪টায় প্রথমে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়া শুরু করেন আসামি মো. মোতালেব ওরফে ওয়াসিম। ইফতার বিরতির আধঘণ্টা পর পর্যন্ত চলে তার জবানবন্দি। এরপর রাত সোয়া ৯টা পর্যন্ত জবানবন্দি দেন আসামি আনোয়ার হোসেন।জবানবন্দিতে তারা জানান, হত্যার ঘটনায় মোট ৭ জন জড়িত ছিল। তারা দু’জন ছাড়া বাকি ৫ জন হলেন- আবু মুসা (৩৫), রাশেদ, শাহজাহান, নবী ও এহতেশামুল হক ভোলা (৪৮)। চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার রানীহাটের আবু মুসাই বাকিদের টাকার বিনিময়ে ভাড়া করেন বলে জানান ওয়াসিম ও আনোয়ার। এজন্য তারা অগ্রিম কিছু টাকাও নেন। হত্যাকাণ্ডে সরাসরি অংশ নেন ওয়াসিম ও মুসাসহ তিনজন। এর মধ্যে ওয়াসিম নিজেই মিতুকে গুলি করেন বলে স্বীকার করেছেন। আর ব্যাকআপ হিসেবে কাছাকাছি পাহারায় ছিলেন আনোয়ারসহ বাকি চারজন। এদিকে তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঘটনার ৪-৫ মাস আগেই এ খুনের পরিকল্পনা করা হয়। এসপি বাবুল আক্তারের মাধ্যমে ব্যবসায়িকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত একটি গ্রুপ এ হত্যার পরিকল্পনা করে এবং এর অংশ হিসেবেই সাত খুনিকে ভাড়া করা হয়। তবে কাদের নির্দেশে এ হত্যাকাণ্ড তা এখনও জানা যায়নি।জবানবন্দি দেয়ার পর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।দায়ের করা মামলায় গ্রেফতার দুই আসামি রাঙ্গুনিয়ার রাজানগরের মো. মোতালেব ওরফে ওয়াসিম (২৮) ও ফটিকছড়ির রাঙ্গামাটিয়ার শামসুল আলমের ছেলে আনোয়ার হোসেন (২৮)। এ খুনের ঘটনায় তারা দু’জনসহ মোট সাতজন জড়িত ছিলেন বলে স্বীকারোক্তিতে জানান ওয়াসিম ও আনোয়ার।রোববার বিকালে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হারুন-অর-রশীদের আদালতে তারা খুনের ঘটনায় সম্পৃক্ত থাকার কথা স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন বলে জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবির সহকারী পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ কামরুজ্জামান।রোববার বিকেল ৪টায় প্রথমে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়া শুরু করেন আসামি মো. মোতালেব ওরফে ওয়াসিম। ইফতার বিরতির আধঘণ্টা পর পর্যন্ত চলে তার জবানবন্দি। এরপর রাত সোয়া ৯টা পর্যন্ত জবানবন্দি দেন আসামি আনোয়ার হোসেন।জবানবন্দিতে তারা জানান, হত্যার ঘটনায় মোট ৭ জন জড়িত ছিল। তারা দু’জন ছাড়া বাকি ৫ জন হলেন- আবু মুসা (৩৫), রাশেদ, শাহজাহান, নবী ও এহতেশামুল হক ভোলা (৪৮)। চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ার রানীহাটের আবু মুসাই বাকিদের টাকার বিনিময়ে ভাড়া করেন বলে জানান ওয়াসিম ও আনোয়ার। এজন্য তারা অগ্রিম কিছু টাকাও নেন। হত্যাকাণ্ডে সরাসরি অংশ নেন ওয়াসিম ও মুসাসহ তিনজন। এর মধ্যে ওয়াসিম নিজেই মিতুকে গুলি করেন বলে স্বীকার করেছেন। আর ব্যাকআপ হিসেবে কাছাকাছি পাহারায় ছিলেন আনোয়ারসহ বাকি চারজন। এদিকে তদন্ত সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ঘটনার ৪-৫ মাস আগেই এ খুনের পরিকল্পনা করা হয়। এসপি বাবুল আক্তারের মাধ্যমে ব্যবসায়িকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত একটি গ্রুপ এ হত্যার পরিকল্পনা করে এবং এর অংশ হিসেবেই সাত খুনিকে ভাড়া করা হয়। তবে কাদের নির্দেশে এ হত্যাকাণ্ড তা এখনও জানা যায়নি।জবানবন্দি দেয়ার পর তাদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানান মামলার তদন্ত কর্মকর্তা।

শেয়ার করুন

পাঠকের মতামত